বর্তমান সময়ে ক্যামেরা সকলের হাতে হাতেই রয়েছে। ক্যামেরা সকলের হাতে হাতে রয়েছে বলতে বোঝানো হচ্ছে যে প্রত্যেকের সাথে যেহেতু একটি করে মোবাইল ফোন বা স্মার্ট মোবাইল ফোন রয়েছে তাই সকলের হাতে একটি ক্যামেরা রয়েছে বলে বোঝানো হচ্ছে। মোবাইল ফোনের মধ্যে সব ধরনের ডিভাইস গুলো একসঙ্গে সংযুক্ত করে দেওয়া হয়েছে এই কারণে একটি মোবাইল ব্যবহার করা মানে অনেক কিছুই ওর সঙ্গে থাকা।
কিন্তু ক্যামেরা যখন আবিষ্কার হল তখন এত বিস্তার লাভ করেনি। আপনারা জানেন যে ১৮৮৫ সালে জর্জ ইস্ট ম্যান তার প্রথম ক্যামেরা কোড এর জন্য পেপার ফিল্ম উৎপাদন করেন। অর্থাৎ মোটামুটি ভাবে ধরে নেওয়া যায় যে ১৮৮৫৮৬ সালের দিক থেকে প্রথম ক্যামেরার ব্যবহার শুরু হয়। এবং ১৮৮৫ সালের দিকেই প্রথম বাণিজ্যিকভাবে সেই ক্যামেরাগুলো বিক্রি করা হয়।
ক্যামেরার ব্যবহার অত ব্যাপক ছিল না। আস্তে আস্তে ক্যামেরার ব্যবহার বিস্তৃত হতে লেগেছে এবং বর্তমানে এসে এই ক্যামেরার ব্যবহার ছাড়া অনেক কার্যের সম্পাদন করা হয় না। অর্থাৎ আইডেন্টিফিকেশনের বড় একটি বিষয় হল ক্যামেরার ছবি। ক্যামেরা দ্বারা আপনার ছবি উত্তোলনের পর সেটি বিভিন্ন জায়গায় আপনি যে আইডি নোটিফিকেশন দিয়ে থাকেন সেই আইডেন্টিফিকেশনের সাথে মিল করার জন্য এবং মানুষকে চেনার জন্য ক্যামেরার ব্যবহার ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয়েছে।
প্রথমদিকে যে ক্যামেরা ব্যবহার করা হতো তা ফিল্ম পেপার এর সাহায্যে নেগেটিভ ে যে স্থির চিত্র তোলা হবে তার একটি প্রতিবিম্ব তৈরি হতো। এবং সেই প্রতিবিম্ব কে পরবর্তীতে চিত্রে বা বিভিন্ন রং মিশিয়ে চিত্রে প্রকাশ করা হতো। সর্বপ্রথম যে ক্যামেরা গুলো ব্যবহৃত হয়ে এসেছে সেগুলো ছিল সাদা কালো ক্যামেরা। অর্থাৎ সাদা এবং কালো রংয়ের সমন্বয়ে কোন আকৃতিকে ফুটিয়ে তোলা ছিল এই ক্যামেরার বৈশিষ্ট্য।
পরবর্তী স্ত্রীর চিত্রগুলি একসময় চলচ্চিত্রে পরিণত হলো অর্থাৎ ভিডিও চিত্র ধারণ করা যায় সেরকম ধরনের ক্যামেরা তৈরি করা শুরু হলো। বর্তমান সময়ে এসে ক্যামেরার ব্যবহার যেমন বেড়েছে তেমনি ক্যামেরার ব্যাপ কভাবে বিক্রয় হয়ে আসছে। তবে বর্তমানে যে ক্যামেরা গুলো পাওয়া যায় সেগুলো সবই ডিজিটাল ক্যামেরায়। এই ক্যামেরাগুলোতে আলাদাভাবে ফিল্ম পেপার ভরতে হয় না।
ডিজিটাল ভাবে সেই ক্যামেরা গুলো কাজ করে থাকে এবং অতি দ্রুত আপনি সেই ছবিগুলো দেখে নিতে পারেন। এবং সেই ছবিগুলো যদি আপনি পেপারে অর্থাৎ কাগজে বের করতে চান তাহলেও সেটি মুহূর্তের মধ্যেই সম্ভব। একটা সময় ছিল যখন ছবি তোলার জন্য ছবি তুলে এসে কমেন্ট পক্ষে ১০ থেকে ১৫ দিন সময় দিতে হতো তারপরে সেই ছবি রেডি করে স্টুডিও ম্যান আপনাকে দিতে হবে। কিন্তু বর্তমানে কয়েক মিনিটের মধ্যেই আপনাকে আপনার তোলা ছবিগুলো ওরা বের করে দিতে পারে। ক্যামেরা যেমন উন্নত হয়েছে মানুষের ক্যামেরার ছবির চাহিদা অনেক উন্নত হয়েছে।
এখন দেখব যেহেতু বাজারে বিভিন্ন ধরনের ক্যামেরা প্রচলিত রয়েছে এই ক্যামেরাগুলোর মধ্যে কোন ক্যামেরা সবচাইতে বেশি ভাল সেটি আমরা দেখে নিতে পারি। কারণ বিভিন্ন ধরনের ক্যামেরা রয়েছে এবং প্রত্যেকটি ক্যামেরা অবশ্যই খারাপ নয় সবগুলোই ভালো কিন্তু তার মধ্যে বেশি ভালো কোনটি সেগুলো আমরা দেখব। বাজারে বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন কোম্পানি ভালো ভালো ক্যামেরা তারা বাজারজাতকরণ করে থাকেন। তাদের মধ্যে এই Canon Digisuper 27 Lens মডেল এর এই
ক্যামেরা লেন্সটির দাম ধরা হচ্ছে প্রায় ২০০,০০০ ইউএস ডলার যা বাংলাদেশি টাকায় ১ কোটি ৬৫ লক্ষেরও বেশি! প্রায় ৬০ পাউন্ড ওজনের এই ক্যামেরা লেন্সটি পাশে ১০ ইঞ্চি এবং লম্বায় প্রায় ২৪ ইঞ্চি এর মত। বর্ণনাকৃত এই ক্যামেরাটি যদি আপনি কিনে থাকেন তাহলে মনে হয় অবশ্যই আপনি ভাল কাজটি করলেন। তবে বাজারে আরও যে ধরনের ভালো ক্যামেরা রয়েছে সেই ক্যামেরাগুলো অনেকটাই ভালো। এ ধরনের যেকোনো তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে আমাদের সঙ্গে থাকতে পারেন এবং আমাদের ওয়েবসাইট বারবার ভিজিট করতে পারেন।