মানুষ বিভিন্ন সময় প্রতিবাদী হয়ে উঠে। বিশেষ করে যেখানে অন্যায় দেখা যায় প্রতিবাদী মানুষেরা সেখানেই সেই অন্যায়ের প্রতিবাদ করার চেষ্টা করে৷ আমরা যদি অন্যায়ের প্রতিবাদ না করি তাহলে বিভিন্ন জায়গায় অন্যায়ের মাথা উঁচু করে উঠতে পারে। অন্যায় যদি কোনো জায়গায় মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে তাহলে ন্যায় চাপা পড়ে যাবে। তাই ন্যায়কে চাপা পড়ার হাত থেকে বাঁচাতে হলে, ন্যায়ের পথে চলতে হলে, অবশ্যই অন্যায়ের সাথে আপোষ করলে চলবে না। অন্যায় মেনে নিলে চলবে না। ছোট হোক বা বড় হোক অন্যায় সবসময়ই অন্যায়। তাই ছোট-বড় কোনো অন্যায়েরই আপোষ করা যাবে না। সবসময় চেষ্টা করতে হবে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা এবং অন্যায়ের হাত থেকে ন্যায়কে বাঁচানো।
প্রতিবাদী মানুষেরা বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবাদ করে। অন্যায়ের দাবিকে মেনে নেয় না। কিন্তু যে সকল ব্যক্তি প্রতিবাদ করতে পারে না, তারা বিভিন্নভাবে অন্যায়ের শিকার হতে পারে বা বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হতে পারে। কেননা তারা যদি অন্যায় দাবি সহ্য করে তাহলে অন্যায়ের মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। আবার ন্যায় চাপা পড়ে যাবে। তাই অন্যায়কে মাথা উঁচু করে উঠতে দেওয়া যাবে না। ন্যায়ের পক্ষে সব সময় থাকতে হবে। তাই আপনি যদি অন্যায় দাবিকে মেনে নেন তাহলে আপনি যেমন নিজের ব্যক্তিত্বের অবসান ঘটাচ্ছেন, তেমনিভাবে অন্যায়কে সাপোর্ট করে ন্যায়কে পরোক্ষভাবে বিঘ্নিত করছেন।
যদি প্রত্যেকটি মানুষ প্রতিবাদী হয় এবং অন্যায়ভাবে মেনে নেয়, তাহলে সমাজ সুন্দরভাবে প্রতিষ্ঠা লাভ করতে পারবে। সামাজিক জীবন সুন্দরভাবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে। কিন্তু সমাজে বেশিরভাগ মানুষ যদি অন্যায় দাবি মেনে নেয় এবং অন্যায়কে সাপোর্ট করে তাহলে সে সমাজ কখনো একটা ন্যায়পরায়ণ সমাজ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবে না। সেই সমাজের মানুষ কখনো ন্যায়পরায়ন মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবে না। তাই প্রত্যেকটা সমাজের মানুষের চেষ্টা করা উচিত অন্যায় যেকোনো দাবি মেনে না নিয়ে সবসময় ন্যায়ের পক্ষে থাকা। সব সময় ন্যায়ের পক্ষে থাকতে পারলে অন্যায় কখনো মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারবে না এবং অন্যায় দাবিগুলো প্রতিষ্ঠা লাভ করতে পারবেন না।
খেয়াল করলে দেখা যায় যে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মানুষ প্রতিবাদি উক্তিগুলো সংগ্রহ করতে চায়। প্রতিবাদী উক্তিগুলো সংগ্রহ করার জন্য তারা বিভিন্ন সময় অনলাইনে সার্চ করে। মূলত তারা যেন প্রতিবাদি উক্তিগুলো পেয়ে যায় এবং তারা বিভিন্ন কাজে প্রতিবাদি উক্তিগুলো কাজে লাগাতে পারে এজন্য আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে অনেক সুন্দর সুন্দর প্রতিবাদী উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।
আপনিও কি প্রতিবন্ধী উক্তিগুলো সংগ্রহ করতে চাচ্ছেন বা প্রতিবাদি উক্তিগুলো পড়তে চাচ্ছেন? কিন্তু প্রতিবাদি উক্তিগুলো খুঁজে পাচ্ছেন না? তাহলে আপনি এই আর্টিকেলটি দেখতে পারেন। আশা করি এই আর্টিকেলটিতে দেওয়া প্রতিবাদি উক্তি গুলো আপনার অনেক পছন্দ হবে এবং আপনি আপনার কাজে লাগানোর জন্য এখান থেকে প্রতিবাদি উক্তিগুলো সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। তাই আর দেরি না করে প্রতিবাদী উক্তিগুলো পাওয়ার জন্য এ আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। আশা করি এই উক্তিগুলো আপনার অনেক বেশি পছন্দ হবে।
যুগে যুগে বিভিন্ন মনীষী বিভিন্ন ধরনের প্রতিবাদি উক্তি বলে গেছেন। তাদের প্রতিবাদী উক্তিগুলো পড়লে সাধারণ মানুষ মনের জোর পায় এবং প্রতিবাদ করতে শিখে। তাছাড়া সেই প্রতিবাদী উক্তি গুলো যদি অন্যদেরকে জানানো যায় তাহলে তারাও মনের জোর পাবে এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার শক্তি পাবে। তাই আমাদের উচিত প্রতিবাদী উক্তি গুলো পড়া এবং অন্যদেরকেও পড়ানোর সুযোগ তৈরি করে দেওয়া। এজন্য আপনি যদি এখান থেকে প্রতিবাদি উক্তিগুলো সংগ্রহ করে নিয়ে আপনার সোশ্যাল একাউন্টে উক্তিগুলো পোস্ট করতে পারেন তাহলে অনেকেই এই উক্তিগুলো পড়ার মাধ্যমে নিজেরা প্রতিবাদী হয়ে উঠতে পারবে, তারাও অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে শিখবে, ন্যায়ের পথে চলতে শিখবে। তাই আপনি এখান থেকে প্রতিবাদী উক্তিগুলো সংগ্রহ করে নিতে পারেন।