সিজোফ্রেনিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায়

আপনার যদি সিজোফ্রেনিয়া রোগ হয়ে থাকে তাহলে চিন্তার কোন কারণ নাই এই রোগ থেকে আপনি খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। অনেকেই আছে যারা এই রোগ হলে সেই ব্যক্তির কাছে যেতে চায়না। আপনার আশেপাশের কারো এই রোগ হয়ে থাকে তাহলে আপনি নিশ্চিন্ত ভাবে তার পাশে দাঁড়াতে পারেন তার চিকিৎসা করতে পারেন কোন সমস্যা হবে না। কারন চিকিৎসা বিজ্ঞানে এমন কোন বিষয় এখনো ধরা পড়েনি যেফেনিয়া রোগ যাদের রয়েছে তাদের সামনে বা তাদের সাথে থাকলে তাদেরও এই রোগ হবে।

আমাদের আশেপাশে অনেক মানুষ আছে সেটা হতে পারে আমাদের ভাই বোন আত্মীয়-স্বজন বাবা-মা, আমরা অনেককে দেখি এ রোগে আক্রান্ত হতে এ রোগে আক্রান্ত হলে একটি মানুষ একা একা কথা বলে মানসিক বিভিন্ন সমস্যায় সে এরকম হয়ে যায়। এ রোগ হলে একটি মানুষ তার নিজের প্রতি কনফিডেন্ট ছাড়িয়ে ফেলে। সে কখনোই নিজের যত্ন নিতে চায় না সে তাকে অযত্নে ফেলে দিতে চাই। রোগ হলে অবশ্যই এর থেকে মুক্তি রয়েছে তাই অবশ্যই আমাদের এই রোগ হলে অবশ্যই আমাদের চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

এই রোগে যখন মানুষ আক্রান্ত হয় তখন সে নানা বিষয়ে ভ্রান্ত ধারণা করে সে মনে করে রাস্তা দিয়ে কেউ গেলে তার দিকে তাকিয়ে রয়েছে তাকে নিয়ে হাসাহাসি করছে, এই রোগে আক্রান্ত হলে অবশ্যই আমাদের পরিবারের মানুষকে চিকিৎসা নিতে হবে। আপনি যদি বা আপনার কোন আত্মীয়-স্বজন যদি এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে তাহলে। কিভাবে আপনি এ রোগের ফোন করতে পারেন আমি তো এই রোগের চিকিৎসার বিষয় আপনাদের সামনে তুলে ধরব।

ঘরোয়া উপায়ে সিজোফেনিয়া রোগের প্রতিকার

এ রোগের সমস্যায় আপনি মিলার ব্যবহার করতে পারেন, কারণ এবার আমাদের পায়েতন্ত্র সুস্থ রাখতে অনেক বেশি সহায়তা করে, গুড়া করে এক চা চামচ এক গ্লাস গরম পানির সঙ্গে মধু দিয়ে মিশিয়ে খাবেন বা খেতে বলবেন।

যে ব্যক্তি ছিলফেনিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে তাদের ভিটামিনের অনেক ঘাটতি থাকে। যাদের শরীরে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি রয়েছে তাদের সিজোফ্রেনিয়া রোগটি হতে পারে তাই সবসময়ই ভিটামিন সম্মিলিত খাবারগুলো খেতে হবে তাহলে আপনার এই লক্ষণগুলো আস্তে আস্তে কমে যাবে।

আপনি এই রোগ থেকে নিজেকে সুস্থ রাখতে হলে জিনসেং খেতে পারেন এতে করে আমাদের অ্যাক্সিডেন্ট ট্রেস কমাতে সহায়তা করে মস্তিষ্ক জনিত যেই সমস্যা গুলো হয়ে থাকে সেই সমস্যাগুলো এই জিনসেং খাবার মাধ্যমেই ছেড়ে যেতে পারে।

বর্তমান সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির যুগ এ যুগে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারেরা বলেছেন মাসে যে তিল হয় এ তেল প্রতিরোধে অনেক সহায়ক। গবেষকরা বলছে ১৩ থেকে ২৫ বছর বয়সী দের লক্ষণ বেশি দেখা যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা 81 জন মানুষের ওপর একটি গবেষণার মাধ্যমে তেলে থাকা ওমেগা ৩ অ্যাসিড মস্তিষ্কের জন্য ভালো তাই তারা এই মাছের তেল এ রোগের জন্য খেতে বলেছেন রোগীদের।

আপনি থিওফেনিয়া চিকিৎসার জন্য গাছের ব্যবহার করতে পারেন। গাজর আমাদের নিয়ে আসনের যে ঘাটতি রয়েছে সে ঘাটটি পূরণ করতে সহায়তা করে। তাই আপনি যত পারেন গাজর খাবেন গাজর নিয়ে আছেন সমৃদ্ধ একটি খাবার তাই গাজরের হালুয়া গাজর আপনি কাঁচা খেতে পারেন গাজরের তরকারি বা ভাজি খেতে পারেন।

যারা এ রোগে আক্রান্ত হয়েছে তাদের অবশ্যই আপনি চিন্তা মুক্ত রাখার চেষ্টা করবেন। তাদের কখনোই আলাদা করে মানসিক চাপ দেয়া যাবে না। মানসিক চাপ দিলে তারা আবার নতুন করে আক্রান্ত হয়ে যাবে এর আগে তাই তাদের সাথে সব সময় ভালো ব্যবহার করতে হবে তাদের ঠিকমতো ঘুমানোর ব্যবস্থা করতে হবে তাদের ঠিকমতো খাবার দিতে হবে সেই সাথে তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা হবে ইনশাআল্লাহ সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে এক সময়।

Leave a Comment