শুশুক এর ছবি ডাউনলোড

সাধারণত আমাদের দেশে এমন কিছু প্রাণী আছে যেগুলো আস্তে আস্তে বিপন্ন হওয়ার পথে। আজকে আমরা তেমন একটি জলজ প্রাণী নিয়ে কথা বলব যেটা আমাদের কাছে অত্যন্ত প্রিয়। বিশেষ করে যাদের গ্রামের বাড়ির পাশে নদী আছে বা যারা নদীর এলাকায় বেড়ে উঠেছেন তাদের কাছে এটা অত্যন্ত পরিচিত একটি প্রাণী। আজকে আমরা এমন একটি প্রাণী নিয়ে কথা বলব যেটাকে আঞ্চলিক ভাষায় আমরা শুশুক বলে দেখে থাকি। এই প্রাণিসম্পর্কে আজকে জানবো এবং আপনারা অবশ্যই আমাদের সঙ্গে থেকে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানবেন।

এক কথায় যদি ডলফিন বলে তাহলে হয়তো অনেকেই চিনতে পারবেন সাধারণত আমাদের যে নদীগুলো রয়েছে সেই নদীগুলোতে সমুদ্র হতে বর্ষার সময় প্রচুর পরিমাণে এমন প্রজাতির একটি জলজ প্রাণী প্রবেশ করে যেটাকে আমরা শুশুক বলে থাকি। এই প্রাণীর ছবি আজকে আপনারা আমাদের এখান থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন এবং এই প্রাণী সম্পর্কেও জানতে পারবেন। যারা সরাসরি এই প্রাণীটা চোখে দেখেনি তারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে চোখে দেখতে পারবেন এবং বুঝতে পারবেন এবং চিনতে পারবেন।

শুশুক এর অপর নাম কি

এটার অপর নাম সম্পর্কে যদি বলতে হয় তাহলে সাধারণত এটাকে অনেকেই ডলফিন নামে ডেকে থাকেন। ডলফিনের অনেক প্রজাতি রয়েছে তার মধ্যে এটা এক ধরনের প্রজাতি এবং এটাকে যদি আমরা ভেঙ্গে থাকি তাহলে এটাকে শিশু মাছ বা হচ্ছুম মাছ নামেও ডাকা হয়। আঞ্চলিকভাবে এর অনেক নাম আছে এবং বৈজ্ঞানিকভাবেও অনেক নাম আছে। তাই অবশ্যই ছবি দেখে আমরা এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবো এবং জিনিসটা চিনতে পারব বলে আমি মনে করি। আপনারা চাইলে আমাদের এখান থেকে হাই রেজুলেশনের ছবিগুলো ডাউনলোড করতে পারেন এবং ছবিগুলো নিয়ে বিভিন্ন ধরনের গবেষণা ছবিগুলো নিয়ে বিভিন্ন ধরনের তথ্য অনুসন্ধান করতে পারেন।

শুশুক দেখতে কেমন হয়

এটা সাধারণত এমন একটি প্রাণী যে প্রাণী সমুদ্রে বেশি পাওয়া যায়। এই প্রাণীর গঠনের কথা যদি উল্লেখ করতে হয় তাহলে পিঠের দিকে ধূসর ও পেটের দিকে সাদাটে হয়ে থাকে। এবং পুরো গা কালো রঙের হয়ে থাকে। যদি কেউ মনে করেন ডলফিন আর শুশুক এক তাহলে বলব ভুল ধারণা তার কারণ হচ্ছে এটা প্রায় একই গোত্রী ও প্রাণী হলেও একরকম নয়। অবশ্যই কিছু পার্থক্য আছে যেখানে মূল পার্থক্য হচ্ছে তার মুখের দিকে যে ঠোঁট আছে সেটা অনেক লম্বা এবং মাছ ধরার জন্য এগুলো একেবারে পারফেক্ট। এখানে অবশ্যই কিছু পার্থক্য আছে যেখানে বিভিন্ন ধরনের ডলফিন সম্প্রদায়ের মধ্যে এটাকে ইরাবতী সম্প্রদায়ের ডলফিন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।

এই প্রাণীর আরেকটি বড় পার্থক্য হচ্ছে এটাই স্তন্যপায়ী প্রাণী হওয়ায় শ্বাস নেওয়ার জন্য এটা পানির উপরে আসতে পারে। এটাই হচ্ছে মূলত এর বৈশিষ্ট্য এছাড়াও এটা দেখতে কেমন হয় সেই বিষয়ে নিশ্চিত হতে হলে আমাদের ছবিগুলো অবশ্যই আপনাকে দেখতে হবে এবং বুঝতে হবে সেখান থেকে মূলত এই প্রাণীটা দেখতে কেমন হয়। সরাসরি দেখতে চাইলে বর্ষার সময় নদীর কাছে যেখানে স্রোত বেশি অর্থাৎ খরস্রোতা স্থানে আপনাকে দাঁড়িয়ে থেকে অপেক্ষা করতে হবে বিকেলের দিকে দেখবেন তখন এমনিতেই এই প্রাণীটি পানির উপরে লাফ দিয়ে উঠছে আবার পানির নিচে নেমে যাচ্ছে।

শুশুক ও ডলফিন এর মধ্যে পার্থক্য

এখানে পার্থক্য তুলে ধরতে গেলে অনেক পার্থক্যই তুলে ধরা যাবে তবে আমরা পরিষ্কারভাবে যে বিষয়টি আপনাদের সামনে তুলে ধরবো সেটা হচ্ছে আমরা একটি দল এর ছবি আপনাদের সামনে তুলে ধরব এর পাশাপাশি শুশুকের ছবি আপনার সামনে তুলে ধরব। দুইটার ছবি পার্থক্য করলে আপনি সবকিছু বুঝতে পারবেন এছাড়াও আরেকটি বিষয় পরিষ্কার করতে চাই এটা সাধারণত ডলফিনের এক ধরনের প্রজাতি যেখানে অনেক বেশি পার্থক্য লক্ষ্য করার কারণে এটাকে অন্য একটি প্রাণী বলে মনে করা হয়।

 

 

Leave a Comment