যেহেতু বর্তমান সময়ে ডিসেম্বর মাস চলছে সেহেতু আমরা ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীনতা অর্জন করতে পারে ছিলাম। অর্থাৎ আমরা ২৬শে মার্চকে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালন করে থাকলেও এই স্বাধীনতার জন্য পুরোপুরিভাবে বিজয় অর্জন করতে পেরেছি ডিসেম্বর মাসের 16 তারিখে। এই ১৬ই ডিসেম্বরের মানুষের জীবনে বিভিন্ন ধরনের আনন্দের বিষয়গুলো ঘটে ওঠে এবং অতীতের বিভিন্ন ধরনের যুদ্ধের কথা আমাদের জীবনে উঠে আসে। তাই আপনাদের যদি বিজয় দিবস উপলক্ষে কোন ধরনের অনুচ্ছেদ লিখতে দেওয়া হয় তাহলে যেমন সেটা ছোট পরিসরে লিখতে হবে তেমনি ভাবে যদি রচনা লিখতে দেওয়া হয় তাহলে অনেক ঘটনা এখন উল্লেখ করতে হবে।
বিজয় দিবস সংক্রান্ত এ ধরনের অনুচ্ছেদ রচনা আপনারা হয়তো খুব সুন্দর ভাবে দেখতে পারছেন। অতীতের থেকে আমরা বর্তমান সময় পর্যন্ত আমাদের দেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের কথা শুনে আসলেও সেটা আসলে সঠিকভাবে আমাদের মাথার ভিতরে অনেকেরই সেট করা নেই। ফলে বিজয় দিবস সম্পর্কিত রচনা বা অনুচ্ছেদ কিভাবে লিখতে হবে তা বুঝতে পারছেন না অথবা কোন ঘটনার প্রেক্ষিতে এটা হয়েছে তাও অনেকে ভুল করে থাকেন।
একজন প্রকৃত শিক্ষার্থী হিসেবে অথবা দেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমরা যদি এ সকল বিষয় না বুঝতে পারি তাহলে সেটা আমাদের জন্যই অপমানজনক বিষয়। কারণ বর্তমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যারা ত্যাগ স্বীকার করেছেন অথবা নিজেদের জীবনের রক্ত বিলিয়ে দিতে কুণ্ঠাবোধ করেননি তাদের কথা অবশ্যই আমরা স্মরণ করব। আর বিজয় দিবস উপলক্ষে যদি রচনা লিখতে বলা হয়ে থাকে তাহলে আপনারা এখানে খুব সুন্দর ভাবে একটা রচনা লিখে দিতে পারলে পরিপূর্ণ নাম্বার যেমন পাবেন তেমনি ভাবে এই ঘটনার বিভিন্ন প্রেক্ষাপট আপনাদের মাথায় সুন্দর ভাবে চলে আসবে।
মূলকথা হলো আমরা দীর্ঘ সময় ধরে ব্রিটিশ শাসনের মধ্য দিয়ে এসে থাকলেও পরবর্তীতে পাকিস্তান শাসনের যে রোশনালে পড়ে যায় তাতে করে আমাদের দেশের সম্ভাবনা এবং উন্নতির পথ একেবারে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। ভোটের মাধ্যমে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারলেও যখন পাকিস্তানি বাহিনী আমাদের কোন ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি তখন আমাদের অধিকার ও দায়িত্ব নিজেদের মাধ্যমেই অর্জন করা উচিত ছিল। আর এক্ষেত্রে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের সব সময় সাহস প্রদান করেছেন এবং তিনি জানিয়ে দিয়েছেন এ দেশের স্বাধীনতার জন্য প্রয়োজনে যার যা আছে তাই নিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে।
বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রতিবেদন
যুদ্ধের জন্য প্রত্যেকের কম বেশি মানসিক প্রস্তুতি থেকে থাকলে হঠাৎ করে পঁচিশে মার্চের কালো রাতে যে অপারেশন সার্চলাইট চালানো হয় তাতে করে এদেশের মাটি থাকবে মানুষ থাকবে না এমনটাই নীতি অনুসরণ করা হতো। অবশেষে আমাদের আপামর জনগণ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং মেলাঘর থেকে ট্রেনিং নিয়ে আসার পর তারা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অপারেশন চালাতে থাকে। তাই মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে অথবা বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে আপনারা যদি কোন প্রতিবেদন তৈরি করতে চান তাহলে সেটারও ডেমো এখান থেকে পেয়ে যাবেন।
বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ ১০০ শব্দ
প্রকৃতপক্ষে 100 শব্দের মধ্যে বিচার দিবস অনুচ্ছেদকে সংজ্ঞায়িত করা অথবা এ বিষয়ে বিশ্লেষণ প্রদান করাটা অনেকের জন্য কষ্টসাধ্য বিষয় হবে। তবে এত শব্দের মধ্যেও আপনারা যদি গঠনমূলকভাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে কোন অনুচ্ছেদ লিখতে চান তাহলে সেটা লেখার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার উল্লেখ করতে হবে। তাই আপনাদের ছবি থাকতে আমরা এখানে বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ ১০০ শব্দের মধ্যে প্রদান করলাম যাতে করে সুন্দরভাবে এটা উপস্থাপন করতে পারেন।
বিজয় দিবস সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
কেউ যদি একশো শব্দকে কেন্দ্র করে দশটি ভাগ করলে করতে চান তাহলে বিজয় দিবস উপলক্ষে উল্লেখযোগ্য এখানে উল্লেখ করা হলো। আপনার এখান থেকে বিজয় দিবস সম্পর্কে দশটি বাক্য উল্লেখযোগ্যভাবে যেমন জানতে পারবেন তেমনিভাবে কেউ আপনাদেরকে এ বিষয়ে কিছু বলতে বললে সরাসরি গুরুত্বপূর্ণ দশটি বাক্য উল্লেখ করে দিলে সকলে কিন্তু আপনাদের জানার এই বিষয়কে সম্মান প্রদান করবে। মূল কথা হলো বিজয় দিবস যেমন আমাদের জন্য আনন্দের তেমনি ভাবে এই আনন্দের দিন আসার জন্য অনেক অনেক মানুষের রক্ত অথবা অনেক মানুষের জীবনকে উৎসর্গ করার ঘটনা রয়েছে। তাই আমরা নিজের দিন অবস্থান থেকে অবশ্যই তাদেরকে শ্রদ্ধা করব।