পাট বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল। অর্থাৎ পাটকে বাংলাদেশের স্বর্ণ সূত্র বলা হয়। কারণ পাট বাংলাদেশের এমন একটি ফসল যে ফসল বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে উৎপাদিত হয়। এবং এই পাঠ বিক্রয় করে প্রচুর পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ বাংলাদেশের স্বাধীনতার পূর্বে ১৯৪৭ এর পর যখন ভারত এবং পাকিস্তান নামে দুটি রাষ্ট্রের জন্ম
হয়েছিল তখন বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে পাটের চাষ হতো এবং এই পাঠ বিদেশে বিক্রি করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা যেত। সেই সময় পাকিস্তান সরকার বাংলাদেশের সকল পার্ক বিক্রয় করে তারা পশ্চিম পাকিস্তানের উন্নতি সাধন করতে থাকে। বাংলাদেশের স্বর্ণ সূত্র বিক্রয় করে তারা পশ্চিম পাকিস্তানের একের পর এক উন্নতি করতে থাকে আর বাংলাদেশকে ফাঁকি দিতে থাকে।
সেজন্য বাংলাদেশের মানুষ পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর ওপর অনেকটাই বিক্ষুদ্ধ ছিল। অর্থাৎ ১৯৭১ সালের পরেও বাংলাদেশের পাঠ বিশ্বের বাজারে চড়া দামে বিক্রয় হতো। কিন্তু ইউরোপের শিল্প বিপ্লবের কারণে যখন পাঠের পরিবর্তে অনেক কৃত্রিম তন্তু আবিষ্কৃত হয় এবং সেই কৃত্রিম তন্তুর দ্বারা অনেক ধরনের বস্ত্র যেগুলি পাঠের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকে। তারপর আস্তে আস্তে পাটের কদর কমতে থাকে পৃথিবীতে। কারণ পলিথিন জাতীয় বা প্লাস্টিক জাতীয়
বিষয়গুলি আসার পর পাটের চাহিদা অনেকখানি কমে যায় এবং কমতে কমতে বর্তমান সময় প্রায় তলানিতে ঠেকে গেছে। তারপরেও যেটুকু বিষয় রয়েছে অর্থাৎ পাটের হারানো গৌরব আবার আমরা পুনরুদ্ধার করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। বর্তমান সময় ও ব্যাপক পরিমাণে বাংলাদেশে পাটের চাষ হয়ে থাকে এবং পাটের বাজার একেবারে নেই বললেও প্রায় অর্থকারী ফসল এর দিক থেকে এখনো পাট ১ নম্বর হিসেবে রয়েছে।
পাট বা পাটজাতক দ্রব্য এখনো বিদেশে রপ্তানি করা হয় এবং বাংলাদেশের প্রচুর পরিমাণে পাটের তৈরি জিনিসপত্র ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমরা অবশ্যই চেষ্টা চালিয়ে যাব পাটের হারানো গৌরব পুনরুদ্ধার করার। আজকে আপনারা এখন আমাদের এখান থেকে যেহেতু জানতে এসেছেন যে, একটি কাঁচা পাটের গাইটের ওজন কত সে বিষয়টি জানার জন্য। এখন আমরা আপনাদেরকে এই বিষয়টি নিয়েই তুলে ধরব। অর্থাৎ আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই কাঁচা পাটের গাইডের ওজনের
কত সে বিষয়টি অবশ্যই আপনাদেরকে জানাবো। একটি কাঁচা পাটের গাইডের ওজন আসলে কত কেজি বা কেমন হবে সে বিষয়টি যেহেতু আপনারা জানতে এসেছেন তাই আমরা আপনাদেরকে অবশ্যই এখন এখান থেকেই বলে দেবো। কারণ যে কোন জিনিস আপনাদের অবশ্যই জেনে রাখা ভালো বা যে কোন প্রয়োজনে আসতে পারে। তাই আমরাও আপনাদেরকে অবশ্যই একটি কাঁচা পাটের গাইড এর ওজন যেহেতু জানতে এসেছেন আমরাও আপনাদেরকে অবশ্যই এই ওজনের কথা বলে দেব।
তাহলে চলুন দেখা যাক একটি কাঁচা পাটের গাইডের ওজন কত হতে পারে সেই বিষয়টি।বাংলাদেশে উৎপাদিত পাটের ৪০% কাঁচা পাট এবং ৫০% তৈরী পণ্য হিসাবে রফতানী করা হয়। একটি কাঁচা পাটের গাঁইটের ওজন ৪.৫ মণ. বাংলাদেশ থেকে যেহেতু বেশিরভাগ কাঁচা পাক রপ্তানি করা হয় আবার পাট জাতীয় দ্রব্য বিকাশে রপ্তানি করা হয়। কাঁচাপাট যখন রপ্তানি করা হয় তখন অবশ্যই এই পাটকে গাইড আকারে বেঁধে তারপরে সেটি আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি করা হয়ে থাকে। এখন দেখতে হবে যে এই কাঁচা পাটের গাইডের ওজন অবশ্যই আন্তর্জাতিক বাজারে এটি ফিক্সড রয়েছে।
আর সেই গাইডের ওজন আমাদের জানা অবশ্যই কর্তব্য। তাই আপনাদেরকে আমরা এই কাঁচা পাটের গাইড এর ওজনের বিষয়টি জানিয়ে দিলাম। এই ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকতে পারেন। কারণ আমরা অবশ্যই আপনাদেরকে সব ধরনের তথ্য সবার আগে পাইয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করে থাকি। কারণ আপনাদের দৈনন্দিন জীবনে যত ধরনের তথ্য প্রয়োজন হতে পারে সেই সব ধরনের তথ্যগুলি আমরা চেষ্টা করি আপনাদেরকে সবার আগে পাইয়ে দেওয়ার।