অনুচ্ছেদ পহেলা বৈশাখ

বাঙালির উৎসব পহেলা বৈশাখ। আজকে আমরা এই বাঙালির উৎসব পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে এটি সম্পূর্ণ প্রবন্ধ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি। আপনারা যারা পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে অনুচ্ছেদ করছিলেন তাদের অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়েছে। আপনারা মনোযোগ সহকারে এই প্রবন্ধটি যদি পড়েন তাহলে পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে একটি সম্পন্ন আপনারা পেয়ে যাবেন। এমনকি আপনারা এমন একটি প্রবন্ধ পাবেন যে প্রবন্ধটি আপনারা চাইলে যে কারো সাথে শেয়ার করতে পারেন তারাও আপনাদের এই প্রবন্ধ গুলো পড়ে অনেক ভাবে উপকৃত হবে।

এজন্য আপনাদেরকে বলা হচ্ছে যে, আপনার মনোযোগ সহকারে আমাদের প্রবন্ধগুলো পড়ুন এবং আপনার প্রয়োজনে তথ্যগুলো সংগ্রহ করুন। আপনারা চাইলে এই প্রবন্ধগুলো আপনাদের বন্ধু অথবা শুভাকাঙ্ক্ষীদের কাছে উপস্থাপন করতে পারেন। কেননা আমাদের প্রবন্ধের যে সকল তথ্য উপস্থাপন করা হয় সেই সকল তথ্যগুলো তারা অন্য কোন ওয়েবসাইটে বা অন্য কোন প্রবন্ধ পাবেন না। এই জন্য সকলের কাছে আমাদের প্রবন্ধ গুলো অনেক বেশি গুরুত্ব পাই।

আর আপনারাও যদি এগুলো মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনারাও গুরুত্ব দিতে বাধ্য হবেন। কেননা এখানকার তথ্যগুলো সবচাইতে বেশি আপডেট এবং সবচাইতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। সকলেই এই তথ্যগুলো বুঝতে পারেন এবং সকলেই এগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ে তাদের প্রয়োজন সম্পন্ন করতে পারেন। তাহলে চলুন এবারে নিচে পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে একটি সম্পূর্ণ প্রবন্ধ পড়ে নেওয়া যাক

পহেলা বৈশাখ

:— পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ বাংলাদেশের জাতীয় ও সার্বজনীন একটি প্রধান উৎসব। বাংলাদেশে বসবাসকারী প্রত্যেকটি মানুষের একটি মিলন উৎসব হিসেবে এটিকে মনে করা হয়। বাংলা সনের প্রথম মাস বৈশাখ। এই বৈশাখ মাসে প্রথম দিন উৎযাপিত হয়। বাংলা নববর্ষের অপর নাম পহেলা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষ কে আমরা জাতিগত ভাবে উদযাপন করে থাকি বৈশাখ মাসের প্রথম দিন। এই দিনটিকে অনেক আনন্দ ঘন মুহুর্তের মতো দিয়ে উদযাপন করা হয়। শুধু বাংলাদেশ নয় সারা বিশ্বের বাঙালিরা এই দিন নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়ার জন্য উপভোগ করে।

এই দিনে বাঙালিরা একে অপরের সাথে কোন ধরনের দ্বন্দ্ব ফ্যাসাদের যুক্ত হয় না। এই দিনে মানুষ তাদের অতীতের সকল দুঃখ গ্লানি ভুলে গিয়ে দিনটিকে আনন্দঘন মুহূর্তের সাথে উদযাপন করতে চাই। সবার কামনা থাকে যেন নতুন বছরটি সুখময় এবং সমৃদ্ধ করে নিজের জীবনকে অতিবাহিত করা যায় জানা যায়নি তবে অধিকাংশ ঐতিহাসিক এবং সম্রাট আকবর চান এর সঙ্গে ভারতবর্ষের সৌরশনের সমন্বয় করে ১৫৫৬ সাল বা ৯৯২ হিজরীতে বাংলা সং চালু করেন।

সেই থেকে এখন পর্যন্ত বাংলা সনের হিসাব করা হচ্ছে। বাংলা সং চালু হওয়ার পর নববর্ষ উদযাপনে নানা আনুষ্ঠানিকতা যুক্ত করা হয়েছে। নবাব এবং জমিদারদের খাজনা আদায়ের উদ্দেশ্যে চালু করেন পূর্ণ হোক জমিদারি না থাকা এখন বিলুপ্তপ্রায়। আমাদের দেশের গ্রামাঞ্চলে পহেলা বৈশাখ মানেই একটি আনন্দঘন উৎসব। বৈশাখ মাসে গ্রামাঞ্চলে আরো একটি বৃহৎ অনুষ্ঠান দেখা যায় সেটা হল হালখাতা।

প্রত্যেকটি দোকানে তাদের সারা বছরের বাকি এই দিনে মিটিয়ে নিতে চায়। গ্রাহকেরা দোকানের বাকি টাকা মিটিয়ে দিতেন এভাবেই পহেলা বৈশাখ উদযাপন করা হচ্ছে। আমাদের দেশে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভাবে উদযাপন করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগ থেকে একটি আনন্দবাজার বের করা হয় যে আনন্দ শোভাযাত্রাতে সকল ধরনের মানুষ অংশগ্রহণ করে। ঠিক সেই সাথে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে আনন্দ শোভাযাত্রা উদযাপন করা হয় যেখানে বিভিন্ন বর্ণের বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ অংশগ্রহণ করে থাকে।

পহেলা বৈশাখ অনুচ্ছেদ

পাঠকের প্রয়োজনীয় কথা চিন্তা করে আমাদের প্রবন্ধের সাথে পহেলা বৈশাখ অনুচ্ছেদটি সংযুক্ত করা হয়েছে। এখানে যে অনুচ্ছেদটি আপনারা দেখছেন এই অনুচ্ছেদটি আপনারা আপনাদের শিক্ষা ব্যবস্থার যে কোন ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। কেননা এই অনুচ্ছেদে যে সকল তথ্য দেওয়া হয়েছে সে সকল তথ্যগুলো যেকোনো পরীক্ষায় যে কোন মাধ্যমে ব্যবহার করা যেতে পারে যে কেউ চাইলে এই অনুচ্ছেদটি কপি করে আপনাদের ডেস্কটপ অথবা মোবাইল ফোনে সেভ করে রেখে দিতে পারবেন।

Leave a Comment