থাইরয়েড হলো আমাদের শরীরের মধ্যে এক ধরনের গ্রন্থি। অর্থাৎ অন্তঃক্ষরা গ্রন্থ থেকে থাইরয়েড নামক হরমোন নিঃসৃত হয়। এই হরমোন আমাদের বিপাকীয় কাজের অংশগ্রহণ করে। তাই স্বাভাবিক মাত্রায় হরমোন নিঃসৃত হলে থাইরয়েড এর শরীরের জন্য সুস্থতা। কিন্তু কখনো কখনো এই অধ্যক্ষরা গ্রন্থি যে হরমোন নিষ্ঠিত করে অর্থাৎ থাইরয়ে ড হরমোন বেশি পরিমাণে নিশ্চিত করে অথবা কম পরিমাণে নিঃসৃত করে থাকে। এসএসসি মানে অথবা কম পরিমাণে নিশ্চিত হওয়ার বিষয় হলো থাইরয়েড। আরে থাইরয়েড যদি হয়ে থাকে তাহলে শরীরের নানা ধরনের জটিলতার সৃষ্টি হয়।
থাইরয়েড হরমোন শরীরের অনেক কিছু নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। আরে থাইরয়েড স্বাভাবিক ভাবে অর্থ স্বাভাবিক ভাবে মিশ্রিত না হয় তাহলে সেই সকল জিনিসগুলো অর্থাৎ যে সকল জিনিস নিয়ন্ত্রণ করে থাকে সেই সকল জিনিসগুলো অবশ্যই বাধাগ্রস্ত হয়। তখন আমাদের শরীরের নানা জটিলতা সৃষ্টি হয় এবং এই জটিলতা থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদের অবশ্যই থাইরয়েড কে ভালো করতে হবে অথবা থাইরয়েড কে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। তাই আজকে বিশ্বাস হলো কি খেলে ভালো হয় এ বিষয়টি জানা। অবসরের সমস্যা যখন আছে তার সমাধানও পাব বলে আশা করি।
থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণের উপায় সমূহ
থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আমাদের বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম রয়েছে।আবার বিভিন্ন ধরনের খাবার যদি আমরা খেয়ে থাকি অর্থাৎ স্বাভাবিক যে খাবার খায় সে খাবারের মধ্যে কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো থাইরয়েড কে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তাই থাইরয়েড কে যদি আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে চাই তাহলে সেই বিশেষ ধরনের ব্যায়ামগুলো অর্থাৎ যে ব্যায়ামগুলো করলে থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে থাকবে সেই ব্যায়ামগুলো এবং সেই খাবার গুলো বেশি পরিমাণে খেতে হবে যে খাবারগুলো খেলে থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে থাকে।
এছাড়াও আমাদেরকে আরো আরেকটি বিষয় বিবেচনা করতে হবে আর তা হল যে যদি এই সকল বিষয়ের থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণ করতে না পারি তাহলে অবশ্যই থাইরয়েড কে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আমাদেরকে বিভিন্ন ধরনের ঔষধ খেতে হবে। তবে নিজেরা নিজেরা সেই ওষুধ না খেয়ে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অবশ্যই প্রথমে থাইরয়েড হয়েছে কিনা সে বিষয়টি সম্পর্কে আগে জানতে হবে।
হ্যালো থাইরয়েড ভালো হয়
থাইরয়েড ভালো করতে হলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের উপায় রয়েছে। সেই উপাসম্মানে এখন আমরা আলোচনা করি। কারণ থাইরয়েড মানুষের জন্য অবশ্যই অনেক সমস্যার বিষয়। আমাদের অবশ্যই জেনে নিতে হবে কি খেলে থাইরয়েড ভালো হতে পারে। আমরা জানি যে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী যে কোন ঔষধ সেবন করতে হবে। তাই থাইরয়েডের বিষয়েও আমাদের এই ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়াই ভালো। কি খেলে থাইরাইট ভালো হবে সে বিষয়টি চিন্তা না করে যদি থাইরয়েড হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
শিখেছকের কাছে গেলে চিকিৎসক বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর থাইরয়েডের বিষয়টি নিশ্চিত হলে অবশ্যই কিভাবে ভাল করা যায় সে বিষয়ে তিনি পরামর্শ দিবেন বা মতামত দেবেন। তাই আমরা নিজে নিজে ওষুধ না খেয়ে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে এবং চিকিৎসকদের ওষুধগুলো দিতে পারি সেই ঔষধ গুলি আমাদের নিয়মিতভাবে সেবন করতে হবে। এছাড়াও স্বাভাবিকভাবে যে কাজগুলো করতে পারবে সেই কাজগুলো সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে তাহলে অবশ্যই থাইরয়েড ভালো করতে পারব।
এছাড়াও আমরা এখন দেখি যে কোন ঔষধ খেলে থাইরয়েড ভালো হয় সেই ঔষধের নাম গুলো। বিভিন্ন ধরনের খাবার যদি আমরা পরিমাণ মতো খাই অর্থাৎ যে খাবারগুলো খেলে থাইরয়ে ড বৃদ্ধির অথবা হ্রাস পাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে সেই খাবারগুলোই খেতে হবে থাইরয়েড ভালো করার জন্য। সেই খাবার গুলো কি এখন আপনারা আমাদের এখান থেকে জেনে নিন। কাজু, বাদাম এবং সূর্যমুখীর বীজে সর্বাধিক পরিমাণে কপার পাওয়া যায় এবং সবুজ শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়। খনিজের পাশাপাশি ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারকেও ডায়েটে সামিল করুন। এটি থাইরয়েডের রোগীদের জন্য উপকারী। এক্ষেত্রে পনির, কাঁচা লঙ্কা, টমেটো, পেঁয়াজ, রসুন, মাশরুমে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ পাওয়া যায়।