আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের এলার্জি থাকতে পারে। কারণ বেশিরভাগ মানুষের এলার্জি রয়েছে এবং এই এলার্জিগুলো কখনো কখনো ত্বকে অর্থাৎ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ত্বকেই দেখা যায়। বিভিন্ন খাবার গুলো খাওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে এলার্জি আক্রমণ করে থাকে। এলার্জি নেই এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই মুশকিল হয়। কোন না কোন ভাবে দেখা যায় যে বেশিরভাগ মানুষের ত্বকে এলার্জি রয়েছে। এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমরা কত ধরনের ঔষধ না খেয়েছি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে যদি এলার্জি থাকে তাহলে সেই এলার্জির কারণে ত্বক বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
কারণ হলো টক বেশ সেনসিটি ভ জিনিস তাই তোকে যদি সবসময় চুলকানো যায় অথবা বিভিন্ন ধরনের চুলকানোর কারণে ঘা হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে করা হয়। আর এলার্জি হলে এই বিষয়টাই সবচাইতে বেশি হয়। এলার্জির কারণে ত্বকে চুলকানি হয় ফুসকুড়ি হয় এবং ত্বক বিশেষ করে চোখ মুখের ত্বক সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কারণ এলার্জির কারণে তাকে ঐ ধরনের রেশ গুলো বের হয় এবং বারবার চুলকানোর কারণে সেই ত্বকে দাগ পড়ে যায়। এ কারণে এলার্জি থেকে অবশ্যই আমাদের মুক্তি পেতে হবে।
ত্বকের এলার্জির ঔষধ
চিকিৎসা বিজ্ঞান অনেক এগিয়ে গেছে। অনেক দূর আরোগ্য ব্যাধি পর্যন্ত ঔষধ বা চিকিৎসা বিজ্ঞানের বদলেতে সারানো সম্ভব হয়ে উঠেছে। তাই আমরা আশা করি যে আপনার ত্বকের এলার্জি মেডিকেল সাইন্স ভালো করে দিতে পারবে। তবে সেই ঔষধ বা ত্বকের অ্যালার্জি ভালো করার জন্য আপনাকে কিছুদিন ধৈর্য ধরে অবশ্যই ঔষধ সেবন করতে হবে। অথবা ত্বকের অ্যালার্জি যদি আরও তীব্রতর হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ইনজেকশনও তারা দিতে পারেন। এতে করে খুব তাড়াতাড়ি আপনার ত্বক সুস্থ হতে পারে। তাই তোকে সুস্থ রাখার জন্য অবশ্যই ত্বকের অ্যালার্জি দূর করতে হবে আমাদেরকে।
বিভিন্ন ধরনের বাহ্যিক মলম জাতীয় কিছু ঔষধ রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে এবং ভেতর থেকে ত্বকের অ্যালার্জি দূর করতে হলে আমাদের অবশ্যই কিছু ঔষধ অর্থাৎ মুখে খাওয়ার ঔষধ ব্যবহার করা লাগতে পারে। তবে আপনাকে যদি ত্বকের অ্যালার্জি একটু তীব্রত হয় তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ায় বেশি ভালো। কারণ প্রত্যেকটা জিনিসকে হেলাফেলা করা আমাদের উচিত নয়। যেকোনো কারণেই হোক না কেন ত্বক থেকে যদি এলার্জি দূর করতে হয় তাহলে অবশ্যই নিয়মিতভাবে অর্থাৎ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসন যতদিন আপনাকে বলবেন ততদিন পর্যন্ত নিয়মিত ঔষধ সেবন করতে হবে।
তবে ত্বকের এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদের কোন ধরনের ঔষধ ব্যবহার করতে হবে সেই বিষয়টি আগে দেখে নিতে হবে। কারণ ত্বকের এলার্জি বিভিন্ন রকমের হয় আর সেই বিভিন্ন রকমের এলার্জিগুলো সারানোর জন্য আলাদা আলাদা ঔষধেরও প্রয়োজন হয়। তাই এখন আমরা অবশ্যই দেখবো যে ত্বকের এলার্জি দূর করার জন্য আমরা কোন কোন ঔষধ গুলি ব্যবহার করতে পারব। ত্বকের এলার্জিতে বিভিন্ন ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম ও মলম ব্যবহার করা যেতে পারে। চুলকানির সমস্যায় ক্যালামাইন লোশন ও ১% মেন্থল ক্রিম খুব ভালো কাজ করে। এ ছাড়াও তোয়ালেতে বরফ পেঁচিয়ে চুলকানির স্থানে ঠান্ডা সেঁক দিলে আরাম পাওয়া যায়।
গুরুতর এলার্জিতে স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ ভালো কাজ করে। এই ঔষধ গুলো যদি আপনি নিয়মিত ব্যবহার করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার চোখ থেকে এলার্জি দূর হবে বলে মনে করা হয়। আর আপনাকে আরেকটি বিষয় মেনে চলতে হবে যে যে বিষয়গুলি খেলে বা আর করলে আপনাকে এলার্জি অ্যাটাক করে থাকে সেই বিষয়গুলি বাসায় খাবারগুলি না খাওয়াই ভালো বলে মনে করা হচ্ছে। আর আপনারা অবশ্যই এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন বলে মনে করি।