অতিথি পাখি সম্পর্কে অনুচ্ছেদ আমাদের কাছে অনেকেই চেয়েছিলেন। আজকে আমরা আপনাদের প্রশ্নের জবাবে এই অনুচ্ছেদটি উপস্থাপন করছি। অতিথি পাখি সম্পর্কে কথা লিখতে গেলে হয়তো অনেক কথায় লেখা সম্ভব কিন্তু অনুচ্ছেদ তো আর এত বড় করা সম্ভব নয় যতটুকু সম্ভব ততটুকুই আমরা আমাদের এই প্রবন্ধের নিচের অংশে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব রেখে দিতে পারেন। অনেকেই এই অনুচ্ছেটি সংগ্রহ করার জন্য আমাদের কাছে জানিয়েছিলেন।
তাদের কথা মাথায় রেখে আমরা এটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি যাতে করে আপনারা এই অনুষ্ঠানটি করতে পারেন এবং আপনার শিক্ষার্থী যে সকল রয়েছে তাদের প্রত্যেকে আপনি এই অনুচ্ছেদটি উপহার দিতে পারেন। কেননা এই অনুচ্ছেদটি বিভিন্নভাবে বিভিন্ন জায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হচ্ছে।আপনারা সকলেই জানেন যে আমরা অবশ্যই তথ্যবহুল কথাগুলো নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করে
থাকি অর্থাৎ বিভিন্ন জায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সেই সকল তথ্যগুলো একসাথে সংযুক্ত করে আমাদের প্রবন্ধের মাধ্যমে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়। আর আজকেও তারই ধারাবাহিকতায় একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ অর্থাৎ একটি তথ্যবহুল সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হচ্ছে। আপনারা এই অনুচ্ছেদটি সংগ্রহ করুন এবং আপনার পরিচিতজনদেরকে এই অনুচ্ছেদটি পড়তে উদ্বুদ্ধ করুন যাতে তারাও আপনার কাছ থেকে একটি প্রয়োজনীয় সাহায্য পায় আর তারা এই অনুচ্ছেদটি পড়তে পারে।
:- বরফাচ্ছন্ন শীত প্রধান অঞ্চলের ঠান্ডা প্রকোপ থেকে বাঁচার জন্য এবং অপেক্ষাকৃত উষ্ণ আবহাওয়ায় সুখ অনুভব করার আশায় সুদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে পরিযায়ী পাখির আসে নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়ার দেশ আমাদের দেশ বাংলাদেশে শীতকালে পরিচয় পাখিদের আগমন ঘটে থাকে এবং শীত শেষে তারা তাদের নিজেদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছে যায় অল্প সময়ের জন্য। তারা আমাদের এই দেশে আসে অল্প সময়ের জন্য আমাদের এই দেশকে তারা তাদের মুখরিত কন্ঠে আলোকিত করে তোলে। অল্প সময় অবস্থানের জন্য এদেশে আসে বলে এ সকল পাখিদেরকে অতিথি পাখি বলা হয়।
দেশের দক্ষিণাঞ্চলের সুন্দরবন, সুনামগঞ্জ, হাওর, ঢাকার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা চিড়িয়াখানার গুলোতে এরা সাময়িক আওয়াজ গড়ে তোলে। এছাড়া আমাদের দেশের আরও বেশ কয়েকটি অঞ্চল যেমন: গোপালগঞ্জ, খুলনা, যশোরের বিলগুলোতেও এই ধরনের পাখিগুলো আশ্রয় নেয়। আমাদের দেশের বিভিন্ন জায়গায় এ সকল পাখিরা আশ্রয় নিয়ে থাকে তারা সাময়িক সুখ লাভের আশায় আমাদের দেশে আসে। সাময়িক সুখ লাভ করে তারা আবার তাদের সেই বড় পাচ্ছন্ন শীত প্রধান অঞ্চলে চলে যায়।
মূলত হিমালয়ের পাদদেশ থেকে এবং সদুর সাইবেরিয়া ও উত্তর ইউরোপ পাড়ি দিয়ে এই সকল অতিথি পাখিগুলো আমাদের দেশে আসে। এ সকল পাখিদের মধ্যে রয়েছে ডাক, টেকুর, রাঙ্গু, কাইন, বালিহাস, করা, উদলা ইত্যাদি জাতীয় হাঁস। আবার রয়েছে হাঁস জাতীয় পাখি, চোখাচোখি, বড়দিঘির গুলিন্দা ইত্যাদি। জলের ধারে আছড়ে নেয় এই পাখিগুলো বিচরণ যেমন: একদিকে হৃদয় গ্রাহী অন্যদিকে পরিবেশে ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রেও এদের আগমন আমাদের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
বিশ্বায়নের যুগে এই বার্তাটি আমাদের কাছে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই পড়িযায়ি পাখিদের সংরক্ষণের জন্য আমাদের যা কিছু করণীয় সকল কিছু করা উচিত। এজন্য অবশ্যই আমাদের প্রত্যেককে সচেতন হওয়া উচিত। পাখি শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা উচিত। তাই আমাদের বাংলাদেশ কে পরিচয় পাখিদের আশ্রয়স্থল হিসেবে গড়ে তুলতে আমাদের প্রত্যেককে আরো বেশি সচেতন হতে হবে।
অতিথি পাখি অনুচ্ছেদ
অতিথি পাখি অনুচ্ছেদটি আমরা উপরে বহু উপস্থাপন করেছি। আপনারা মনোযোগ সহকারে পড়েছেন দেখেছেন যে সেখানে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ উপস্থাপন করা হয়েছে। এরকম আরো অনুচ্ছেদ পেতে চাইলে আপনারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনারা আমাদের সাথে কমেন্টের মাধ্যমে অথবা যে কোন মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনাদের মতামত আমাদের কাছে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমরা পরবর্তীতে আপনাদের এই সকল প্রশ্নের জবাবে আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।