বর্তমান সময়ে অর্থাৎ ২০২৩ সালে এসে ফ্রিজের মত পণ্যটি এখন নিত্য প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। এই নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যটি মানুষের জন্য অনেক দরকারি বা প্রয়োজনীয় পণ্য হিসেবে দেখা হয়। এক থেকে দুই দশক পূর্বেও ফ্রিজ মানুষের জন্য এতটা প্রয়োজনীয় ছিল না। মানুষ তখন প্রত্যেক দিনের খাবার গুলো প্রত্যেক দিনই শেষ করত আর যদি না পারতো তখন গবাদি পশু অথবা কুকুর বিড়াল গৃহপালিত সেই পশুগুলোকে দিয়ে দিত।
কিন্তু বর্তমান সময়ে খাদ্যের অনেক দাম আজকে আমরা যে সময় এই পোস্টটি আপনি পড়ছেন হয়তো পৃথিবীর কোন না কোন স্থানে না খেতে পেয়ে কোন একজন শিশু অথবা বয়স্ক মানুষ মৃত্যুবরণ করছে খাদ্যের অভাবে। তাই দুর্মূল্যের এই বাজারে কোন জিনিস খাদ্যপণ্য অথবা অন্যান্য যেকোনো জিনিস যেন নষ্ট না হয় সেদিকে আমাদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। খাদ্যদ্রব্য গুলি সঠিকভাবে যদি আমরা সংরক্ষণ করে থাকি তাহলে দেখা যাচ্ছে যে দুই-একদিনের জন্য সেই খাবারের গুণাগুণ ঠিক থাকছে এবং নষ্ট হচ্ছে না।
অতিরিক্ত মাছ মাংস সংসারে ক্রয় করে থাকলে সেগুলি আমরা ফ্রিজ আফ করে রাখতে পারি। এছাড়াও দেখা যায় যে রান্না করা খাবার সব সময় যে শেষ হয়ে যায় দিনে তা কিন্তু নয় এই খাবারগুলি যদি আমরা ফ্রিজের সংরক্ষণ করতে পারি তাহলে কয়েক ঘণ্টার জন্য খাবারটি অবশ্যই নিরাপদ থাকলো বা পরবর্তীতে আবার পুনরায় গরম করে সেটা আমরা খেতে পারি। তাই আমরা
ফ্রিজের দামের সঙ্গে যদি নষ্ট হও খাবারের দামের তুলনা করে দেখি তাহলে অবশ্যই কিছুদিনের মধ্যেই শেষ ক্রয় করতে যে টাকা পয়সা খরচ হয় তা হয়তো নষ্ট করা খাবারের চাইতে খুব বেশি নয়। তাই প্রত্যেকটি বাড়িতে এ সকল বিষয়গুলোর গুরুত্ব অনুধাবন করার পর ফ্রিজ একটি নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যে পরিণত হয়েছে। তাই আপনারা আজকে আমাদের এখানে জানতে এসেছেন যে বর্তমান ২০২৩ সালে ওয়ালটন ১১ সেফটি ফ্রিজের দাম কত টাকা।
আপনারা জানেন যে বাজারে যে সকল কোম্পানি শেষ বা রেফ্রিজারেটর বাজারজাতকরণ করে থাকে সেই সকল কোম্পানির রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজের মধ্যে সবচাইতে কম দাম সাশ্রয় রেট এবং পণ্যর মানে দিক থেকে ভালো একমাত্র ওয়ালটন কোম্পানি ফ্রিজ মানুষের কাছে বাজারজাতকরণ করে থাকে। অনেকে হয়তো মনে করে যে যেহেতু ওয়ালটন পণ্যের মূল্য অনেক কম তাই এই ওয়ালটন পণ্যর মান অতটা ভালো নয়। কিন্তু আপনারা জেনে খুশি হবেন যে বাংলাদেশের বাজারে যত নামিদামি কোম্পানি
থাকুক না কেন আমাদের ওয়ালটন পণ্য তাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বা তাদের পণ্যের মানের সাথে পাল্লা দিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছে। তাই আপনারা যে বিষয়টি নিয়ে আজকে আমাদের কাছে জানতে এসেছেন সে বিষয়টি আমরা এখন আপনাদেরকে অবশ্যই বলে দেব। আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো যে ওয়ালটন ১১ সেফটি ফ্রিজের দাম কত টাকা। বেশ অল্প মূল্যে অর্থাৎ অন্যান্য কোম্পানির ফ্রিজের তুলনায় বেশ স্বল্প মূল্য পেয়ে যাচ্ছেন ওয়ালটন ১১ সেফটি ফ্রিজ। ওয়ালটনের পণ্য বা ওয়ালটনের ফ্রিজ বিদ্যুৎ সাশ্রয় হওয়ার কারণে এটি মানুষের মধ্যে অবশ্যই জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।
এবং ওয়ালটন ফ্রিজের কম্প্রেসার মেশিন অনেকটা ভালো খুব সহজে নষ্ট হয় না এবং আপনি অবশ্যই কেনার দিন থেকে একটি ওয়ারেন্টি পাবেন তাতেও আপনার অনেক সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। তাহলে আমরা এখন ওয়ালটন ১১ সেফটি ফ্রিজের বর্তমান দাম কত টাকা সে বিষয়টি আপনাদের জানিয়ে দেই। আপনারা জেনে নিতে পারবেন যে walton 11 সেফটি ফ্রিজের দাম কত টাকা এই বিষয়টি। চলুন তাহলে দেখি
ওয়ালটন ফ্রিজ ১১ সেফটির দাম ২০২৩
ওয়ালটন ফ্রিজ ১১ সেটটির দাম ৩৫,৭৯০ টাকা মাত্র
ফ্রিজের ওয়ারেন্টি । ১২ বছর
ওরজিনিয়াল মূল্য । দাম ৩৫,৭৯০ টাকা মাত্র
মডেল নাম । WFA . 2A3.
রোটেড ভোল্টেজ । 220V . 240V.
রোটেট ফ্রিকুয়েন্স । 50Hz.
ওরজিনিয়াল ভলিয়ম । 213 লিটার
নেট ভলিউম। ১৭৬ লিটার
তাহলে আপনারা walton ফ্রিজের যাবতীয় তথ্য আমাদের এখান থেকে দেখে নিতে পারলেন এবং সেটির দাম কত বা মূল্য কত ২০২৩ সালে এসে সেটিও দেখে নিতে পারলেন।