খাদ্য হিসেবে আমাদের এই অঞ্চলে একমাত্র ধানকেসানো হয়। তাই ধানের পরিচিতি নতুন করে আমাদের আর বলতে হবে না। এবং ফসল হিসেবে প্রত্যেকটি অঞ্চলের ধানের আবাদ হয়ে থাকে। বাংলাদেশের বেশিরভাগ এলাকাতে ই ধানের চাষ করা হয়ে থাকে। তবে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল চাইতে ধান চাষের জন্য বেশি উপযোগী। এছাড়াও প্রতিটি অঞ্চলেই বিভিন্ন ধরনের হাও র বা অন্যান্য সকল অঞ্চলে থাকে। তাই ধান কে আমরা প্রধান খাদ্য শস্য হিসেবে গণ্য করে থাকি। যদিও আমাদের বাংলাদেশে খাদ্যাভ্যাসের অনেক পরিবর্তন আসছে
বর্তমান সময়ে। তারপরেও আমাদের দেশের বেশিরভাগ অর্থাৎ প্রায় 90% মানুষ শুধু হাতের উপরে নির্ভরশীল। বাকি ১০% মানুষ হয়তো ভাতের সঙ্গে অন্যান্য খাবার খেয়ে থাকে। তবে পড়বে এই ১০০% মানুষই ভাতের উপর নির্ভরশীল ছিল। ১০% মানুষ তারাও হয়তো ভাত খেয়ে থাকে। তাই শুধুমাত্র যে আমাদের বাঙ্গালীদের প্রধান খাবার নয় বাঙালি ছাড়া পৃথিবীর অনেক দেশের মানুষ ভাতকে প্রধান খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করেছে। আর এই ভাত ধান থেকে উৎপন্ন হয় ধান ধান গাছ থেকে উৎপন্ন হয় তাই ধান সম্পর্কে নতুনভাবে পরিচয় করে দেওয়ার কোন প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করি না।
ধানের বিভিন্ন রোগ
ধানের বিভিন্ন রোগ হয়ে থাকে তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ধানের রোগ গুলো বিভিন্ন ধরনের প্রকার আক্রমণ থেকে হয়ে থাকে। ধনে পোকা গুলির মধ্যে সর্বপ্রথমে বলা যায় যে মাজরা পোকা। এই মাজরা পোকা ধানের প্রথম থেকেই আক্রমণ করে আসছে। এছাড়া অন্যান্য লোক গুলোর মধ্যে রয়েছে বাদামী গাছ ফড়িং, লাদা পোকা গুটি পোকা ইত্যাদি। তবে সবচাইতে ধানের চেয়ে বোকা বেশি ক্ষতি করে সেগুলোর মধ্যে অবশ্যই মাজরা পোকা রয়েছে। মাজরা পোকা ধানের মাছকে কেটে দেয় এবং মাছকে খেয়ে ফেলে আর যদি মাছ অর্থাৎ ধানের মধ্যাংশ শেখ জায়গায় আক্রমণ হয়ে থাকে তাহলে ওই কাজটি অবশ্যই ধ্বংস হয় এবং পরবর্তীতে ওখান থেকে আর কোন নতুন ধান গাছ গজায় না। আর এই জন্য ওই জায়গায় যদি প্রকার আক্রমণ ঘটে তাহলে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয় বলে মনে করি। এবং ধানের বিভিন্ন রোগ গুলোর মধ্যে রয়েছে এই সমস্ত রোগ গুলি অর্থাৎ বিভিন্ন ধরনের প্রকার আক্রমণ।
মাজরা পোকার দমন পদ্ধতি
ধানের মাজরা পোকা যদি আমরা রোধ করতে চাই তাহলে অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের কীটনাশকের প্রয়োজন রয়েছে। কারণ কীটনাশক ছাড়া বর্তমান সময়ে যেকোনো ধরনের পোকা আমরা দমন করতে পারিনা। এবং বিভিন্ন কীটনাশকের মাধ্যমে অর্থাৎ যে কীটনাশকের বেশি তাড়াতাড়ি দমন হতে পারে সেই কীটনাশক গুলিই আমরা এখন আপনাদের সামনে দেখাবো। আপনারা সেই কীটনাশকের মাধ্যমে হঠাৎ সেই কীটনাশক ঔষধের মাধ্যমে মাজরা পোকা দমন করে ফেলতে পারবেন।
তাহলে চলুন আমরা দেখি যে কোন ওষুধের দ্বারা আপনি মাজরা পোকা দমন করতে পারেন। মাজরা পোকাও তিন ধরনের হয়ে থাকে। এই তিন ধরনের পোকা গুলো দমন করার জন্য আমরা যে ব্যবস্থাগুলো নিতে পারি সেগুলি হল। হলুদ মাজরা পোকা, কালো মাথা মাজরা পোকা এবং গোলাপী মাজরা পোকা। এই মাত্র পোকা বানানোর জন্য আমরা সিনজেনটা কীটনাশক ব্যবহার করতে পারি। তবে মাজরা পোকা ধরানোর জন্য আলাদা সিনজেনটা কীটনাশক রয়েছে।
ভিরতাকো ৪০ ডব্লিউজি এই কীটনাশক টি ৩০ গ্রাম একর প্রতি মাত্রায় ব্যবহার করতে পারেন। এই কীটনাশকটি ধানের চারা লাগানোর 15 দিন পর 30 গ্রাম ভিড় থাকো সামান্য পানিতে গুলিয়ে নিয়ে পরিমাণ মতো ইউরিয়া সারের সাথে মিশিয়ে সমস্ত জমিতে সমানভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে। আমার এই একই নিয়মে ৪০ দিন পর আবার আপনি এই ঔষধটি একই মাত্রায় ব্যবহার করতে পারেন। এ ধরনের যে কোন তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকতে পারেন। এ ধরনের যেকোন তথ্যগুলি পাওয়ার জন্য অবশ্যই সব সময় পাশে থাকবেন এবং যেকোন বিষয় আমাদের ওয়েবসাইট থেকে খুঁজে পেমেন্ট বলে আশা করি।