কষ্টের ফেসবুক স্ট্যাটাস

আমাদের ওয়েবসাইটটি বেছে নেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি কি কোন কারণে অনেক বেশি কষ্টের মধ্যে রয়েছেন? আপনি কি কষ্টের ফেসবুক স্ট্যাটাস গুলো সংগ্রহ করতে চাচ্ছেন? কিন্তু মনের মত কষ্টের স্ট্যাটাস খুঁজে পাচ্ছেন না? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসে পৌঁছেছেন এবং আমাদের আজকের আর্টিকেলটি মূলত আপনার জন্য লিখা হয়েছে। কেননা এই আর্টিকেলটি থেকে আপনি অনেকগুলো কষ্টের ফেসবুক স্ট্যাটাস, মেসেজ, ক্যাপশন ইত্যাদি সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। তাছাড়া এখানে বাছাইকরা কষ্টের ফেসবুক স্ট্যাটাস গুলো দেওয়া হয়েছে। আপনি চাইলে আপনার পছন্দমত যে কোন একটি বা দুটি কষ্টের ফেসবুক স্ট্যাটাস সংগ্রহ করে নিয়ে ডাউনলোড করে দিতে পারবেন।

আর ডাউনলোড করে নেওয়ার মাধ্যমে এ ধরনের স্ট্যাটাস গুলো আপনি আপনার সোশ্যাল একাউন্টেও পোস্ট করতে পারবেন। তাই আর দেরি না করে আপনি যদি দুঃখের বা কষ্টের ফেসবুক স্ট্যাটাস পেতে চান, তাহলে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন। আর আপনার পছন্দমত স্ট্যাটাসটি বেছে নিন।

সুখ- দুঃখের সংমিশ্রণে জীবন। বিভিন্ন কারণে মানুষ বিভিন্ন সময় যেমন আনন্দে থাকে, তেমনিভাবে বিভিন্ন কারণে মানুষ দুঃখের মধ্যেও থাকে। আর মানুষ যখন যে রকম ইমোশনাল অবস্থায় থাকে, তখন সেই রকম ইমোশনাল ব্যাপারগুলো সে সোশ্যাল একাউন্টে বা ফেসবুকে পোস্ট করতে পছন্দ করে। যেমন কোন মানুষ যদি কোন কারনে অত্যন্ত আনন্দ বা সুখে থাকে, তাহলে সে সুখের মুহূর্ত গুলো স্মরণ রাখার জন্য সোশ্যাল একাউন্টে পোস্ট করে।

সেই সুখের মুহূর্তগুলো তখন আপলোড করতে পছন্দ করে। তেমনি ভাবে কোন ব্যক্তি যদি কোনো কারণে দুঃখ বা কষ্টের মধ্যে থাকে, তাহলে সে কষ্টকর মেসেজ, স্ট্যাটাস, ছবি ইত্যাদি সংগ্রহ করে সেগুলো তার সোশ্যাল একাউন্টে পোস্ট করতে চায়। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় যে পছন্দ মত মেসেজ বা স্ট্যাটাস তারা খুঁজে পায় না। মূলত তাদের কথা মাথায় রেখে আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে কষ্টের স্ট্যাটাস উপস্থাপন করেছি।

অনেক মানুষ দেখা যায় অনেক বেশি ইমোশনাল। আবার কেউ কেউ তুলনামূলক কম ইমোশনাল। তবে ইমোশন প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যে কমবেশি রয়েছে। আবার যে সকল মানুষের মধ্যে ইমোশন নেই, সে ব্যক্তি পাথরের মত। পাথরের যেমন নড়াচড়া নাই বা অন্যের দুঃখ কষ্টের কিছুই করতে পারে না। তেমনিভাবে ইমোশনহীন মানুষ অন্যের দুঃখ কষ্টের ব্যাথা বুঝতে পারে না। আবার নিজের দুঃখ- কষ্টেও সঠিক আচরণ করতে পারে না।

তাই ইমোশনহীন হওয়া যাবে না। আবার অতিরিক্ত ইমোশনও কোন ক্ষেত্রে ভালো নয়। অতিরিক্ত ইমোশনের ফলে বিভিন্ন ধরনের বাধার সম্মুখীন হওয়া লাগতে পারে। অতিরিক্ত ইমোশন সফলতার ক্ষেত্রে অনেক বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই ইমোশন নিয়ন্ত্রণ করা শিখতে হবে এবং অতিরিক্ত ইমোশন থাকলে তা ত্যাগ করার চেষ্টা করতে হবে। স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে হবে এবং দুঃখে কষ্টে ধৈর্য ধারণ করার শক্তি অর্জন করতে হবে।

বিভিন্ন মানুষ বিভিন্নভাবে দুঃখ প্রকাশ করে। দুঃখের মুহূর্ত গুলো অনেকেই অন্যের সাথে শেয়ার করতে পারে বা নিজের প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করতে পারে। অনেকে দুঃখের মুহূর্তগুলো শেয়ার করতে পারেনা। যে সকল ব্যক্তি নিজের কষ্টের মুহূর্ত গুলো অন্যের সাথে শেয়ার করতে পারে না, তাদের কষ্ট আরো বাড়তে থাকে এবং মানসিকভাবে তারা ভেঙে পড়ে। তাই অবশ্যই কোন কারনে কষ্টের মধ্যে থাকলে বা দুঃখ পেলে সেই দুঃখের মুহূর্তগুলো বা কথাগুলো অবশ্য প্রিয় মানুষদের কাছে শেয়ার করা উচিত। তাহলে দুঃখ অনেকটা কমে যায়। তবে এমন মানুষের কাছে শেয়ার করা যাবে না যার ফলে পরবর্তীতে ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে।

আবার কিছু কিছু মানুষ দেখা যায় যে নিজের কষ্টের মুহূর্ত গুলোতে কষ্টের বিভিন্ন স্ট্যাটাস বা মেসেজ সংগ্রহ করে প্রিয় মানুষদের পাঠাতে চায় এবং নিজের কষ্টের মুহূর্ত গুলো বুঝাতে চায়। আবার অনেকে সোশ্যাল একাউন্টে বা ফেসবুকে কষ্টের স্ট্যাটাস পোস্ট করতে পছন্দ করে। মূলত তাদের কথা মাথায় রেখে এখানে অনেকগুলো কষ্টের স্ট্যাটাস সাজানো হয়েছে।

Leave a Comment