গনোরিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায়

সাধারণত আমরা জেনে থাকি যে, যেকোনো রোগ হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। আর চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে আপনি সব ধরনের তথ্য বা কিভাবে থেকে সরে উঠবেন মুক্তি পাবেন সেই পরামর্শ তারা দেবে। তবে আপনাদের উচিত সবসময় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াটাই সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ হবে। গনোরিয়া রোগ অনেকেরই হয়ে থাকে। এবং অনেকেই এই রোগ থেকে অর্থাৎ প্রায় সকলেই এই রোগ থেকে মুক্তি পেয়ে যায়।

তাই এই রোগ হলে কোন দুশ্চিন্তা করার কারণ নেই অবশ্যই যথাযথ চিকিৎসার মাধ্যমে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তবে এই রোগ হলে শুধুমাত্র ঘরে বসে থেকে আপনি মনে মনে করবেন যে এই রোগ থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায় এটি কখনো সম্ভব হবে না। কারণ যে কোন সমস্যা হলে সেই সমস্যা থেকে মুক্তির পথ আমাদের বের করতে হয়। এক্ষেত্রেও এই রোগটি যদি হয় তাহলে যথাযথ চিকিৎসার মাধ্যমেই আপনাকে সেরে উঠতে হবে নতুবা সম্ভব নয় মুক্তি।

গনোরিয়া রোগ

গনোরিয়া রোগটি সাধারণত যৌনবাহিত একটি রোগ এবং একপ্রকার ভাইরাসের মাধ্যমেই এই রোগ ছড়ায়। যে ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে এই রোগ ছড়ায় সেই ব্যাকটেরিয়াস নাম হলো- Neisseria gonorrhoeae. এই ভাইরাসটির বদলে তাই আমরা গনোরিয়া রোগ উপহার পাই বলে মনে করি। এই গনোরিয়া রোগের ইংরেজি নাম হল Gonorrhea. গনোরিয়া রোগ হলে স্ত্রী এবং পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই কিছু কিছু লক্ষণ আগে থেকেই প্রকাশ পায়। তবে কখনো কখনো দেখা যায় যে কোন মেয়ের ক্ষেত্রে কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না। তবে পুরুষের ক্ষেত্রে যে লক্ষণগুলো প্রকাশ পায় তা হল প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া করা, মূত্র খলিফা টেস্টিক্যাল থেকে পুঁজ বের হওয়া,

টেস্টিকলে ব্যথা ইত্যাদি। মেয়েদের ক্ষেত্রেও দেখা যায় যে তাদের প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া এবং টেস্টি করে তাদের ও পুঁজ বের হয়। তাই এ সকল লক্ষণ দেখা মাত্র আপনারা অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন আপনাদের গনোরিয়া রোগ থেকে মুক্তি পাবেন আশা করি। রোগটি যেহেতু যৌনবাহিত রোগ এ কারণে সকলেই ডাক্তারের কাছে বা চিকিৎসকের কাছে মুখ খুলতে চায় না। কিন্তু চুপচাপ বসে থেকে কখনো কোন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হয়নি তাই আপনাদের যদি বাঁচতে হয় তাহলে জানাতে হবে চিকিৎসককে। কারণ এখন আর সেই দিন নেই যে কোন সমস্যা হলে অবশ্যই যারা সমস্যা সমাধান করে দেবে তাদেরকে আমাদের জানাতে হবে।

গনোরিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায়

গনোরিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায় জানতে হলে আপনারা অবশ্যই এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন মনোযোগ সহকারে এবং যে ধরনের ঔষধ চিকিৎসকরা দিয়ে থাকেন সেই ঔষধ গুলির নাম আমরা এখানে বলে দেবো। কিন্তু এখান থেকে নাম দেখে ওষুধ সেবন করা কখনোই ঠিক হবে না কারণ চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত কখনো কোনো ঔষধ গ্রহণ করা ঠিক নয়। এতে বিপরীত হতে পারে। তাই আমাদের সব সময় উচিত হবে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া এবং তারা যে ধরনের তথ্য দিয়ে থাকে সেই পত্রগুলি গ্রহণ করা।

তবে সাধারণত গনোরিয়া রোগ হলে চিকিৎসকেরা যে ঔষধ বাজেট এন্টিবায়োটিক ঔষধ গুলি দিয়ে থাকে সেই ঔষধ গুলির নাম এখন আপনাদের উদ্দেশ্যে আমরা বলে দেব। আপনারা অবশ্যই জাস্টিফাই করে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এই ঔষধ গুলি স্মরণ করতে পারেন। কোন রোগ থেকে এখন মুক্তি পাওয়া অসম্ভব নয় তাই এই কথাটা স্মরণে রেখে আপনারা চিকিৎসকের কাছে যাবেন এবং নিয়মিতভাবে চিকিৎসা গ্রহণ করবেন।

সাধারণত সেফট্রিয়াক্সন ১০০০ এম জি ইনজেকশন (Ceftriaxone 1000 MG Injection) সেফালসপোরিন অ্যান্টিবায়োটিক নামে পরিচিত ওষুধের একটি শ্রেণির অন্তর্গত। এই ওষুধগুলি যদি আপনারা নিতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি গনোরিয়া রোগ থেকে আস্তে আস্তে মুক্তি পাবেন বলে আশা করা যায়। তাই এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সাথে থাকবেন বলে মনে করি।

Leave a Comment