আপাত দৃষ্টিতে এলার্জিকে অনেক সময় আমরা তেমন কোন গুরুত্ব দিতে চাই না। কিন্তু কখনো কখনো অবশ্যই এলার্জি অনেক বিপদের মধ্যে ফেলতে পারে যে কোন কাউকে। যেমন ধরুন এলার্জির কারণে যেহেতু কোন জায়গা চুলকানোর প্রেক্ষিতে সেটি ফুলে যায়। এখন আপনার শ্বাসনালী যদি এভাবে ভুলে যেতে থাকে তাহলে আপনার শ্বাস নিতে অবশ্যই কষ্ট হবে। তাহলে ভাবুন তো যে এলার্জি কারণে যদি হসনালি ফুলে যায় তাহলে তার শ্বাস নিতে কেমন হবে।
তাই অবশ্যই আমাদেরকে এলার্জি সর্দি থেকে মুক্তি পেতে হবে। আমরা দেখেছি যে এলার্জির কারণে আমাদের অনেক সময় সর্দি লেগেই থাকে নাক দিয়ে সব সময় সর্দি পড়তে থাকে এবং এটি চিকিৎসকিক বলা হলে চিকিৎসক বলেন যে এটি এলার্জির কারণে হয়েছে। তাই আমাদের বাচ্চাদের অথবা বড়রা যে কারণ হোক না কেন নাক দিয়ে যদি সব সময় সর্দি বাহির হতে থাকে তাহলে অবশ্যই বিষয়টি খুব একটা ভালো চোখে দেখা যায় না।
তাই আজকে যারা আমাদের এই পোস্টে এসেছেন যে, এলার্জি সর্দি দূর করার জন্য কি কি করা যেতে পারে। অবশ্যই এলার্জি সর্দি দূর করার জন্য আমাদের অনেক কাজ করা যেতে পারে সেই কাজগুলোই এখন আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব। কারণ একটি বাচ্চার যদি সবসময় সর্দি লেগে থাকে তাহলে বিষয়টি কখনোই ভালো চোখ চেয়ে দেখা যায় না অর্থাৎ যে কোন অসুখ থেকে অবশ্যই মুক্তির উপায় আমাদের খুঁজতে হবে। তাই কোন বাচ্চার যদি সর্দি হয়ে থাকে আর এই
সর্দিটি যদি অ্যালার্জির কারণে হয়ে থাকে অবশ্যই আমাদের এই সর্দি থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায় সে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হবে। আসলে নাকে এলার্জি সমস্যায় ভোগেন এমন লোকের সংখ্যা খুব একটা কম বলে মনে করা হয় না। এলার্জি সর্দি সাধারণত নাকের একটি সমস্যা যা নাসিকা ঝিল্লির ফলে হয়। তবে এই এলার্জি সর্দি যে মারাত্মক কোন রোগ এমন কিন্তু নয়। এটি সাধারণ একটা রোগ এবং এই রোগটি নাসিক্যালি তে থাকে এবং এর জন্য সর্দি হতে পারে প্রায় সব সময়ই। এখন এসব থেকে অবশ্যই আমাদের মুক্তি পেতে হবে।
তাই এলার্জি সর্দি থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায় সে বিষয়টি সম্পর্কে এখন আপনাদেরকে জানাবো। তবে যদি কারোর এলার্জিজনিত সর্দি হয় তাহলে অনেক সময় দেখা যায় যে হাসতে হাসতে সেই ব্যক্তি প্রায় কাহিল হয়ে পড়ে। তাই এ সকল ব্যক্তির জন্য অবশ্যই এই এলার্জি সর্দি কিভাবে দূর করা যায় সেই উপায় খুঁজতে হবে। কারণ এই ধরনের পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তারা অবশ্যই অস্বস্তিতে ভোগে। আর এই অস্বস্তি দূর করতে হলে তাদেরকে অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের উপায় অবলম্বন করতেই হয়।
তাই আজকে যারা আপনারা এখান থেকে সেই এলার্জি সর্দি দূর করার জন্য কি ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে বা এর উপায় কি সে বিষয়টি জানার জন্য এসেছেন। আপনারা অবশ্যই ঠিক কাজটি করেছেন বলে মনে করছি। কারণ হলো এ ধরনের সর্দি বা অ্যালার্জি আমাদের অবশ্যই দূর করতে হবে এতে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু ন্যাচারালভাবে ও একটি দূর করা যায় কিনা আমাদের বুঝতে হবে তা না হয় তাহলে অবশ্যই পরামর্শ অনুযায়ী কোন ঔষধ খেলে একটু ছাড়তে পারে সেই বিষয়ে আমাদের দেখে নিতে হবে। দিলাম তাহলে চলো দেখা যাক যে আমরা কোন কোন ঔষধ গুলি ব্যবহার করে এই এলার্জি শক্তি থেকে মুক্তি পেতে পারি।
আপনাদের দেখতে হবে কোন লক্ষণগুলির কারণে এতি অ্যালার্জি সর্দি হয়েছে তা বলা যায়। ভোলাবালি নাকে গেলে নাকে হাসি আসতে পারে এবং হাসতে হাসতে অবশ্যই সর্দি বের হয়। রেনু জাতীয় বিষয়গুলি অর্থাৎ ফুলের গন্ধ নাকের কাছে নিলে আপনার হাসিটা শুরু হয়ে গেল এগুলি অবশ্যই সর্দি এলার্জির একটি লক্ষণ বলে মনে করা হয়। যদিও এলার্জির কারণ এড়িয়ে চলা এই রোগের প্রধান চিকিৎসা। এই রোগের প্রধান ওষুধ হলো– এন্টি-হিস্টামিন, স্টেরয়েডজাতীয় নাকের স্প্রে। এ ছাড়া বয়সভেদে মন্টেলুকাস্ট জাতীয় ট্যাবলেট বেশ কার্যকর।
তবে যে কোনো ওষুধ ব্যবহারের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।