সূর্যের রশিতে ভিটামিন ডি থাকে একথা সত্য। কিন্তু সব সময় রোজ শরীরের জন্য সহ্যকর হবে এটাও ঠিক বলা যায় না। আবার সূর্যের রো দ শরীরের জন্য ক্ষতিকর হয় অনেক সময়। কারণ সূর্য থেকে অতিবেগুনি রশ্মি আসে আর সূর্য থেকে অতিবেগুনি রশ্মি যখন মানুষের শরীরে এসে পড়বে তখন অবশ্যই সেখান থেকে বিভিন্ন ধরনের রোগের সৃষ্টি হতে পারে। তাই আমরা বলতে পারি যে সব সময় রোদেই ভিটামিন ডি বা ভিটামিন থাকতে পারে না। অর্থাৎ ইটনা রোগে বরঞ্চ ক্ষতিকর প্রতিবেদনের রশি থাকে যার শরীরের জন্য অনেক বিপদজনক।
তাই আপনারা যারা আজকে জানতে এসেছেন যে কোন সময়ের রোদে ভিটামিন থাকে সেই বিষয়টি। আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই আমাদের এখান থেকেই বিষয়টি জানিয়ে দেবো। বিষয়টি জানানোর জন্য বা জানার জন্য আপনারা অবশ্যই প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত যদি দেখে যান তাহলে অবশ্যই আজকে আপনারা জেনে যেতে পারবেন যে কোন কোন সময়ের রোদে ভিটামিন থাকে। ভিটামিন আমাদের শরীরের জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয় একটি পুষ্টি উপাদান। ভিটামিন শুধু খাদ্য তেই থাকে তা কিন্তু নয়।
খাদ্য ছাড়া পরিবেশের বিভিন্ন উপাদান থেকে আমরা ভিটামিন গ্রহণ করতে পারি। তাই ভিটামিন গুলো কিভাবে পাব কোথায় থেকে পাওয়া যায় সেই সকল বিষয়ে যদি আমরা ঠিকঠাকমতো বুঝে নিতে পারি। আর তাই সকল কিছু আমরা জানার জন্য আজকে আপনারা যে বিষয়টি জেনে নিতে চাচ্ছেন তা হল কোন সময়ের রোদে ভিটামিন থাকে। রোদে যে ভিটামিন থাকে সেই ভিটামিন আমাদের হাড়কে মজবুত করে। অর্থাৎ ভিটামিন ডি শরীরের জন্য অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি উপাদান। বিশেষ করে শিশু জন্মের পর কিছুদিন তাকে অবশ্যই একেবারে সকালের রোদে রাখতে হয় তাতে তার শরীরে ভিটামিন ডি এসে থাকে।
তবে কখনোই সেই লোকটা সকালের মিষ্টি রোদ বাদে অন্য কোন রোদে যাওয়া যাবে না। তা না হলে দেখবেন কিছুদিনের মধ্যে শিশুর শরীরে কেমন যেন হয়ে গেছে এবং চোখ অনেক সময় দেখা যায় যে হলুদ হয়েছে। তাই এখান থেকে মুক্তির উপায় হল সকালের একেবারে সকালের ভোরের সূর্যদাকে বলা হয় সেই ভোরের সূর্যের আলোয় কিছুক্ষণ দাঁড়ালে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেবে না। ভিটামিন ডি পাওয়ার জন্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমাদেরকে জেনে নিতে হবে যে আমরা কিভাবে কি করলে কোন রোদে দাঁড়িয়ে থাকলে ভিটামিন ডি আমাদের আসতে পারে। আপনারা জানেন যে সাধারণত মিষ্টি রোদে ভিটামিন ডি থাকে কিন্তু আপনারা যদি ভিটামিন ডি এর জন্য তীক্ষ্ণরদে থাকেন তাহলে দেখা যায় বিপরীত হতে পারে।
তীক্ষ্ণ রোধ বলতে দুপুরের বা সকালের পরের যে রোদ যেখানে দাঁড়িয়ে থাকা যায় না সেই রোদকে তীক্ষ্ণ রোদ বলা হয়। ভোরবেলার সূর্যোদয়ের সাথে সাথে যে রোদ বের হয় সেটিকে মিষ্টি রোদ বলা হয় এবং এই রোদে দাঁড়িয়ে থাকলে ভিটামিন বা এই রোদে চলাচল করলে ভিটামিন ডি আপনার শরীরের আসবে। আবার শীতকালের যে রোদ পড়ে সেই রোদে দাঁড়িয়ে থাকলেও আপনাকে অসহ্য লাগবে না সেই সময় সেই রোদ আপনি গ্রহণ করতে পারেন তাতে ভিটামিন ডি রয়েছে। কিন্তু গ্রীষ্মকালীন রোদে বা গ্রীষ্মকালীন সূর্যের প্রখর সূর্যের রোধে দাঁড়িয়ে থাকা কখনোই ঠিক নয় কারণ তখন সূর্য খারাপ হবে
কিরণ দেয় এতে সরাসরি ভাবে প্রতিবেগুনি রশ্মি আপনার শরীরে এসে আঘাত করতে পারে এবং তাতে আপনার ক্যান্সারের মতো আরো অনেক কিছু ঘটে যেতে পারে। তাই আপনারা এ ধরনের যে কোন তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকতে পারেন। আর যদি আপনারা আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে জীবনের সব ধরনের তথ্য যে তথ্যগুলো আমাদের কাজে লাগবে সেই সব ধরনের তথ্য গুলোই আমরা পেয়ে যেতে পারবো। আর জীবন চলার পথে যেহেতু অনেক তথ্যই আমাদের প্রয়োজন হয় আর সব ধরনের তথ্য গুলোই পাওয়ার জন্য আমাদের কাজ করতে হয়।