আপনি কি আপনার নিজের ছবি নিয়ে স্ট্যাটাস দিতে চান? আপনি আপনার নিজের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপলোড দিতে চান কিন্তু সেই ছবি সম্পর্কে আপনি কি লিখবেন সেটা বুঝে উঠতে পারছেন না? তাহলে আপনাকে বলতে চাই যে, আপনি আমাদের প্রবন্ধগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন। যারা আমাদের প্রবন্ধগুলো মনোযোগ সহকারে পড়বে তারা নিজের ছবি নিয়ে বেশ কিছু স্ট্যাটাস দেখতে পাবে।
এ সকল স্ট্যাটাস গুলো যে কোন কেউ তাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপলোড দিতে পারবে। এ সকল স্ট্যাটাস গুলো এমন ভাবে রাখা হয়েছে যে আপনি সহজেই এই সকল স্ট্যাটাস গুলো সংরক্ষণ করতে পারবেন। আপনি যদি এ সকল স্ট্যাটাস গুলো পড়েন তাহলে আপনি আপনার নিজের জীবন সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারবেন। ছেলে এবং মেয়ে উভয়কে এই স্ট্যাটাস গুলো পড়া উচিত। নিজের জীবন উপলব্ধি করার জন্য এই স্ট্যাটাস গুলোর কোন বিকল্প নেই।
আপনি চাইলে এই সকল লেখাগুলো আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন। আপনি যদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এগুলো শেয়ার করেন তাহলে আপনার মত আরো যারা নিজের জীবন সম্পর্কে উপলব্ধি করতে চায় তাদের জন্য এই সকল প্রবন্ধ গুলো অনেক বেশি সাহায্যপূর্ণ হবে। আপনার জন্য এই প্রবন্ধ গুলো অনেক বেশি সাহায্যপূর্ণ হবে। সেই জন্য আপনাকে বলছি আপনারা অবশ্যই এই সকল প্রবন্ধ গুলো আপনাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করবেন এবং আপনার বন্ধুদেরকেও এগুলো শেয়ার করতে উদ্বুদ্ধ করবেন।
নিজের ছবি নিয়ে বেশ কিছু স্ট্যাটাস এখানে উল্লেখ করা হয়েছে। আপনারা এ সকল স্ট্যাটাস গুলো পড়ুন।
১. আমি এমন কাউকে চেয়েছিলাম। যে কিনা আমার অল্পপ্রকাশে বাকিটা বুঝে নিবে।
২. শত শত বৃষ্টি কনায় হাজারো মুহূর্ত সৃষ্টি হয়েছিল। আর প্রতিটা মুহূর্তেই সিক্ত হয়েছিলাম আমি।
৩. প্রতিটা মানুষই নিজেকে সাজিয়ে তুলতে চায়। তবে সেটা অন্যের রং তুলি দিয়ে।
৪. আমি বরাবরই হতভাগাদের একজন। তাই হয়তো আজ পর্যন্ত কারো হৃদয়ে ঠাঁই হয়নি আমার।
৫. যতবার করেছি ভুল ততবার গিয়েছি ভেবে,
ভুল কি আমার একার ছিল কেউ ছিল না কবে?
৬. হয়তো কোন একদিন কোন অজানায় হারিয়ে যাব। কেউ খোঁজ নেবে কি, নাকি কেউ কুড়িয়ে পাবে?
৭. এই জগতে আমিই আমার প্রকৃত বন্ধু। আর এখানে একমাত্র ধোকা খাওয়ার কোনো ঝুঁকি নেই।
৮. আমরা সব সময় নিজেকে কৃত্রিমতায় লুকিয়ে রাখতে পছন্দ করি। অথচ নিজের প্রকৃত সৌন্দর্যই মানুষের আসল রূপ রহস্য।
৯. আমারও যে সুখী হবার কথা ছিল। রূপকথার শুভ সূচনায় জীবনটা পেতে পারতাম না আমি?
১০. হাজারো স্বপ্নের বলি দিয়ে আজ এ পর্যন্ত উঠে এসেছি। প্রতিদান স্বরূপ আজ একাকিত্বের আরাধনা করে চলেছি আমি।
১১. আমার এই দুঃখের অবসান কোথায়? নাকি অনন্তকালের দুঃখের দংশনে দংশিত হতে থাকব আমি?
