নারী নির্যাতনের মামলা বর্তমানে অনেক কোন জটিল এবং কঠিন মামলা হিসেবে পরিলক্ষিত হয়েছে। আপনাদেরকে বলতে চাই যে, আপনারা যদি নারী নির্যাতনের মামলা থেকে বাঁচার উপায় খুঁজতে থাকেন তাহলে সরাসরি আমাদের কাছ থেকে নারী নির্যাতনের মামলা থেকে বাঁচার সহজ উপায় গুলো জেনে নিন। আমাদের কাছে সকল উপায় গুলো রয়েছে এ সকল উপায় গুলো আপনি আমাদের কাছ থেকেই পেয়ে যাবেন। আপনাকে গুগলের মাধ্যমে বা অন্য কোন মাধ্যমে জানার কোন প্রয়োজন নেই। সরাসরি আমাদের কাছে আসুন এবং আমাদের প্রবন্ধের মাধ্যমে আপনি এ সকল বাণী গুলো এই সকল তথ্যগুলো সংগ্রহ করুন যাতে করে আপনি কোনভাবেই নারী নির্যাতনের মামলায় নিজেকে জড়িয়ে না ফেলুন।
অনেকেই নারীর নির্যাতনের মামলা থেকে বাঁচার উপায় খুঁজেছে। কিন্তু কোন ভাবেই নারী নির্যাতন থেকে বাঁচার কোন উপায় খুঁজে পাইনি তারা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। তবে আপনি কোন সমস্যার সম্মুখীন হবেন না এটা আমরা নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি। কেননা আপনি আমাদের পাঠক আপনি যাতে কোন সমস্যার সম্মুখীন না হন সেটা আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব। আর আমরা সেই দায়িত্ব পালনে বদ্ধপরিকর। আপনার নারী নির্যাতন মামলা থেকে বাঁচার জন্য যে সকল অধ্যায় পড়েছেন সে সকল মামলা থেকে বাঁচার জন্য আপনাকে আমাদের এই প্রবন্ধটি পড়ে নেয়া উচিত। তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে কিভাবে নারী নির্যাতনের মামলা থেকে নিজেকে দূরে রাখা সম্ভব হয়।
নারী নির্যাতনের মামলা থেকে প্রতিকারের উপায়
নারী নির্যাতনের মামলা থেকে প্রতিকারের উপায় গুলো এখানে উল্লেখ করা হচ্ছে। আপনারা জানেন যে, বাংলাদেশে বর্তমানে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল বর্তমানে প্রায় লক্ষাধিক মামলার বিচার কাজ চলমান রয়েছে। ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা বলছেন, এসব মামলা অধিকাংশই মিথ্যা এবং ভুয়া। আমাদের দেশে যে সকল নারী নির্যাতন ও শিশু নির্যাতন বিষয়ক মামলা হয়েছে তার অধিকাংশই ভুয়া।
মামলা মামলাগুলোর ৮০ শতাংশই যৌতুক ধর্ষণ ও যৌন নিরীকরণের অভিযোগে করা হয়েছে। কিন্তু অভিযোগ নারী নির্যাতন হলেও কোন ধরনের বিরোধের কারণেই সব অভিযোগগুলো অভিযুক্ত হয়েছে। বিচারকরা মামলাগুলো আপসে নিষ্পত্তির পরামর্শ দিয়েছেন। এই সকল মামলাগুলো অধিকাংশ সময়ে আপসে নিশ্চয়ই নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়। নিষ্পত্তি করা সব থেকে বেশি ভালো হয় বলে সকল বিচারকরা জানিয়েছেন। পাশাপাশি মামলা গুলো সুপ্রিম কোর্টের লিগ্যাল এইডের কাছে পাঠানোর কথা বলেছেন।
সুপ্রিম কোর্টের লিগ্যাল এইডের কাছে পাঠালে মামলাগুলো সহজে নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়। বিচারক বলেছেন নারী নির্যাতন বা যৌতুক মামলায় বাদী আইনজীবীদের পরামর্শে চিকিৎসকের কাছ থেকে জখম হওয়ার মেডিকেল সনদ নিন। এরপর সেই সনদসহ তিনি থানায় গিয়ে এজাহার করার অনুরোধ করেও ব্যর্থ হয়েছেন। মর্মে একটি এফিডেভিড স্থানীয় লটারি পাবলিকের কার্যালয় থেকে সংগ্রহ করে অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেন। এই সকল বিষয়গুলো যদি বিবেচনা করে একটি মামলা সম্পন্ন করা হয় তাহলে সেই মামলা থেকে নিষ্পত্তি পাওয়া অনেক সহজ। এই সকল মামলা গুলো সহজে নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়। তবে মামলা গুলো বেশি জটিল হয়ে যায় নারী বিষয়ক হয়ে গেলে।
নারী নির্যাতন মামলার নিষ্পত্তি
আমাদের দেশে যতগুলো নারী নির্যাতন বিষয়ক মামলা রয়েছে সকল মামলাগুলোর মধ্যে অধিকাংশ মামলায় অনেকটা নিষ্পত্তি করা সম্ভব হচ্ছে না। এ সকল মামলাগুলো অনেক দিন থেকেই ঝুলে রয়েছে। আরো অনেকগুলো মামলা রয়েছে সবগুলো মামলাই একই অবস্থাই পড়ে রয়েছে। আমাদের দেশের বিচার কার্য এতটাই নিবিড় যে এখানে যে কোন একটি মামলা দীর্ঘদিন সময় যাবত প্রায় পড়েই থাকে। এমন অনেক মামলা রয়েছে যেগুলো পাঁচ বছর, সাত বছর, দশ বছর থেকে একই অবস্থায় পড়ে রয়েছে।
আর সেই সাথে বাংলাদেশ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে বর্তমানে প্রায় লক্ষাধিক মামলা রয়েছে যার বিচার কার্য এখনো চলমান রয়েছে। আর এই সকল মামলাগুলোর বিচারকার্য কত দিন থেকে চলবে সেটা এখনো বলা সম্ভব হচ্ছে না। অনেকেই মনে করেন যে এ সকল মামলাগুলো এখনো অনেক দীর্ঘকাল সময় যাব চলতে থাকবে। কেননা এ সকল মামলা গুলোতে সাধারণ মানুষদের জড়তা অনেক বেশি।