যেকোনো মূল্যে কিডনিকে ভালো রাখতে হবে। কারণ হলো কিডনি বা বৃক্ক মানুষের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। মানুষের শরীরের অভ্যন্তরে যে কয়টি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ রয়েছে তার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কিডনি বা বৃক্ক। মানুষের শরীরে প্রধানত কোমরের পেছনের দিকে দুইটি কিডনি থাকে। দুইটি কিডনি সচল থাকলে বা ঠিক থাকলে মানুষ ঠিকমতো বেঁচে থাকতে পারে।
আবার এই দুইটি কিডনির যদি একটি অসুস্থ থাকে তাতেও মানুষ বেঁচে থাকতে পারে কিন্তু দুই টিকিট নষ্ট হয়ে যায় তাহলে মানুষের বাঁচার আর কোন পথ থাকে না। তবে যার দুই টিকিট নেই নষ্ট হয়ে যায় সে সকল ব্যক্তিকে তাদের নিকট আত্মীয়রা কিডনি দান করতে পারে। কারণ ওই রোগীর কিডনির সাথে যদি কারো কিডনি ম্যাচ করে যায় তাহলে সেই ব্যক্তির কিডনি রোগীর দেহে ২৫ স্থাপন করে পুনরায় সে বেঁচে থাকতে পারে।
তাই আমরা দেখেছি এ ধরনের অনেক রোগী রয়েছে যাদেরকে অন্য কেউ কিডনি দিয়ে বাঁচিয়ে রেখেছে। কিন্তু এই সংখ্যাটা অনেক কম। আমাদেরকে দেখতে হবে যে যে কোন উপায়ে কিডনি ভালো রাখার উপায়গুলো। কারণ হলো কখনো কখনো কিডনি মানুষকে দান করে বাঁচানো যায় কিন্তু সকল ক্ষেত্রেই এই বিষয়টি হয় না। কারণ কিডনি দিতে চাচ্ছে এমন ব্যক্তির সংখ্যা অনেক কম আবার যদিও বা কেউ দিতে চায় কিন্তু তার সঙ্গে রোগীর কিডনি মেশিন যদি না হয় তাহলে দেওয়া সম্ভব হয় না।
তাই আপনাদেরকে অবশ্যই কিডনি ভালো রাখার উপায় জানতে হবে। যে কোন মূল্যে কিডনিকে ভালো রাখতে হবে সুস্থ রাখতে হবে। তাই আজকে আপনারা আমাদের এই পোস্টে থেকে জেনে নিতে পারবেন যে কিভাবে আপনার পিকনিকে ভালো রাখতে পারেন। কারণটা হল কিডনিকে ভালো না রেখে মানুষ ভালো থাকতে পারবে না তাই আমাদের শত ব্যস্ততার মাঝেও অবশ্যই আমাদের শরীরের অভ্যন্তরে যে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুলি হয়েছে সেগুলোকে সুস্থ স্বাভাবিক রাখতে হবে।
আর এ কারণে আজকে আপনারা যারা আমাদের এই পোস্টটি এসেছেন কিভাবে পিকনিকে ভালো রাখা যায় সে উপায় সমূহ খুঁজতে। আপনারা অবশ্যই ঠিক কাজটি করেছেন কারণ কিডনি আমাদের অবশ্যই ভালো রাখা লাগবে। দেহের অভ্যন্তরে অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলি সুস্থ স্বাভাবিক রাখার জন্য আমাদের কিছু কিছু বদভ্যাস ছাড়তে হবে। ধূমপান মধ্যফান সহ খারাপ বিষয়গুলি রয়েছে সেগুলি সর্বপ্রথমে ছাড়তে হবে।
এরপর কিডনি ভালো রাখার জন্য যারা সাধারণত অধিক তাপমাত্রায় পরিশ্রম করে অর্থাৎ গরমের মধ্যে তাপের মধ্যে পরিশ্রম করতে হয় তাদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। কিডনি সাধারণত ভালো রাখার জন্য তাজা রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে পানির প্রয়োজন হয়। তাই আমরা যদি সঠিক পরিমাণে সঠিক নিয়মে তরুণ জাতীয় খাবার অর্থাৎ পানি সহ অন্যান্য তরল খাবার খায় তাতে অবশ্যই কিডনি সতেজ থাকবে। তাই বিষয়টি আরো বুঝতে পারছি যে খাবার খাওয়ার মধ্যে যে খাবারগুলি কিডনির জন্য ভালো বা শরীরের অভ্যন্তরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের জন্য ভালো সেই খাবারগুলো আমাদের খাওয়া বা খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।
বিশেষ করে আর জাতীয় খাদ্য এবং প্রচুর পরিমাণে মৌসুমী ফল পাতাযুক্ত শাকসবজি এই খাবার গুলো খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। আবার দেখতে হবে যে প্রাচ্য এই খাবারগুলি খাওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। এছাড়াও কিডনি ভালো রাখার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই স্বাস্থ্যকর খাবার গুলোই খেতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম বা শরীর চর্চা করতে হবে। আমার শরীরকে বিশ্রামও দিতে। আরেকটি বিষয় আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে যে যেন কেন ব্যথার জন্য যেন আমরা কখনোই পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্যথার ওষুধ না খাই। ব্যথার ঔষধ কিডনিকে ড্যামেজ করে দিতে পারে। আবার রক্তে যেন শর্করার পরিমাণ ঠিক থাকে এদিকেও আমাদের খেয়াল রাখতে হবে। কখনোই রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেওয়া যাবে না। তাহলে আপনার কিডনি ভালো থাকবে বলে আশা করি।