ধোকাবাজ নিয়ে উক্তি

ধোকাবাজ হলো তারা যারা মানুষকে প্রতারণা করে। যারা মানুষকে ঠকিয়ে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে প্রতারণা করে তাদেরকে ধোকাবাজ বা ঠকবাজ বলা হয়ে থাকে। আমাদের এই সমাজে অনেক ধরনের ধোকাবাজ ঠকবাজ রয়েছে। আমরা তাদের দালায় অনেকটাই অতিষ্ঠ হয়ে গেছি। বাহিরে ভাই বের হলেই দেখা যায় যে কখন না কখনও কোন ধোঁকাবাজ বা ঠকবাজের কপালে আমারে করতে হয় এবং বিশেষ করে অপরিচিত জায়গায় যদি যাওয়া যায় তাহলে বিষয়টা বেশি ঘটে থাকে। আর গ্রামের চাইতে শহর অঞ্চলে এই বিষয়টা বেশি ঘটে কারণ হলো গ্রামের মানুষ সবাই সবাইকে চিনে

থাকে এজন্য কে ঠকবাজ আর কে ধোকাবাজ সে সম্পর্কে তাদের আগেই ধারণা থাকে এবং তাদের কাছ থেকে সতর্ক হয়ে যায়। এত শহরের অধিকাংশ লোকের সম্পর্কে কেউ খুব ভালো করে জেনে নেওয়া বা অচেনা অর্থাৎ একই ফ্ল্যাটের মধ্যে থাকে আলাদা ফ্ল্যাট হওয়ার কারণে কেউ কাউকে ভালোভাবে চিনে না জানে না এবং এই কারণে ঠকবাজের সংখ্যা বেশি। তারা বুঝে উঠতে পারে না কে ঠকবাজ আর কে ভালো মানুষ হয়তো অনেক সময় দেখা যায় যে ভালো মানুষকে আমরা ঠকবাজ বলে বিবেচনা করি আবার ঠকবাজ কে ভালো মানুষ বলে বিবেচনা করে থাকি। তাই দেখা যায় যে জীবনে কখনো কেউ না কেউ প্রায় সব মানুষই ঠকবাজের কপালে পড়েছে বলে মনে করা হয়।

ধোকাবাজ নিয়ে উক্তি

সমাজে যেহেতু সবকিছু নিয়েই উক্তি রয়েছে তাই আমরা আজকে দেখব যে আমাদের বিশিষ্টজনরা সমাজের কর্তা ব্যক্তিরা বা ইতিহাসের ভালো মানুষেরা মহান ব্যক্তিরা কিভাবে ধোকাবাজদের নিয়ে উক্তি করেছেন সেই উক্তিগুলো। কারণ অবশ্যই কখনো না কখনো মানুষ মানুষকে ধোকা দিয়েছে। তবে মানুষ মানুষকেই ধোকা দিয়েছে মানুষ পশুপাখি কে ধোকা দিয়েছে কিন্তু পশু পাখি বা অন্যান্য প্রাণীর মানুষকে ধোকা দেয় না। তাই দেখা যায় মানুষ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাণীর হওয়া সত্ত্বেও সৃষ্টির সেরা জীব হওয়ার সত্ত্বেও মানুষ সম্পর্কে এই ধরনের মন্তব্য আমাদের করতে হচ্ছে। তাই আমরা দেখি যে বিভিন্ন সময় মানুষ বিভিন্ন দের কে নিয়ে এই উক্তিগুলো দেখেছে।

তাই আমরা এখন এখান থেকে খুঁজে নেব যে ধোকাবাজদের নিয়ে কোন উক্তিগুলো মানুষ করেছেন। বিভিন্ন সময় সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা ধোকাবাজদের কপালে পড়েছেন এবং তাদের জীবন দিয়ে অথবা সমাজের যে কোন মানুষের জীবন থেকে সেই উক্তিগুলো তারা দেখতে পেয়েছে। আমরা এখন সেই উক্তিগুলো দেখব যে উক্তিগুলি সম্পর্কে মানুষ এতদিন পর্যন্ত দেখে আসছে। চলুন তাহলে ধোকাবাজ সম্পর্কে উক্তিগুলো দেখি এবং যদি আমাদের জীবনে কাজে লাগে তাহলে অবশ্যই সেই উক্তিগুলো সম্পর্কে ও জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি। চলন ভক্তি গুলো কি রকম ছিল সেগুলো দেখি।

“আপনি যখন দেখবেন কেউ টালবাহানা শুরু করেছে। তাহলে ধরে নিন সে অতি শীঘ্রই ধোঁকার আশ্রয় নিতে যাচ্ছে”।

ধোকাবাজ তাদেরকে মনে করবেন যারা আপনার যে কোন কাজ করে দেওয়ার নামে টাকা পয়সা নিয়ে হয়তো তালবাহানা করবে তাদেরকেই ধোকাবাজ বলে চিহ্নিত করতে পারেন। আর এরকম ধোঁকাবাজের অভাব নেই আমাদের সমাজে বহুৎ মানুষ এই ধোকাবাজ দেখা যাচ্ছে আশেপাশের সব জায়গাতেই। পরের উক্তি দেখি।
“এই পৃথিবীতে দুই শ্রেণীর মানুষ রয়েছে। একদল ধোঁকা দেয় এবং আরেক দল ধোঁকা প্রাপ্ত হয়”।

হ্যাঁ এই সমাজে আসলেই দুই ধরনের মানুষ রয়েছে সেই দুই ধরনের মানুষের মধ্যে এক শ্রেণীর মানুষ রয়েছে ধোকা দেয় এবং আরেক শ্রেণীর মানুষ রয়েছে ধোকা খায়। অর্থাৎ কেউ প্রতারিত হয় এবং কেউ প্রতারণা করে। এবং এই দুই শ্রেণীর মানুষ নেই এই পৃথিবী গঠিত। সব দেশে ধোঁকাবাজ রয়েছে ঠকবাজ রয়েছে তবে আমাদের এই তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে সবচাইতে বেশি এবং উন্নত দেশগুলোতে একেবারে কম। ধোঁকাবাজদের নিয়ে এই ধরনের নানা উক্তিগুলো যদি দেখতে চান তাহলে অবশ্যই প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখে যাবেন তাহলে সব ধরনের উক্তিগুলো এখান থেকে পেয়ে যাবেন বলে বিশ্বাস করি।
“এমনকি মানুষ নিজেকে নিজেই ধোঁকা দিতে পারে। আপাত পক্ষে একজন মানুষ যখন নিজেকে সান্ত্বনা দেয়। তখন ই সে নিজেকে ধোঁকা দেয়”।

Leave a Comment