অনবায়নযোগ্য শক্তি কাকে বলে

শক্তির উৎস থেকে যেসব শক্তি কোন এক সময় ফুরিয়ে যাবে বা কোন এক সময় নিং শেষ হয়ে যাবে সেসব শক্তিকে বলা হয় অনবায়নযোগ্য শক্তি অর্থাৎ যে শক্তি ব্যবহারের পরে শেষ হয়ে যাবে সেটা আর ফিরে পাওয়া যাবে না সেগুলোকেই বলা হয় অনবায়নযোগ্য শক্তি। আমাদের চারপাশের প্রকৃতিতে বেশিরভাগ শক্তির উৎসই মূলত অনবয়নযোগ্য শক্তি। প্রাকৃতিক গ্যাস, নিউক্লিয়াস শক্তি, খনিজ সম্পদ এর শক্ত উদাহরণ।

সুপ্রিয় পাঠক মন্ডলী, আপনারা কেমন আছেন। আশা করি আপনারা সকলে ভাল আছেন। আমরাও ভালো আছি। আপনারা জানেন যে, আমরা প্রতিনিয়ত শিক্ষা বিষয়ক অনেক কিছু নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আপনারা জানেন যে আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক তথ্যই বরাবর উপস্থাপন করা হয়। এবারেও তারই ধারাবাহিকতায় শিক্ষা বিষয়ক করা হয়েছে যেখানে বলা হয়েছে অনবায়নযোগ্য শক্তি সম্পর্কে অনবায়নযোগ্য শক্তি কি? অনবায়নযোগ্য শক্তি কিভাবে ব্যবহার হয় এবং এর উৎপত্তি বা কোথা থেকে? এ সকল বিস্তারিত বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের একটি সম্পূর্ণ প্রবন্ধ সাজানো হয়েছে যেখানে আপনারা বিস্তারিত তথ্যগুলো খুঁজে পাচ্ছেন।

আপনারা যদি এই প্রবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে এই সকল তথ্য পাবেন তথ্যগুলো খুঁজে পাবেন অন্যথায় আপনারা এই সকল তথ্যগুলো কোথাও খুঁজে পাবেন না। আমরা যে সকল শিক্ষা বিষয়ক প্রবন্ধ সাজিয়ে থাকি আমরা যে সকল শিক্ষা বিষয়ক গল্প বা প্রবন্ধ আমাদের ওয়েবসাইটে উপস্থাপন করে থাকি এই ধরনের কোন প্রবন্ধ আপনারা অন্য কোন ওয়েবসাইটে পাবেন না শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইট ছাড়া। আর তাই সকল শিক্ষার্থীদেরকে আমাদের ওয়েবসাইট আসার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করি।

অনবায়নযোগ্য শক্তির উৎপত্তি

অনবায়নযোগ্য শক্তি মূলত প্রাকৃতিক উৎস থেকে উৎপত্তি গুলো প্রাকৃতিক উৎস থেকেই আসে। যেমন: খনিজ শক্তি পৃথিবীতে শক্তি সবচেয়ে বড় উৎস যেমন তেল, গ্যাস এবং কয়লা লক্ষ কোটি বছর আগে থেকে গাছপালা মাটির নিচে চাপা পড়ে দীর্ঘদিনের তাপ আর চাপে এই রূপ নিয়েছে। মাটির নিচে থেকে কয়লা, তেল এবং গ্যাসকে তুলতে হয় মাটির নিচ থেকে সকল তেল এবং গ্যাস গুলো পাওয়া যায় মাটির নিচে যে সকল তেল পাওয়া যায় মাটির নিচে যে সকল তেল পাওয়া যায় তাদেরকে ক্রুট ওয়েল বলা হয়। এই তেল গুলো রিফাইন করে ব্যবহার্য হিসেবে বাজারে প্রেরণ করা হয়।

আর আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন যে অনবায়নযোগ্য সম্পদ গুলো একবার ব্যবহার করলে সেটা আর পুনরায় ফিরে পাওয়া যায় না। অনবায়নযোগ্য সম্পদ এমনই যে সেটা শুধুমাত্র উত্তোলন করার পরে একবারে ব্যবহার করা যায় দ্বিতীয়বার সেই অনবায়নযোগ্য সম্পদ গুলো ব্যবহার করা যায়না এবং অনবায়নযোগ্য সম্পদ অনেক দেশের বিপুল পরিমাণ রয়েছে।
এমনকি অনেক দেশের কোন অনুদানযোগ্য সম্পত্তি নেই। আমাদের দেশে অনেক অনবদন্ত সম্পদ রয়েছে।

যেমন: খনিজ সম্পদ অনেক রয়েছে কিন্তু আমরা সেই সকল খনিজ সম্পদ গুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারি না। আমাদের কোন সম্পর্ক ব্যবহার করতে অন্যদের কাছ থেকে সাহায্য সহযোগিতা নিতে হয়। অন্যান্য দেশের কাছ থেকে আমরা সাহায্য সহযোগিতা নিয়ে এসে সকল সাহায্য সহযোগিতা ব্যবহার করে আমরা আমাদের দেশের অনয়নযোগ্য সম্পদ গুলো ব্যবহার করি। আর এভাবেই আমাদের দেশের কার্যক্রম গুলো চলমান রয়েছে।

অনবেনযোগ্য সম্পদের কার্যকারিতা

অনবায়নযোগ্য সম্পদের কার্যকারিতা অনেক। অনগণযোগ্য সম্পদ ব্যবহার করতে অনেক প্রযুক্তির ব্যবহারের প্রয়োজন হয়। যেমন: অনবায়নযোগ্য সম্পদের বড় উৎস খনিজ শক্তি এবং নিউক্লিয়ার শক্তি। খনিজ শক্তি দের মধ্যে পৃথিবীতে শক্তি সবচেয়ে বড় উৎস হল তেল, গ্যাস ও কয়লা। এই তিনটি উৎসের ব্যবহারে পৃথিবীতে সকল শক্তিগুলো উৎপন্ন হয়। লক্ষ

কোটি বছর আগে যখন পৃথিবীতে গাছপালা ছিল তখন সেই গাছপালাগুলো মাটির নিচে চাপা পড়ে এবং দীর্ঘদিনের চাপে এই সকল তেল, গ্যাস এবং কয়লাগুলোর সৃষ্টি হয়েছে। আর এই সকল গ্যাস এবং কয়লাগুলো আমরা বর্তমানে উত্তোলন করে সেগুলোকে খনিজ সম্পদ হিসেবে ব্যবহার করছি। আমরা অনেক শক্তি সঞ্চয় করতে পারছি এবং বিশ্বের যে কোন কার্যক্রমে এগুলো ব্যবহার করতে পারছি।

Leave a Comment