এখন প্রত্যেকটা শিশুকে কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানো হয় বছরে দুইবার করে। এবং এই ক্রিমিনার সব ট্যাবলেট গুলো সরকার থেকে খাওয়ানো হয়ে থাকে। শিশুদের পেটে যদি কৃমি থাকে তাহলে সেসব শিশু অপুষ্টিতে ভোগে। অপুষ্টি থেকে রক্ষার জন্যই কৃমিকে দমন করতে হয়। একসময় প্রচুর পরিমাণে কৃমি শিশুদেরকে আক্রান্ত করতে। সরকারিভাবে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য জনগণ যেমন সচেতন হয়েছে তেমনি জনগণের সাথে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে জনগণ বেশ উপকৃত হয়েছে।
তাই আজকে আপনারা যারা আমাদের এখান থেকে জানতে এসেছেন যে, কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম কি সেই বিষয়টি। কারণ প্রত্যেকদিন ক্রিমির ঔষধ খেতে হবে এমন নয়। তবে কৃমি কেউ দমন করতে হবে এটাও ঠিক। কৃমি দমন করার জন্য বছরে দুইবার শিশুকে কৃমিনাশক ঔষধ সেবন করানো যেতে পারে। আর একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ সাধারণত বছরে দুই থেকে তিনবার কৃমিনাশক ঔষধ খেতে পারে। প্রেমিকা দূর করার জন্য বা ক্রিমি থেকে বাঁচার জন্য আমাদেরকে সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।
খাবার আগে এবং খাবার পরে হাত সাবান দিয়ে ভালো করে ধুতে হবে। যেকোনো সময় হাত মুখে দেওয়া চলবে না। পায়খানা ব্যবহার করার সময় অবশ্যই স্যান্ডেল পরিধান করতে হবে। এবং টয়লেট থেকে ফিরে ২০ সেকেন্ড এর অধিক সময় ধরে সাবান দিয়ে ভালো করে হাত ধুয়ে ফেলতে হবে। এ সকল স্বাস্থ্যসম্মত বিষয়গুলি আমরা যদি পুরোপুরি ভাবে মেনে চলি তাহলে কৃমির হাত থেকে রক্ষা পেতে পারি। যদি মানুষের পেটে কৃমি বাস করে থাকে তাহলে মানুষের সকল পুষ্টি কৃমি সুষে নেয়। তাই প্রেমিকের মানুষের অন্তরে বাস করতে দেওয়া যাবে না।
আপনারা জানেন যে কৃমি এক ধরনের পরজীবী প্রাণী। এই প্রাণীটি মানুষের অন্তরে বাস করে থাকে। মানুষের অন্তরে বাস করে এবং মানুষ যে খাদ্যগুলো খেয়ে থাকে সেই খাদ্যের পুষ্টি রস এই পরজীবী প্রাণীরা গ্রহণ করে থাকে। তাই একটা সময় দেখা যাচ্ছে যে তিনি যেহেতু মানুষের অন্তরে বাস করে এবং সেখানেই বংশবিস্তার করে থাকে তাই একটা কৃমি থেকে অনেকগুলো কৃমি হতে পারে। যখন মানুষের অন্তরে বসবাস করে থাকে তখন একদিকে তো আপনি পুষ্টিহীনতায় ভুগবেন অন্যদিকে আপনি একেবারে পেট টিন টিন হাড্ডি সাড় মানুষে পরিণত হবেন।
তাই কোন রকমেই মানুষের অন্তরে কৃমিকে বৃদ্ধি পেতে দেওয়া হবে না। এই কারণে চিকিৎসকের পরামর্শ মত আপনারা এবং আপনাদের শিশুকে অবশ্যই কৃমিনাশক ট্যাবলেট বা কৃমিনাশক ঔষধ অর্থাৎ ছোট বাচ্চাদের জন্য কৃমিনাশক সিরাপ রয়েছে। ছোট বাচ্চাদের অর্থাৎ তিন মাস থেকে এক বছর বা দুই বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের ক্ষেত্রে যে কৃমিনাশক ট্যাবলেট সিরাপ গুলো রয়েছে সেটি অ্যাড্রেস খাওয়ানোর পর সাত দিন পর আর একবার খাওয়াতে হবে।
আর বড়দের জন্য সকলেই অর্থাৎ পারিপ যে কয়জন রয়েছে সকলকেই একসাথে কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়া উচিত। এবং বছরে দুইবার রাত্রিবেলায় অথবা দিনের অন্য যেকোনো সময় কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়া যায়। তবে রাত্রিবেলায় কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়াই বেশি ভালো বলে মনে করেন চিকিৎসকগণ। তুমি নাশক ঔষধ খাওয়ার পর হয়তো সামান্য পরিমাণে ডিহাইডেশনের মতো হতে পারে এতে কোন চিন্তা করবেন না এটি স্বাভাবিক বিষয়।
অতিরিক্ত হয়ে গেলে অবশ্যই আপনারা খাবার স্যালাইন খেতে পারেন এবং আরো যদি বেশি হয় তাহলে আপনার জিংক ট্যাবলেটও খেয়ে নিতে পারেন। তারপরে আমরা এখন দেখবো যে কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ার নিয়ম কি সেই বিষয়টি।প্রতি তিন মাস পরপর পরিবারের সবাই একটি করে অ্যালবেনডাজল বড়ি সেবন করতে পারেন। মেবেনডাজল হলে খেতে হবে পরপর তিন দিন। সাত দিন পর আরেকটা ডোজ খাওয়া যায়। শিশুদেরও একইভাবে সিরাপ খাওয়াতে হবে। এই ধরনের যে কোন তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট বারবার ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকতে পারেন। তাতে আপনারা অবশ্যই উপকৃত হবেন এবং আমরাও লাভবান হব বলে মনে করি।