ভিটামিন ই ক্যাপসুল কোনটা ভালো

সাধারণত ঔষধের ক্ষেত্রে কিছু ভালো ভালো কোম্পানি আছে যারা ভালো ভালো ওষুধ তৈরি করে। তবে একটা জিনিস সত্যি সকলকে মেনে নিতে হবে সেটা হচ্ছে যতই ভালো কোম্পানি হোক না কেন সেই কোম্পানির প্রত্যেকটা ঔষধ যে কাজের দিক দিয়ে ভালো হিসেবে প্রমাণিত হবে এটা আমার নয়। আপনি যদি এই গ্রুপের দিকে লক্ষ্য করেন তাহলে বাজারে প্রায় প্রত্যেকটা গ্রুপের ঔষধ বিভিন্ন কোম্পানির ভালো। সহজ ভাষায় যদি আপনাদের বোঝায় প্যারাসিটামল গ্রুপের ঔষধ বর্তমানে বাজারে সবথেকে ভালো এবং তারা বাজারে বর্তমানে ভালো পজিশনে আসে সেটা হচ্ছে নাপা।

প্যারাসিটামল এর অন্যান্য কোম্পানিগুলো যে খারাপ এটা কেউ কখনোই দাবি সহকারে বলতে পারবেনা। তাই আপনাকে বুঝতে হবে এই বিষয়গুলো আর আজকে আমরা যেটা নিয়ে কথা বলবো সেটা হচ্ছে ভিটামিন ই ক্যাপসুল কোনটা ভালো। বাজারে থাকা প্রত্যেকটি কোম্পানির ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালো সেটা আমরা পরিষ্কারভাবে আপনাদের বোঝাতে চাচ্ছি তাই আপনি চাইলে যেকোনো ধরনের ভিটামিন ই ক্যাপসুল ট্যাবলেট ব্যবহার করতে পারেন। তবে সাধারণত বর্তমানে চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশনের হিসাব অনুযায়ী এবং বাজারে বিক্রিত ওষুধের পরিমাণ অনুযায়ী একটি কোম্পানির ঔষধ আছে যেটা সবথেকে বেশি বিকৃত হয়।

সাধারণত সরাসরি কোন কোম্পানির নাম বললে এখানে প্রমোশনাল মূলক তথ্য হয়ে যেতে পারে যার কারণে আমরা এখানে আগেই পরিষ্কার করে দিতে যাচ্ছি পুরো বিষয়টা। প্রত্যেকটি আলাদা আলাদা গ্রুপের ঔষধের জন্য বিভিন্ন গ্রুপের ঔষধ তৈরি করে কোম্পানি আলাদা আলাদাভাবে মার্কেটট্রপার হিসেবে কাজ করে। যেমন মন্টিলুকাস্ট গ্রুপের সব থেকে ভালো ওষুধ তৈরি করতে পারে একমি যারা নাম দিয়েছে মোনাস এবং এটাই সবথেকে বেশি বিকৃত হয়। তার মানে এই নয় অন্যান্য গ্রুপের ঔষধ গুলো খারাপ প্রত্যেকটি ওষুধই ভালো তবে এটা সবার থেকে বেশি ব্যবহার করা হয় এবং এর উপর বিশ্বাস মানুষের বেশি হয়ে গেছে তাই।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কোনটা বেশি ব্যবহার হয়

বর্তমানে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর সবথেকে ভালো কোম্পানির নাম হচ্ছে ই ক্যাপ ক্যাপসুল। সাধারণত এটাই সব থেকে মানুষ বেশি ব্যবহার করে এছাড়া প্রতিটি কোম্পানির ঔষধি ভালো। এইবার করছে সম্পূর্ণ আপনার চিকিৎসকের ওপর এবং আপনি যে অঞ্চলে বসবাস করছেন সেই অঞ্চলের ওপর। আপনার হয়তো অবগত আছেন বহু কোম্পানি আছে যারা ঔষধ মানুষের হাতের কাছে পৌঁছে দেয় তবে তার মধ্যে কিছু কিছু কোম্পানি আছে যারা খুবই ভাল যারা প্রত্যেকটি থানাতে তাদের প্রতিনিধি রেখেছে আবার কিছু কোম্পানি আছে যারা একটু দুর্বল যারা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি থানাতে এখন পর্যন্ত প্রতিনিধি রাখতে পারেনি।

আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকের উপনির্ভর হয় অনেক কিছু কোন কোন চিকিৎসক কোন কোম্পানির ওষুধ বেশি লেখেন আবার কোন কোন চিকিৎসা কোন কোম্পানির ওষুধ কম লিখেন তাই সবদিক বিবেচনায় কোন আপনি খাবেন সেটা নির্ভর করছে আপনার চিকিৎসকের উপর।তাই এখানে যে কোন ধরনের ওষুধ আপনি খেতে পারেন তবে একটি বিষয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে যদি ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে তাহলে নির্দিষ্ট পরিমাণে ওষুধ অবশ্যই খাবেন অতিরিক্ত ওষুধ কখনোই খাওয়ার চেষ্টা করবেন না।

ভিটামিন ই এর উপকারিতা

ভিটামিন ই এর প্রথম উপকারিতা বলতে গেলে অকালে পাকা চুল দূর করা। খুব অল্প বয়সে চুল পেকে গেলে অনেকেই অনেক ধরনের সংজ্ঞা করে থাকেন অনেকেই এই বিষয়টি নিয়ে অনেক হাসিঠাট্টা করে থাকেন। কিন্তু এটা একেবারে ভুল তথ্য অর্থাৎ এটা খুবই সাধারণ ব্যাপার অর্থাৎ যাদের অকালে চুল পেকে গেছে তাদের ভিটামিন ই এর অভাবের কারণে সাধারণত এটা হয়েছে এবং এটার জন্য ভিটামিন ই এর পর্যাপ্ত গ্রহণ সমাধান এনে দিতে পারে।

বয়সের ছাপ দূর করা থেকে শুরু করে ক্ষত সারাতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এবং শরীরের একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৃদ্ধি করতে ভিটামিন ই এর বিকল্প নেই ।

Leave a Comment