বাচ্চাদের ব্রেন প্রথম থেকেই ভালো করার জন্য তাদেরকে অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে হবে। প্রথম ছয় মাস অবশ্যই বাচ্চাকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে বাইরের কোন খাবার দেওয়ার প্রয়োজন নেই। কিন্তু ৬ মাস বয়সের পর থেকে শিশুদেরকে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার দেওয়া চেষ্টা করবেন।
তবে সেই সকল খাবার অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন বাচ্চার পাকস্থলীতে খুব সহজেই হজম হতে পারে। যেমন ছোট ছোট মাছ অথবা ভালো দেশি মাছ যেগুলো কাটা থাকবে না সেই মাছ পশুর কলিজা এবং মিক্সড খাবার অর্থাৎ চাল ডাল সবজি ইত্যাদি মিশিয়ে খাবার তৈরি করে অল্প পরিমাণে বারে বারে শিশুকে খাওয়াতে পারেন। প্রথম থেকে শিশু যদি এ সকল খাবারগুলো খায় তাহলে অবশ্যই সেই শিশু শারীরিক এবং মানসিকভাবে সুস্থ হয়ে গড়ে উঠবে।
মানসিকভাবে সুস্থ অর্থাৎ একথা বলা যায় যে তার ব্রেইন ভালো হবে। এছাড়াও যদি ব্রেন ডেভেলপমেন্ট করাতে হয় তাহলে আলাদা কিছু খাবার রয়েছে সেই খাবারগুলি যদি শিশুকে দেওয়া যায় তাহলে আস্তে আস্তে সেই শিশুর ব্রেন ডেভেলপমেন্ট হতে থাকে। আমরা এখন এই খাদ্যগুলোয় দেখব যে শিশুকে কোন খাবারগুলো দিলে তার ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট হতে পারে।
কারণ প্রথম পাঁচ ছয় বছরের মধ্যে শিশুর ব্রেন ডেভেলপমেন্ট সবথেকে বেশি হয়। এই সময়টি যদি কোন শিশু অপুষ্টিতে ভোগে তাহলে অবশ্যই তার ব্রেন দুর্বল হতে পারে। তাই আমাদের উচিত হবে যে আমরা যেন শিশুর ব্রেন টিকে সুস্থ রাখার জন্য এবং ব্রেন বৃদ্ধির জন্য যে খাবারগুলো যেমন ডিমের কুসুম বিভিন্ন ধরনের লতাপাতা যুক্ত সবজি মিষ্টি কুমড়া মুরগি অথবা খাসির কলিজা ইত্যাদি অল্প পরিমাণে দিয়ে মিক্স করে বা পেস্টের মত করে প্রথম এক বছর পর্যন্ত শিশুকে খাওয়ানো যেতে পারে।
এছাড়া আপনি আমাদের দেশে ফল বা ফলের রস খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন তাতেও দেখবেন যে শিশুর ব্রেন আস্তে আস্তে উন্নতির দিকে যাচ্ছে। একটি সুস্থ শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ বলেই মনে করা হয় এই কারণে বর্তমান শিশুদেরকে আমাদের অবশ্যই অধিকতার যত্ন নিয়ে তাদেরকে সুন্দর সুস্থ করে গড়ে তুলতে হবে। মানসিকভাবে এবং শারীরিকভাবে উভয় দিক থেকে একটা শিশুকে সুন্দর সুশৃংখলভাবে গড়ে তুলতে আমাদের তাদের খাদ্যের বিকল্প নেই বলেই মনে করা হয়। তাই আপনারা যদি এই বিষয়টি ঠিকঠাকভাবে দেখেন তাহলে অবশ্যই একজন শিশু সুস্থ ভাবে গড়ে উঠতে পারে।
আর শিশুকে সুস্থভাবে গড়ে তুলতে হলে তার খাবারের বিকল্প নেই। তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এখানে এসেছেন যে কোন খাবার খেলে শিশুদের ব্রেন ডেভেলপ হতে পারে সেই বিষয়টি জানার জন্য। সাধারণত দেখা যায় যে শিশুদের ব্রেন ডেভেলপমেন্ট হওয়ার ক্ষেত্রে ডিমের কুসুম সামুদ্রিক বিভিন্ন মাছ বা মাছের তেল শিশুদের ব্রেন বা মস্তিষ্ক ও বিকাশের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কারণ সামুদ্রিক তৈলাক্ত মাছের শিশুদের মস্তিষ্ক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কারণ এই খাবার গুলিতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন জিংক আয়রন কোলিন আয়োডিন এবং ওমেগা -৩, ফ্যাটি এসিড রয়েছে। এ সকল কারণে বৃদ্ধি ঘটে আর তাই আপনারা শিশুর ব্যাংকে বৃদ্ধি করার জন্য ছয় মাস থেকে শুরু করে ৭-৮ বছর পর্যন্ত এই ধরনের খাবার গুলো বেশি পরিমাণে দিবেন তাতে বেশি উপকার পাবেন বলেই মনে করা হয়। আর আপনারা যে কোন তথ্য জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে আসবেন আশা করি সব ধরনের তথ্য আপনারা পেয়ে যাবেন।
কারণ আমরা সবসময় চেষ্টা করি বিভিন্ন ধরনের তথ্যগুলি সবার আগে আমাদের এখান থেকে তুলে ধরার। তাই আশা করব আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন এবং সব ধরনের তথ্য গুলো দেখার জন্য বারবার করে এসে দেখে নিবেন। কারণ সব তথ্যই আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করি আর তাই সব তথ্যই আপনারা পাবেন একথা আমরা বিশ্বাসও করে থাকি।