থাইরয়েড শরীরেই থাকে অর্থাৎ গ্রীবার দেশ থেকে নিচে ডান দিকে একটি গ্রন্থী রয়েছে। এই গ্রন্থীর নাম হলো অন্তক্ষরা গ্রন্থি। আর এই অন্তক্ষরা গ্রন্থ থেকে নিঃসৃত হয় থাইরয়েড হরমোন। থাইরয়েড হরমোন শরীরের জন্য উপকারী কারণ এই থাইরয়েড হরমোন শরীরের বিপাকীয় কাজের অংশগ্রহণ করে থাকে। অর্থাৎ থাইরয়েডের কারণেই বিপাকীয় কার্যকলাপ গুলো খুব সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়ে থাকে। তাই বলা যায় যে বিপাকীয় কাজগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য থাইরয়েড অবশ্যই প্রয়োজনীয়। কিন্তু এই রাত যদি বেশি অথবা কম তৈরি হয় তাহলে অবশেষে আবার শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর।
কারণ তখন বিভিন্ন কাজ বাধাগ্রস্ত হয় এবং আপনার শরীর সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হয় না। নানা ধরনের বাধার সম্মুখীন হতে হয় বিভিন্ন ধরনের কাজকর্মে। অর্থাৎ আপনার দেহে তখন থাইরয়েড হয়েছে বলে চিকিৎসকন মনে করে থাকেন। থাইরয়েড হলে অবশ্যই জটিল সবকিছু এখানে হয়ে থাকে। তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এখান থেকে থাইরয়েড হলে কি ফল খাওয়া উচিত সে বিষয়টি জানতে এসেছেন। অবশ্যই এমন কোন অনেক ফল রয়েছে যে ফলগুলো খেলে থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে আসে। থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে আনতে হলে অবশ্যই খাবার দাবারের বিষয়টি আমাদের মনে রাখতে হবে।
থাইরয়েড হলে কি ফল খাওয়া উচিত
থাইরয়েড হলে আপনার জীবন আচরণে অবশ্যই অনেক পরিবর্তন আনতে হবে। তখন স্বাভাবিক জীবন যাপন সম্ভব নয়। কারণ শরীরের আশংগতির কারণে স্বাভাবিক জীবন যাপন এমনিতেই আপনার বাধার সৃষ্টি হবে। আর সে সকল অসঙ্গতি থেকে বা অসংগতি দূর করার জন্য আপনাকে বিশেষ বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সেই বিষয়ে বিশেষ পদক্ষেপ গুলো কি সেই বিষয়ে আজকে আমাদের বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে হবে। আমরা আপনাদেরকে আমাদের এখান থেকে সেই বিষয়গুলি বিস্তারিত ভাবে জানাবো বা জানানোর চেষ্টা করব।
আপনারা জানতে পেরেছেন বা বুঝতে পেরেছেন যে থাইরয়েড যদি হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে স্বাভাবিক হতে হলে বা থাইরয়েড থেকে মুক্ত হতে হলে অনেক কিছু করতে হতে পারে। এগুলোর মধ্যে আমাদের খাবারের পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে কিছু ব্যায়াম রয়েছে যে ব্যায়ামগুলো করলে থাইরয়েড এর বৃদ্ধির রোধ করা যেতে পারে। তাই দামগুলো যদি ঠিকমতো করা যায় তাহলে অবশ্যই থাইরয়েড এর বৃদ্ধি মোকাবেলা করা সম্ভব। এছাড়া বিশেষ বিশেষ খাদ্য রয়েছে সে খাদ্যগুলো যদি আমরা খাই তাতেও মনে করবেন থাইরয়েডের চিকিৎসা হচ্ছে। অর্থাৎ বিশেষ কিছু খাবার যদি খেতে পারেন তাহলে আপনি অনেকটাই থাইরয়েড মুক্ত হতে পারেন।
বিশেষ করে থাইরয়েড এর বৃদ্ধি ঠেকাতে পারেন। এখন দেখব আমরা কোন ফল গুলো খেলে থাইরয়েড থেকে আমরা মুক্ত হতে পারি অর্থাৎ থাইরয়েড হলে কোন ফল গুলো আমাদের বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত। থাইরয়েড যদি হয় তখন বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ভুগতে পারে মানুষ। আর সেই সমস্যাগুলো মোকাবেলা করার জন্যই আপনাকে অনেক কিছু করতে হতে পারে। যেহেতু থাইরয়েড অনেক শরীরবৃত্তীয় কাজগুলো করে থাকে তাই এগুলোর মধ্যে দেখব কোন কাজগুলো করে। যেমন: মানুষের বৃদ্ধি, বিকাশ, শারীরবৃত্তিক আর বিপাকীয় নানা ক্রিয়া-প্রক্রিয়ার জন্য এই গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত থাইরয়েড হরমোন গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করে রান্না করা গাজর, পাকা কলা, শুকনো ফল, মধু, ময়দার রুটি, সাদা ভাত, আলু, সাদা পোস্ত, মিষ্টি শরীরে কার্বহাইড্রেটের মাত্রা বাড়ায়। তাই আমাদের উচিত হবে যে যে ফলগুলো অর্থাৎ আমরা এখানে যে ফল গুলোর কথা বললাম সেই ফলগুলো আমাদের সমাজে একেবারে পাওয়া যায় না তা কিন্তু নয় সর্ব জায়গায় সব সময় পেয়ে যেতে পারি বা পাই। তাই আমরা এই ফলগুলো বেশি পরিমাণে খাব থাইরয়েডের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য। আর এই সব তথ্য ও উপাত্ত গুলি পাওয়ার জন্য আমাদের সর্বদাই আমাদের ওয়েবসাইট আপনারা ভিজিট করবেন বলে আমরা আশা করি।