অনুচ্ছেদ স্বাধীনতা দিবস

স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় জীবনে একটি অমূল্য সম্পদ। ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে স্বাধীনতার গুরুত্ব অপার ও অপরিসীম। আজকে স্বাধীনতা দিবস সম্পর্কে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ আমাদের ওয়েবসাইটে তুলে ধরা হচ্ছে আপনার মনোযোগ সহকারে এই অনুচ্ছেদে পড়ুন। আপনারা অনেকেই হয়তো স্বাধীনতা দিবস অনুচ্ছেদ খুঁজেছেন কিন্তু এই স্বাধীনতা দিবস অনুচ্ছেদটি আপনারা কোন ওয়েবসাইটে খুঁজে পাননি যেখান থেকে আপনারা এই অনুচ্ছেদটি সংগ্রহ করতে পারবেন।

শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইটেই আপনারা এ সকল অনুচ্ছেদ গুলো খুঁজে পাবেন অন্য কোন ওয়েব সাইটে আপনারা এ ধরনের কোন অনুচ্ছেদ খুঁজে পাবেন না। আপনাকে এজন্য যা করতে হবে তা হলো আমাদের অনুচ্ছেদ গুলো মনোযোগ সহকার পরতে হবে। আপনারা জানেন যে আমাদের ওয়েব সাইটে যে সকল অনুষ্ঠানগুলো উপস্থাপন করা হয় সে সকল অনুচ্ছেদ গুলো সম্পূর্ণরূপে নতুন এবং তথ্যবহুল।

আমরা প্রতিনিয়তই তথ্য সঠিক অনুচ্ছেদ আমাদের ওয়েবসাইটে উপস্থাপন করে থাকি। আর আজকেও একইভাবে তথ্যবহুল অনুচ্ছেদ গুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি। আপনার যদি আরও কোন তথ্য সংযুক্ত করতে চান তাহলে আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন আমরা চেষ্টা করব আপনাদের তথ্যগুলো সংগ্রহ করার। এছাড়াও আপনি আরও একটি কাজ করতে পারেন সেটি হলো আমাদের প্রবন্ধের নিচের অংশে যে কমেন্ট বক্সটি আপনি দেখতে পাচ্ছেন সেই কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত গুলো জানাতে পারেন তাহলে পরবর্তীতে আমরা যে অনুচ্ছেদ গুলো রচনা করার চেষ্টা করবো তখন আপনার মন্তব্য অনুযায়ী তথ্যগুলো সংযুক্ত করার চেষ্টা করব।

স্বাধীনতা দিবস

২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস। আমাদের জাতীয় জীবনে স্বাধীনতা দিবস অত্যন্ত গৌরবময় তাৎপর্যপূর্ণ একটি দিন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্রের অভ্যুদয়ের সূচনা হয়। অবসান ঘটে ২৩ বছরব্যাপী চলা পাকিস্তানি অপসাশনের। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ গভীর রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী জীবন খাতি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে নিরস্ত্র বাঙালির উপরে ছাপিয়ে পড়ে। তারা নির্মমভাবে আমাদের উপরে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে।

আর তারপরেই ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। তৎকালীন সময়ে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম বিভাগ কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন সেই থেকে আমাদের দেশ স্বাধীন। আর সেদিন থেকেই আমাদের মুক্তিযুদ্ধ বা মুক্তি সংগ্রাম শুরু হয়। সেই থেকে সারা বাংলায় ছড়িয়ে পড়ে স্বতঃস্ফূর্ত মুক্তি সংগ্রাম। এরপর গোটা বিশ্ব প্রত্যক্ষ করে ৯ মাসব্যাপী চলা বাঙালির গুরুত্বপূর্ণ স্বাধীনতা সংগ্রামের ঘটনা বলি যার ফলশ্রুতিতে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বাঙালি লাভ করে। এই চূড়ান্ত বিজয় বাঙ্গালীদের মুক্তির স্বাদ ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে বাঙালিরা লাভ করে।

এই নয় মাস রক্ত খেয়ে মুক্তি সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের স্বাধীনতাকে অর্জন করতে পেরেছি। আমাদের এই স্বাধীনতার কোনো ভাবেই ভুলে যাওয়ার বিষয় নয়। আমরা প্রত্যেকেই আমাদের স্বাধীনতাকে আমাদের নিজেদের মধ্যে ধারণ করি এবং স্বাধীনতা সংগ্রামী যে সকল শহীদ প্রাণ দিয়েছেন যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করতে পেরেছি। তাদের প্রত্যেককে আমরা ২৬ মার্চ স্মরণ করে থাকি। ২৫ মার্চ কাল রাত কেউ আমরা স্মরণ করি। এভাবেই কালের বিবর্তনের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা দিবসকে স্মরণ করব এবং প্রত্যেক শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করব।

স্বাধীনতা দিবস অনুচ্ছেদ

সম্মানিত পাঠকমণ্ডলী, আপনার উপর স্বাধীনতা দিবস অনুচ্ছেটি দেখছেন এবং এখানে যে অনুচ্ছেদটি উপস্থাপন করা হয়েছে সেই অনুচ্ছেদটি আপনারা অন্য কোন ব্যবসায়ী খুঁজে পাবেন না। এখানে যে সকল তথ্যগুলো উল্লেখ করা হয়েছে সে সকল তথ্যগুলো হয়তো আপনার আগে কখনো দেখেছেন কিন্তু এরকম তথ্য সংযুক্ত করেও যে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ উপস্থাপন করা যায় এটা হয়তো অনেকেই দেখেননি। এই জন্য মনোযোগ সহকারে পড়ে আমাদের প্রবন্ধগুলো এগিয়ে রাখার জন্য সকলের কাছে অনুরোধ করা হচ্ছে। আমাদের কাছ থেকে জানতে চান তাহলে আপনারা অবশ্যই আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন তাহলে আমরা সকল তথ্যগুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার সমগ্র চেষ্টা করব।

Leave a Comment