নিরাপদ সড়ক অনুচ্ছেদ

নিরাপদ সড়ক অনুচ্ছেদটি হয়তো আপনারা অনেক জায়গায় দেখেছেন। কিন্তু সেখানে সঠিক তথ্যবহুল অনুচ্ছেদ কথা উল্লেখ করা হয়নি। আপনারা যদি আমাদের আজকের এই প্রবন্ধটি পড়েন তাহলে এখানে একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ খুঁজে পাবেন যেখানে সকল ধরনের তথ্য উল্লেখ করা থাকবে। এখানে আমরা প্রতিনিয়তই এমন কিছু আপনাদের সামনে উল্লেখ করছি যেগুলো আপনাদের যে কোন শিক্ষাব্যবস্থায়ী ব্যবহার করতে পারবেন। আমরা প্রতিনিয়তই এই সকল অনুচ্ছেদ গুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করে থাকছি। যারা শিক্ষার্থী রয়েছে তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই যে, শিক্ষার্থীদের জন্য এই সকল অনুচ্ছেদ গুলো অনেক বেশি কার্যকরী হতে চলেছে।

শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়তই অনেক ওয়েবসাইটে ঘাটাঘাটি করছে কিন্তু কোথাও তাদের প্রয়োজনমতো বা যে সকল অনুচ্ছেদ গুলো একেবারে কার্যকরী সেই সকল অনুচ্ছেদ গুলো খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সেই জন্য বলছি শিক্ষার্থীরা যদি অতিরিক্ত সময় নষ্ট করে তাহলে তাদের শিক্ষা জীবনে অনেক ব্যাঘাত করতে পারে। এই সকল ব্যাঘাতগুলো কাটিয়ে উঠতে হলে শিক্ষার্থীদের অবশ্যই ভালো তথ্যের প্রয়োজন ভালো কোনো বিষয় সম্পর্কে তাদের জানা প্রয়োজন। আর তাই আমাদের প্রবন্ধগুলো অনেক বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন করছে।

এখানে নিরাপদ সড়ক অনুচ্ছেদটি উল্লেখ করা হয়েছে। আপনারা জানেন যে, আমাদের দেশের নিরাপদ সড়ক সম্পর্কিত অনেক বেশি ঘটনা ঘটে গেছে। যেগুলো আমাদের দেশের সরকার তথা সমগ্র মহলে অনেক বেশি ভূমিকা পালন করেছেন। নিরাপদ সড়ক আন্দোলন থেকে শুরু করে সকল বিষয়ে নিরাপদ সড়ক এর প্রতি মানুষের আকাঙ্ক্ষা অনেক বেশি। নিচে নিরাপদ সড়ক অনুচ্ছেদ টি উল্লেখ করা হচ্ছে।

নিরাপদ সড়ক

প্রতিনিয়ত আমাদের দেশে নাটকীয়ভাবে সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু আহত ও পঙ্গুত্বের পরিমাণ দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। কান্না শুধুমাত্র প্রিয়জনের হারানোর জন্য নয় এর জন্য আসে বেদনা ও শোক। একজন মানুষ হারিয়ে গেলে তার শোক কাটিয়ে ওঠা এতটা সহজ কিছু নয়। অনেক সময় সড়ক দুর্ঘটনায় একটি পরিবার ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। আর এই সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধের ক্ষেত্রে আমাদের প্রত্যেককে নিজ নিজ জায়গা থেকে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। আমরা যদি নিজ নিজ জায়গা থেকে পদক্ষেপ না নিতে পারি তাহলে সড়ক দুর্ঘটনার রোধ করা সম্ভব হবে না।

অনেকে মনে করে থাকেন চালকদের কারণে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। তবে সব ক্ষেত্রে এই ঘটনাটি অবশ্যই সঠিক নয়। অতি উৎসাহী লোকেরা শ্রমিকদের সেনাবাহিনীর সাথে তুলনা করে থাকে। দায়ীদের যাবজ্জীবন কারো দন্ড বা মৃত্যুদণ্ড দিয়ে সড়ক দুর্ঘটনা বন্ধ করা সম্ভব বলে মনে করে। তবে এটা সম্পূর্ণরূপে সঠিক নয়। যে আইনে খুনের মামলায় আসামিদের ফাঁসিতে ঝুলানো হয় সে আইনে তাদের প্রশ্ন করা যেতে পারে। অ্যাসিড নিক্ষেপে একজন আসামী যাবজ্জীবন কারাদন্ড পায়।

তবুও খুন ও ধর্ষণ কমছে না। তাহলে এক্ষেত্রে সড়ক দুর্ঘটনা কিভাবে কমবে? সড়ক দুর্ঘটনা কমানোর জন্য অবশ্যই প্রত্যেককে শবর হতে হবে। প্রত্যেককে প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। আমাদের প্রত্যেককে সচেতন হতে হবে। যেখানে রাস্তায় ওভারব্রিজ রয়েছে আমরা সেই ওভারব্রিজ দিয়ে রাস্তা পারাপার করব। আমরা যখন তখন যে কোন জায়গায় রাস্তা পার হব না তাহলে সড়ক দুর্ঘটনা কমানো সম্ভব হবে। সেই সাথে যেসব চালকগণ রয়েছেন তাদেরকে সঠিক প্রশিক্ষণ এবং সঠিক দীক্ষা দিতে হবে। তারা যদি সঠিক প্রশিক্ষণ পায় তাহলে সড়ক দুর্ঘটনা রোধ করা সম্ভব হবে।

ট্রাফিক মালিক সমিতির ব্যক্তি বর্গদের অনেক শবর হতে হবে এবং সেই সাথে সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয় এর সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সুচারু হতে হবে। যাতে করে প্রত্যেকটি পরিবহন মালিক এবং শ্রমিকদের কে সঠিক দীক্ষা প্রদান করা সম্ভব হয়। তবে এই দুর্ঘটনা নিহত চালকদের প্রতি কেউ সহানুভূতি জামাতে পারবে এবং আমরা নিরাপদ সড়ক পাবো।

সম্মানিত পাঠক মণ্ডলী, আপনাদের প্রয়োজনে আমরা একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ উল্লেখ করেছি। এই অনুচ্ছেদটি আপনাদের অনেক বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে। এই অনুচ্ছেদটি আপনারা পড়লে আপনাদের অনেক কাজে আসবে বলে আমরা আশা করি। আমরা প্রতিনিয়তই এমন গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ উল্লেখ করছি। আপনারা প্রতিনিয়ত আমাদের প্রবন্ধ গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

Leave a Comment