বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অসুখের জন্য আমরা যেহেতু এন্টিবায়োটিক ঔষধ খেতে হয় তাই আমাদের অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ অবশ্যই চিনে রাখা প্রয়োজন বলেই মনে করি। কারণ হলো বিভিন্ন রোগের বিভিন্ন ঔষধ চিকিৎসকগণ দিয়ে থাকেন। তবে সব সময় যে আমাদের চিকিৎসকগণ আমরা সবসময় পেয়ে যাব এটি ভাবাও ঠিক নয়।
তাই কখনো কখনো জীবন বাঁচানোর জন্য আমাদের অবশ্যই কিছু কিছু ঔষধ সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে। কারণ এমন কোন দুঃসময়ের আসতে পারে সেই সময়টুকুনের জন্য নিজেকে তৈরি রাখা উচিত সব সময়। কোন অসুখের জন্য কোন ঔষধ গুলি আমরা ব্যবহার করতে পারি এবং কি পরিমান ডোজ ব্যবহার করতে পারি সেই বিষয় সম্পর্কে আমাদের অবশ্যই জানতে হবে।
অর্থাৎ প্রাথমিক চিকিৎসার জ্ঞানগুলি যদি আমাদের না থাকে তাহলে অনেক সময় আমরা প্রাণহানির মধ্যে পড়ে যেতে পারি। তাই যে কোন ঔষধ কি উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হচ্ছে কখন কোন সেন্ট্রোম দেখা দিলে আমরা কোন ওষুধগুলি ব্যবহার করতে পারি বা সেবন করতে পারি সেই সম্পর্কে আমাদের ন্যূনতম যদি ধারণা থাকে তাহলে আমরা অনেক বড় কোন বিপদ থেকে বেঁচে যেতে পারি। তাই আমাদের উচিত হবে যে ঔষধ গুলি চিনে রাখা। আর তাই আজকে আপনারা যারা
আমাদের এই পোস্টে এসেছেন যে অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ চেনার উপায় কি সে বিষয়টি জানার জন্য।আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে এন্টিবায়োটিক ঔষধ কি এবং সেগুলো চেনার জন্য সবকিছু ব্যবস্থা আজকে আমরা আপনাদেরকে জানাবো। কারণ আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে এন্টিবায়োটিক ঔষধ গুলি চিনে নিতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের এন্টিবায়োটিক রয়েছে। অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ গুলোর নাম যেমন ভিন্ন রয়েছে তেমনি ভাবে এই ওষুধগুলোর মাত্রা আলাদা আলাদা রয়েছে।
আজকে আমরা এন্টিবায়োটিক ঔষধ গুলোর বিভিন্ন মাত্রায় বিভিন্ন নামে যেহেতু ব্যবহৃত হয়ে থাকে সেই ঔষধ গুলির নাম জানলে পরে আমরা চিনে নেব যে এগুলো এন্টিবায়োটিক ঔষধ। তাই কম বেশি জীবনদায়ক প্রাথমিক চিকিৎসার ক্ষেত্রে যে ধরনের ঔষধ গুলি সব সময় আমাদের কাছে রাখতে হয় সেই ওষুধগুলি সম্পর্কে আমাদের ন্যূনতম ধারণা রেখে সেই ঔষধ গুলি সংগ্রহে রাখা উচিত। তবে আমাদেরকে ঔষধগুলি সংগ্রহে রাখার সাথে সাথে আমাদের এ বিষয়টি আবার দেখে নিতে হবে যেন ঔষধের মেয়াদ ঠিকমতো রয়েছে কিনা।
তাহলে চলুন আমরা দেখে নিতে পারব যে অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ গুলোর চেনার উপায়। আপনারা আগেই জানেন যে এন্টিবায়োটিক ঔষধ কেন সেবন করতে হয় সেই বিষয়টি। আচ্ছা যে কোন মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। আর যখন সাধারণ ঔষধের মাধ্যমে কোন রোগ যদি না সারে তবে অবশ্যই তখন তাকে এন্টিবায়োটিক দেওয়া হয়ে থাকে। অ্যান্টিবায়োটিক যেহেতু মানুষের শরীরের মধ্যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে আর তাই যেকোনো রোগের ক্ষেত্রেই আমরা দেখে থাকি চিকিৎসকগণ এন্টিবায়োটিক লিখে থাকেন।
কিন্তু এই অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ আমরা চিনব কিভাবে সেই বিষয়টি এখন আপনাদেরকে অবশ্যই জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। কারণ আমরা আগেই বলেছি যে নিজের জীবন বাঁচানোর জন্য অবশ্যই কোন ঔষধের কি কাজ সে বিষয়টি জেনে রাখতে হবে। অর্থাৎ একটি কথা হলো যে, অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ চেনার উপায় বা চিনে রাখতে হবে। আসলে এন্টিবায়োটিক ঔষধ গুলো হয়ে থাকেন,Ciprofloxacin ও Amoxicillin ও Azithromycin জাতীয় ঔষধ গুলো এছাড়াও আরো বিভিন্য ধরনের
এন্টিবায়োটিক রয়েছে কিন্তু সকল এন্টিবায়োটিক ঔষধ শুধুমাত্র রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ ও প্রেসক্রিপশান মোতাবেক এন্টিবায়োটিক ওষুধ সেবন বা ব্যাবহার করতে হবে। তাই আপনার দৈনন্দিন জীবনে যে কোন তথ্য পাওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে আসতে পারেন। আর আমাদের ওয়েবসাইটে আসলে আপনি আপনার জীবনের সব ধরনের তথ্যগুলি পেয়ে যাবেন বলে আশা করি। তাই আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকার চেষ্টা করবেন।