প্রত্যেকটি দ্রব্যের একটি দাম বা মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। যখন মানুষ লেনদেনের বিষয়টি বুঝল অর্থাৎ সকল মানুষ একই রকমের কর্ম করবে না তাই একই ধরনের পণ্য তারা বানাবে না বা তৈরি করবে না বা উৎপাদন করবে না। এজন্য এক এক মানুষ এক এক ধরনের পেশার সঙ্গে জড়িত এবং সকলেই বাকি যে পণ্যগুলো তাদের প্রয়োজন সেই পণ্যগুলো তারা ক্রয় করে নিবে অর্থের বিনিময়ে কড়ির বিনিময়ে। এভাবেই দ্রব্যমূল্য ঠিক হয়েছিল একটি সময়। বর্তমান সময়ে প্রতিটি পণ্যের সরকারিভাবে দাম নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তবে তার পরে ও যে কোন পণ্যের চাহিদা অনুযায়ী সেই দাম কম বেশি হয়ে থাকে। অর্থাৎ যে পণ্যের চাহিদা বেশি তার দাম অনেক বেশি।
তাই চাহিদার সাথে তুলনা করে দাম ও পুনর নির্ধারণ হয়ে থাকে। এবং আরেকটি বিষয় হলো উৎপাদনের বিষয়টি মাথায় রেখেও দাম নির্ধারণ হয়ে থাকে। অর্থাৎ যদি একটি পণ্যের চাহিদা বেশি থাকে কিন্তু উৎপাদন কম থাকে তখনো অনেক দাম হয়ে থাকে সেই পণ্যের। তাই প্রতিটি পণ্যের দাম আপনা আপনি ভাবেই নির্ধারিত হয়ে যায় উৎপাদনের সাথে মিল রেখে। আবার যদি উৎপাদন এর সাথে চাহিদার সামঞ্জস্য না থাকে অর্থাৎ উৎপাদন বেশি এবং চাহিদা কম তখন অবশ্যই সেই পণ্যের অমূল্য আপনা আপনি কমে যায়। কিন্তু আমাদের দেশে অনেক ক্ষেত্রেই কৃত্রিম সংকট দেখিয়ে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ঘটিয়ে থাকে।
দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি
বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটি দ্রব্যের মূল্য ঊর্ধ্বগতি শুরু হয়েছে। তবে দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতি শুধু আজ থেকে নয় বা দুই এক দিন আগে থেকে নয়। মোটামুটি ভাবে আমরা দেখেছি যে ২০২০ সালের বিশ্ব মহামারী অর্থাৎ করোনা মহামারীর থেকে শুরু হয়েছে। এবং এই দুই তিন বছরের মধ্যে কোন কোন দ্রব্যের মূল্য প্রায় ২০০% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে আমার কোন কোন মূল্যের কমপক্ষে ৫০% বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু এই দুই বছরের মধ্যে মানুষের রোজগার বৃদ্ধি পায়নি। তাই দ্রব্যমূল্যের এই উর্ধ্ব গতিতে আমাদের জীবন আচরণে বা জীবনে চলার পথে যে
না বিশ্বাস উঠেছে তা অনেকটাই সমস্যার সৃষ্টি করেছে। এই দ্রব্যমূলক কারণে অনেক মানুষ অনেক রকমের সমস্যার সৃষ্টি করেছে। তাই দ্রব্যমূল্য সম্পর্কে যে, যে বিষয়গুলি দেখে অর্থাৎ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির যে কারণ সে কারণ সম্পর্কে আমরা অনেক সময় বিভিন্ন বিষয়কে বললেও পরবর্তী সময়ে ইউ ক্যান রাশিয়ার যুদ্ধের জন্য দ্রব্যমূল্য অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও দেখা গিয়েছে যে মধ্যপ্রাচ্যের তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে ও প্রত্যেকটা দ্রব্যমূল্যের এর প্রভাব রয়েছে। তাই দেখা যায় যে, প্রত্যেকটি দ্রব্যের মূল্য ঊর্ধ্বগতি হয়েছে এই বিগত দুই বছরের মধ্যে।
দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি সম্পর্কে অনুচ্ছেদ
দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি নিয়ে যদি আমাদের অনুচ্ছেদ লিখতে হয় তাহলে অবশ্যই আমাদের কিছু কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। এই কিছু কিছু বিষয়ের মধ্যে অবশ্যই আমাদের বর্ণনা করতে হবে দ্রব্য কোনগুলো এবং এই গ্রুপের মূল্য কিভাবে নির্ধারিত হয়। এরপর আবার দ্রব্যমূল্য কিসের উপর নির্ধারিত হয় এ সকল যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে বর্ণনা দিতে হবে। তারপর আরেকটি বিষয় রয়েছে আর সে বিষয়টি হল এই দ্রব্যমূল্যের উদ্ভাবতি কেন হলো কিভাবে হলো এবং তার কারণ গুলো উল্লেখ করতে হবে। আর এই সকল বিষয়গুলি যদি আপনি ঠিক মতো তুলে ধরতে পারেন তাহলে অবশ্যই বর্ধমানের সবচাইতে বড় একটি ইস্যুর জনগণের
একটি ইস্যু তা হলুদ দ্রব্যমূল্যের উদ্যোগ গতি এই সম্পর্কে আপনি অবশ্যই একটি সুন্দর অনুচ্ছেদ রচনা করতে পারবেন। কারণ বর্তমান সময়ে এই দ্রব্যমূলের উর্ধ্বগতির কারণে প্রত্যেকটি মানুষের জীবনযাত্রার মান অনেক কমে গিয়েছে। শুধুমাত্র কিছু কতিপায় মানুষের হাতে বাংলাদেশের অর্থনীতি আটকে পড়ে আছে। তাই আপনারা যদি দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির সকল কারণগুলো সঠিকভাবে উপস্থাপন করেন তাহলে বিষয়টি সকলের জন্যই বোধগম্য হবে এবং আপনি এই অনুচ্ছেদটি সফলভাবে রচনা করতে পারবেন। এ ধরনের সকল তথ্য পেতে হলে আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন বলে আমরা মনে করি।