১২. বন্ধু হারা স্বজন হারা একজন আমি। আমার যে কোথাও কেউ নেই।
নিজের ছবি নিয়ে ক্যাপশন :
১. সব সখ পূরণ হয়ে গেলে নাকি মানুষ আর সুখী থাকতে পারে না। তাই আমার কিছু সব অপূর্ণ থাকুক, আমিও সুখী হতে চাই।
২. স্বল্পায়ু নিয়ে পৃথিবীতে প্রবেশ করেছিলাম। আমার এই সুন্দর জীবনধারা কত দিন দীর্ঘস্থায়ী হবে, সেটা জানে না।
৩. প্রতিভাধর মানুষেরা নাকি পৃথিবীর রূপরেখা অনুধাবন করতে পারে। আমি হয়তো প্রতিভাবান নই, তাই আজ পর্যন্ত পাশের বাড়ির মেয়েটির নাম জানতে পারলাম না।
৪. সুখের হাতছানিতে আমার ঘর ছেড়েছিলাম। অথচ আজ আমি দুঃখের মহাসমুদ্রে ভেসে বেড়াচ্ছি।
৫. অতিরিক্ত নৈকট্য প্রতিটি সম্পর্কে দুরত্ব সৃষ্টি করে। তাই হয়তো প্রিয়জনের কাছে আসতেই আমি আরো দূরে পালিয়ে যাই।
৬. নিজেকে নিয়ে হয়তো নতুন করে কিছু বলার নেই। কারন আমি আসলে পুরনো বইয়ের মতই অনাগ্রহের বস্তু হয়ে উঠেছি।
৭. কত হতাশায় ডুবে বারবার নিজেকে টেনে হিঁচড়ে বাঁচিয়ে তুলি। নতুন কোন সুখের সন্ধানে আবার বের হয়ে পড়ি।
৮. যে কোন আনন্দঘন মুহূর্তের পূর্বে কোন না কোন আভাস পাওয়া যায়। অথচ আমার জীবনে দুঃখ যেন পূর্বাভাস বিহীন কোন জলোচ্ছ্বাস।
৯. আমার এই চোঁখে তাকালে হয়তো আপনার হৃদয়ে করুনার উদ্রেক হতে পারে। আর এটাই আমার ব্যর্থতা যে, আমি কারো কাছে নিজের জন্য ভালোবাসা তৈরি করতে পারি না।
১০. মায়া মমতা ভালো আছে এগুলো আসলে যুক্তির বাইরের বিশেষ কোন বিষয়। আমি যেন এসব বিষয়গুলির ঊর্ধ্বে চলে যাচ্ছি।
নিজের ছবি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস
আপনি হয়তো অনেক দিন থেকেই আপনার নিজের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকে আপলোড দিতে চাচ্ছেন। কিন্তু আপনি সেখানে আপনার পছন্দমত কোন স্ট্যাটাস খুঁজে পাচ্ছেন না যে সকল স্ট্যাটাসগুলো দিয়ে আপনি আপনার নিজের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপলোড দিতে পারবেন। সেখানে অবশ্যই আপনাকে কোনো না কোন কিছু লিখতে হবে তাহলে আপনি কি লিখবেন সেটা আপনার মাথায় আসছে না। যে কেউ যে কোন মুহূর্তে চাইলেই এগুলো লিখতে পারে না।
শুধুমাত্র আমাদের প্রবন্ধগুলো যারা পড়েন তারাই এগুলো লিখতে পারেন। আপনিও যদি আমাদের প্রবন্ধ নিয়মিত পড়েন তাহলে আপনিও লিখতে পারবেন। কিন্তু আপনি নিজে যদি এ প্রবন্ধগুলো না পড়েন তাহলে আপনিও এগুলো লিখতে পারবেন না। আপনি অন্যদেরকে এ সকল প্রবন্ধগুলো লেখার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হলো আমাদের এই প্রবন্ধ গুলো অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। তারা যদি এ প্রবন্ধ গুলো পড়ে তাহলে তারাও একটা সময় তাদের নিজেদের জীবন সম্পর্কে অনেক কিছু লিখতে পারবে। সেই জন্য এই প্রবন্ধগুলো প্রত্যেকের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।