সমাজকর্মের সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা দিয়েছেন কে

আপনারা অনেকে জানতে চান সমাজকর্মের সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা দিয়েছেন কে আমরা আমাদের আর্টিকেলে আপনাদের জানাবো এই বিষয়ে। সমাজকর্মের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য সংঘটি প্রদান করেছেন, ডব্লিউ এ ফ্রিডল্যান্ডার।

পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে যারা আমাদের এই সমাজ রাষ্ট্র ও দেশের জন্য অনেক গ্রহণযোগ্য কথা বলে গিয়েছেন। তাদের কথাগুলো বর্তমান সময়ে আমাদের সমাজের ও রাষ্ট্রের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তাই আগের দিনের যেসব মানুষগুলো আমাদের গুরুত্বপূর্ণ কথা বলে গিয়েছে সেসব মানুষের কথার উপর সম্মান রেখে আমাদের সুন্দরভাবে জীবন যাপন করা উচিত। সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করার মাধ্যমে আমরা আমাদের দেশ ও সমাজকে অনেক দূরে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবো।

সমাজকর্মের সংজ্ঞা

সমাজকর্মের সংখ্যা বলতে গেলে আমরা যে বিষয়টি আপনাদের বলতে পারি সেটা হল। সমাজকর্ম অভিধান এর ব্যাখ্যা অনুযায়ী সমাজকর্ম একটি ব্যবহারিক বিজ্ঞান যা মানুষকে অনেক বেশি ব্যবহারিক বিজ্ঞান পাঠে সাহায্য করে। সামাজিক ভূমিকা পালন ক্ষমতার একটি কার্যকর পর্যায়ে উপনীত হতে সাহায্য করে এবং মানুষ এর কল্যাণকে শক্তিশালী কারণে কার্যকর ভূমিকা রাখে সামাজিক পরিবর্তন আনায়ন করে। তাই অবশ্যই আমাদের সকলেরই সমাজকর্ম বিষয় জেনে নেয়া উচিত।

সমাজকর্মের জনক কে

আপনারা অনেকে জানতে চান সমাজকর্মের জনক কে ? আমরা এই মুহূর্তে আপনাদের জানাবো আমার বিজ্ঞানের জনক কে। সমাজকর্মের জনক হলেন জেন অ্যাডামস ও আ্যানা এল,ডস কে শিক্ষার জনক বলা হয়।

সমাজকর্ম পাঠের যেকোনো দুটি গুরুত্ব লিখ

সমাজকর্মের গুরুত্ব দ্রুত পরিবর্তনশীল হয়ে থাকে, জটিল সমাজের সমস্যা সমাধানের পেশাদার সমাজকর্মের গুরুত্ব দিন দিন অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিল্প বিপ্লবের কারণে সমাজ পারিবারিক কে বিশৃঙ্খলা সামাজিক নিরাপত্তাহীনতা, সামাজিক অপরাধসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ সৃষ্টি হয়ে থাকে। এইসব কারণে আমাদের লক্ষ্য ও সমাজকর্ম পেশার কালের পরিক্রমায় বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরন চেঞ্জ হয়ে থাকে।

পরিকল্পিতভাবে পরিবর্তন ও প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ব্যাক্তি দল ও সমষ্টিকে তাদের নিজস্ব সমস্যা নিজেদেরকে সমাধানের সক্ষম করে তোলা হয়। আপনি সমাজকর্ম অনুশীলন করার মাধ্যমে পরিকল্পিত প্রতিনিধি হিসেবে সমাজ কর্মী বিভিন্ন কৌশল এর মাধ্যমে মানুষের। সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকে যা যেকোনো সমাজব্যবস্থার জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। তাই চেষ্টা করতে হবে সমাজকর্ম হচ্ছে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি জ্ঞান ও কৌশলের সমন্বয়ে একটি আধুনিক ও সম্মানিত সামাজিক বিজ্ঞান যা ব্যক্তিবর্গের জন্য। খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই আমাদের চেষ্টা করতে হবে সমাজব্যবস্থার বিষয়ে জানতে হলেও আমাদের অবশ্যই সমাজ বিজ্ঞান পাঠে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

সমাজের সুষুম বন্টন ও সম্পদে যথা ব্যবহার করার মাধ্যমে সকলের সমান অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণের কারণেই সমাজের পেশা ও তাৎপর্য ভূমিকা।সমাজকর্ম সনাতন ও বদ্ধ নথ নির্ভর সেবা দান প্রক্রিয়া থেকে সম্পূর্ণ পৃথক ও ভিন্নধর্মী। সমাজকর্ম পেশায় সমস্যা সমস্যায় ব্যক্তিবর্গ কে পরিবর্তনশীল হয়ে থাকে।
সমাজকর্ম অনুযায়ী আপনি যদি নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি সমাজ ও দেশের জন্য ভালো কিছু করতে পারবেন। প্রতিটা মানুষেরই সমাজের গুরুত্ব সম্পর্কে জানা উচিত কারণ সমাজের গুরুত্ব সম্পর্কে জানা থাকলে আমাদের অবশ্যই ভালো কিছু আমরা করতে পারব। তাই আমাদের চেষ্টা করতে হবে সমাজ ও দেশের জন্য ভালো কিছু করার। দেশ ও সমাজের জন্য ভালো কিছু করতে হলে অবশ্যই আমাদের।

তাই আমাদের প্রতিটা নাগরিকের সমাজবিজ্ঞান পাঠের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা উচিত। আপনি যদি সমাজবিজ্ঞান পাঠ করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সমাজবিজ্ঞান সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা নিতে হবে তাহলে আপনি আপনার সমাজবিজ্ঞান পাঠের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। সমাজবিজ্ঞান পাঠের মাধ্যমে আমরা চাইলে আমাদের এই সমাজকে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে পারি। প্রতিটা মানুষেরই সমাজ বিজ্ঞান পাঠ প্রয়োজন রয়েছে তাই চেষ্টা করবেন সমাজবিজ্ঞান পাঠ করার মাধ্যমে, আমাদের দেশ ও দেশের মানুষের উপকার করার।

 

Leave a Comment