বাঙালি জাতির জীবনে সবচাইতে বড় অর্জন হল বিজয় দিবস। দীর্ঘ নয় মাস রক্ত খেয়ে মুক্তি সংগ্রামে পড়ে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমরা এই দিনটিকে জয়লাভ করি। আর আজকে আমরা মহান বিজয় দিবস সম্পর্কে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ রচনা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করতে চলেছি। আপনারা যদি আমাদের সাথে থাকেন এবং আমাদের অনুচ্ছেদ গুলো মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে এখানে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ খুঁজে পাবেন যে অনুচ্ছেদটি আপনাদের শিক্ষা জীবনে অনেক ভাবে কাজে আসবে।
শিক্ষা জীবনে কাজে লাগাতে হলে এই অনুচ্ছেদে আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। অনুচ্ছেদটি আপনাদের শিক্ষা জীবনে অনেকভাবে অনেক কাজে আসবে। আর তাই প্রত্যেকটি মনোযোগ সহকারে এই অনুচ্ছেটি পড়তে হবে।
আপনারা যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনুচ্ছেদ করেন তাহলে আপনারা দেখবেন যে এখানে ২৫০ শব্দের একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হচ্ছে। আর প্রত্যেকটি অনুচ্ছেদে ২৫০ শব্দের লিখতে হয়।
এই জন্য আমরা এটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ অর্থাৎ ২৫০ শব্দের একটি অনুচ্ছেদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি। আপনারা যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে এই অনুচ্ছেদ সম্পর্কে আর কোন নতুন তথ্যের আপনাদের প্রয়োজন হবে না। আমরা যে সকল তথ্যগুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব নতুন এবং নতুন সিলেবাসের সাথে সম্পৃক্ত। এজন্য প্রত্যেকের উদ্দেশ্যে বলা হচ্ছে আপনারা যদি আমাদের সাথে থাকেন তাহলে এখানে যে ২৫০ শব্দের অনুচ্ছেদকে উপস্থাপন করা হয়েছে সেটি আপনাদের শিক্ষাজীবনে অনেক কাজে আসবে।
বিজয় দিবস
দীর্ঘ ৯ মাস কঠিন যুদ্ধ শেষে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বরে পাকিস্তানি বাহিনীদেরকে পরাজিত করে এই দিনটি আমরা জয়লাভ করি। তাই প্রতি বছরের গর্ভের সাথে ও আনন্দের সাথে এই দিনটিকে আমরা উদযাপন করে থাকি। প্রতিবছর এই দিনটিতে মহান মুক্তিযুদ্ধের কথা স্মরণ করা হয়। পাকিস্তানি বাহিনীরা প্রথম থেকেই পূর্ব পাকিস্তানের উপর নানা অন্যায় অত্যাচার চালিয়ে থাকে। ওরা ছিনিয়ে নিয়েছিল আমাদের স্বাধীনতা।
আমরা কোথাও আমাদের নিজ স্বাধীন মত কথা বলতে পারতাম না নিজ স্বাধীনতা কর্ম ক্ষেত্রে যেতে পারতাম না তাদের সিদ্ধান্ত আমাদের কাছে মেনে নিতে হত। তারা যে সিদ্ধান্ত আমাদের উপরে চাপিয়ে দিত সেই সিদ্ধান্ত আমাদের মাথা পেতে নিতে হতো। কিন্তু অদম্য সাহসী সংগ্রামী বাঙালিরা রুখে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করেছিল এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে যার জন্য সংঘটিত হয়েছিল ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক। তিনি ৭ই মার্চ লক্ষ জনতার সামনে মুক্তিযুদ্ধের ডাক দেন।তিনি ৭ ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে স্বাধীনতার ঐতিহাসিক সেই ১৮ মিনিটের ভাষণে বাঙ্গালীদের হৃদয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাগিয়ে তোলেন। আর সেই থেকে মানুষ মুক্তি সংগ্রামের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। এরপর ২৫শে মার্চ কাল রাতে যখন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা তাদের অত্যাচারযোগ্য শুরু করে তখন থেকে আমাদের মুক্তির সংগ্রাম শুরু হয়। তারপরে আমরা নয় মাস রক্তের মধ্যে সংগ্রাম শেষে এই দিনটি অর্জন করি। আর এভাবেই আমরা স্বাধীনতা দিবসকে প্রতিবছর স্মরণ করে আসছি।
বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ রচনা
সুপ্রিয় পাঠক মন্ডলী, আপনাদের সকলের উদ্দেশ্যে উপরে বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ রচনাটি উপস্থাপন করা হয়েছে। আপনারা যদি মনোযোগ সহকারে অনুচ্ছেদ রচনাটি পড়েন তাহলে এই অনুচ্ছেদ রচনাটি আপনারা দেখবেন যে এখানে প্রায় ২৫০ শব্দের অনুচ্ছেদ রচনা উপস্থাপন করা হয়েছে। আপনারা এই অনুচ্ছেদ রচনাটি যে কোন জায়গায় যে কোন মুহূর্তে ব্যবহার করতে পারবেন।
আপনারা চাইলে এটি কপি করে আপনার মোবাইল ফোন অথবা ডেস্কটপ কম্পিউটারে সেভ করে রাখতে পারেন। আপনারা চাইলে পিডিএফ ফাইল আকারে সংগ্রহ করতে পারবেন। আপনার পিডিএফ ফাইল আকাশ সংগ্রহ করতে হলে আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করবেন আমরা পিডিএফ ফাইল আকারে সকল পঞ্চায়েত গুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব। আপনারা মনোযোগ সহকারে যদি আমাদের প্রবন্ধ গুলো পড়েন তাহলে সকল প্রবন্ধের সাথে একটি অনুচ্ছেদ রচনা খুঁজে পাবেন।