জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল কোনটা ভালো

জন্ম নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আমাদের বাংলাদেশের শুধু নয় সমস্ত পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। এখন প্রথমেই আমাদের জানতে হবে যে আসলে জন্ম নিয়ন্ত্রণ বিষয়টা কি। জন্মনিয়ন্ত্রণ হলো স্বাভাবিক জন্ম কে বাধাগ্রস্ত করা বা মানুষের হস্তক্ষেপে তা নিয়ন্ত্রণ করা। যেমন একজন দম্পতির স্বাভাবিক জন্ম যদি হয়ে থাকে তাহলে দেখা যাচ্ছে যে প্রায় দেড় থেকে দুই বছর পর পর একটি করে সন্তান জন্ম দিতে পারবে। এবং সেই দম্পতির অর্থাৎ অধিকাংশ দম্পতির ক্ষেত্রে প্রায় ১০

থেকে ১২ জন সন্তান তারা উৎপাদন করতে পারবে বা জন্ম দিতে পারবে। কিন্তু একজন দম্পতি যদি ১০ থেকে ১২ জন সন্তানের জন্ম দিয়ে থাকে এবং প্রতিটি সন্তান যদি বেঁচে থাকে। পৃথিবীতে তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, অল্প কিছুদিনের মধ্যেই বর্তমান এই আধুনিক যুগে অর্থাৎ যেখানে শিশু মৃত্যুর হার একেবারে শুন্য, সেই জায়গাতে দাঁড়িয়ে অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ এমন অবস্থায় চলে যাবে যাতে, তিল ধারনের ঠাঁই থাকবে না। তাই জন্ম নিয়ন্ত্রণ করা আবশ্যক।

জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি

বেশ কয়েক রকম ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ করা যায়। যেমন মহিলাদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্বল্পমাত্রায় জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল, স্বল্পমাত্রায় জন্মনিরোধক ইনজেকশন, এবং বন্ধ্যাত্ব করন। পুরুষদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি। এগুলোর মধ্যে রয়েছে কনডম ব্যবহার, পুরুষদের বন্ধ্যাত্বকরণ পদ্ধতি ইত্যাদি। তাই দেখা যাচ্ছে যে জন্মনিয়ন্ত্রণ করার জন্য স্ত্রী এবং স্বামী অর্থাৎ নারী এবং পুরুষ উভয়ের বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি রয়েছে।

তার মধ্যে একটি পদ্ধতি হলো স্বল্পমাত্রায় জন্ম বিরতিকরণ বা জন্মনিরোধক পিল। আজকে আপনারা আমাদের এখান থেকে জানতে এসেছেন যে মহিলাদের জন্য ব্যবহৃত জন্মবিরতীকরণ বা জন্মনিরোধক পিল কোনটি সবচেয়ে বেশি ভালো। আজকে আপনারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে এসে জন্মবিরতিকরণ বিভিন্ন ধরনের বিল কোনটি ভালো সে অবশ্যই দেখাবো আপনারা দেখে নিতে পারবেন আমাদের এখান থেকে এখনই।

কোন পিল ভালো

আমরা জানি জন্মনিয়ন্ত্রণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের বিল মহিলাদের ব্যবহারের জন্য তৈরি হয়েছে। জন্মনিয়ন্ত্রণ করার জন্য মহিলাদের জন্য যে পিল ব্যবহার করা হয় তা অত্যন্ত জনপ্রিয়। সরকারিভাবে এখনো প্রত্যেকটি পরিবার পরিকল্পনা অফিস থেকে গ্রামগঞ্জে এই পিল বিনামূল্যে দিয়ে থাকে। এছাড়াও বাজারে বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন কোম্পানি আলাদা আলাদা আরো উন্নত মানের পিল তৈরি করেছেন। সরকারি ভাবে অর্থাৎ বাংলাদেশ পরিবার ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অফিস থেকে জন্ম নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে যে বিলগুলো বিনামূল্যে দিয়ে থাকে তা প্রত্যেকদিন সেবন করতে হয়।

কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানি দ্বারা তৈরি করা বাবা জাতকরণ পিল গুলো অনেকেই আছে যে সেটি প্রত্যেকদিন শাসন করতে হবে না এরকম ধরনের পিলও রয়েছে। তাই আপনারা যদি সরকারি ভাবে দেওয়া বিনামূল্যে সেই বিলগুলো ব্যবহার করতে না চান তাহলে অবশ্যই বাজারে আরও উন্নত মানের অর্থাৎ শারীরিক বিভিন্ন দুর্বলতা দেখা দেয় না এবং শরীরকে আরো সুস্থ রাখে সেরকম ধরনের অনেক মিল রয়েছে যে বিলগুলো প্রত্যেকদিন সেবন না করলেও চলে সেই বিলগুলো অবশ্যই ব্যবহার করতে পারেন। তাই সব ধরনের অপশন আপনাদের জন্য অবশ্যই রাখা হলো।

তবে বলা ভালো যে,জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় মহিলাদের জন্য পিল খাওয়া। কয়েক ধরনের পিল পাওয়া যায়। যেমন কম্বাইন্ড ওরাল পিল, মিনিপিল, ইমার্জেন্সি পিল। বাজারে প্রচলিত পিলগুলোর সিংহভাগই কম্বাইন্ড পিল, যা ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন নামে দুটি হরমোনের মিশ্রণে তৈরি। তাহলে হয়তো আপনারা বুঝে নিতে পারলেন যে কোন ধরনের পিল আপনারা গ্রহণ করতে পারেন। এ ধরনের যেকোনো তথ্য যদি আপনারা পেতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট বারবার ভিজিট করে পাশে থাকবেন। তাতে আপনারা যেমন উপকৃত হবেন আমরাও বেশ উপকৃত হব এবং প্রেরণা পাবো যাতে আপনাদেরকে আমরা সব সময় সঠিক তথ্য তুলে ধরতে পারি। তাই আপনারা অবশ্যই বারবার আমাদের এই ওয়েবসাইটে আসবেন ভিজিট করবেন এবং আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে পাবেন বলে আশা করি।

Leave a Comment