কি খেলে বুকের দুধ শুকিয়ে যায়

একটি শিশুর জন্য তার মায়ের বুকের দুধ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আর এ বিষয়টি মাকে অবশ্যই বুঝতে হবে। তার সন্তানকে ঠিকমত আহার করানোর জন্য বা খাদ্য যোগান দেওয়ার জন্য তার মা যেন সর্বদাই সব সময় এই বিষয়টি ভেবে থাকেন। কারণ আপনারা জানেন যে ৬ মাস বয়স পর্যন্ত শিশুকে অন্য কোন খাবার দিতে হয় না শুধুমাত্র তারা মায়ের বুকের দুধের উপরে নির্ভরশীল থাকে।

আর বাকি এই কথাটা সব সময় মনে রাখতে হবে যে কোন কারণেই বা কোন খাবার খেলে যদি বুকের দুধ শুকিয়ে যায় তাহলে তার সন্তান অনাহারে থাকবে। শুধু সন্তান অনাহারে থাকবে এমনটি বিষয় নয় যদি সন্তান দুধ ঠিকমতো না পায় তার পেট যদি ঠিকমতো না ভরে তাহলে অল্প দিনের মধ্যে শিশুর ওজন কমতে থাকবে এবং বিভিন্ন ধরনের অপুষ্টিতায় ঢুকতে পারে। তাই শিশুকে পরিপূর্ণভাবে সুস্থ রাখার জন্য অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে বুকের দুধ পাওয়া আবশ্যক।

তাছাড়া একটি সন্তানকে সুস্থ ভাবে বড় করে তুলতে হলেও পর্যাপ্ত খাদ্যের প্রয়োজন রয়েছে আর এই খাদ্যটা একমাত্র মায়ের বুকের দুধ। আমরা সব জায়গায় জানি এবং বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন যে শিশুর জন্য মায়ের বুকের দুধই সর্বোত্তম খাদ্য। তাই আপনারা যারা জানতে এসেছেন যে কোন খাবারগুলো খেলে মায়ের বুকের শুকিয়ে যায় সেই বিষয়টি আজকে আমরা

আপনাদেরকে অবশ্যই অবগত করাবো। কারণ একটি শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। আগামী দিনের জাতিকে ঠিকমত গড়তে না পারলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম অবশ্যই মুখ থুবড়ে পড়বে। আমরা এ কারণে চেষ্টা করব আপনারা সব সময় সত্য যতো মায়েদের দিকে খেয়াল রাখবেন। মাকে কোন ধরনের শারীরিক এবং মানসিক কোন ধরনের কষ্ট রাখবেন না। কারণ মা যদি শারীরিক বা মানসিক কষ্টে থাকে তাহলে তার বুকের দুধ শুকিয়ে যায়।

পর্যাপ্ত পরিমাণে সুষমা খাদ্য না খেলে মায়ের বুকের দুধ শুকিয়ে যেতে পারে বা শুকিয়ে যায়। প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খেতে হবে মাকে তাহলে মায়ের বুকের দুধ বাড়বে। এছাড়া খাবারের সঙ্গে সঙ্গে মাকে প্রচুর পরিমাণে জল পান করতে হবে তাহলে মায়ের বুকের দুধ বাড়বে। আর এসবের ব্যবসায় ঘটলে অর্থাৎ না খেলে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান না করলে এবং মা যদি মানসিক দুঃখ কষ্ট থাকে বা শারীরিক ব্যথা বেদনার মধ্যে থাকে তাহলে মায়ের বুকের দুধ কমতে থাকে বা কমে যায়।

আপনাদেরকে অবশ্যই মায়ের কথা চিন্তা যদি নাও করেন কিন্তু শিশুর কথা চিন্তা করে হলেও এ সকল মায়েদেরকে প্রচুর পরিমাণে সুষম খাদ্য খাওয়ান এবং বারেবারে খাওয়ান তাহলে অবশ্যই বুকের দুধ বাড়বে। আমি জাতীয় খাদ্য যেমন মাছ সামুদ্রিক মাছ না আমাদের দেশীয় এ সকল মাছগুলি খেলে মায়ের বুকের দুধ বাড়ে। শুকনো খাবার বেশি খেলে মায়ের বুকের দুধ কমতে পারে তাই আপনাদের অবশ্যই অবগত হওয়া উচিত মাকে শ্বশুর পরিমাণ ে পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ তাহলে বুকের দুধ ঠিক থাকবে এবং সন্তান পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ পাবে।

বড়রা অর্থাৎ বিশেষ করে সালমার বয়সের পরে যদি মায়ের বুকের দুধ কমে তাহলে হয়তো খুব একটা সমস্যা হয় না কিন্তু ছয় মাস বয়সের আগে থেকে যদি মায়ের বুকের দুধ কমে যায় তাহলে সে সন্তানের জন্য বড়ই সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। কারণ আপনারা জানেন যে সালমান সাহস পর্যন্ত শিশুকে শুধুমাত্র মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে বলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা। সাইবার বয়সের পরে মায়ের বুকের দুধের সঙ্গে সঙ্গে বাইরের অন্যান্য হালকা খাবার শুকাতে দেওয়া যেতে

পারে। এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন। আমরা সব সময় আপনাদের জন্য সবসময় তথ্য অর্থাৎ যে তথ্যগুলি মানুষের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজন হয় সেই তথ্যগুলি সঠিকভাবে প্রকাশ করে থাকি। আর এই কারণে আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনারা উপকৃত হবেন বলে মনে করি।

Leave a Comment