আমাদের বাংলাদেশের জমিদার বাড়ি বলতে যে বাড়িগুলো আমরা বুঝে থাকি তা হল একটি ধনী পরিবারের বাড়ি। অর্থাৎ আমাদের এই ভারতীয় উপমহাদেশ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দেশ বা শাসকগোষ্ঠী এসে শাসন করেছেন। তবে সে সব শাসকগোষ্ঠী নিজেরাই যে শাসন করেছেন এমন নয়, তারা আমাদের এদেশীয় ব্যক্তিদের সাথে নিয়ে শাসন করেছেন। তাই দেখা যায় যে বাংলার সর্বশেষ স্বাধীন শাসক ছিলেন লক্ষণ সেন। এই লক্ষণ সেন ছিলেন বাংলা ভাষী মানুষ। এবং লক্ষণ ছেলের পর থেকে বাংলাদেশ বা এই বাঙালি জাতি পরাধীনতার শৃঙ্খল বরণ করে দীর্ঘদিন পার করেছেন।
এর মাঝে যে শাস কগোষ্ঠী দেশকে শাসন করেছেন তারা এদেশীয় দর্শকদের অর্থাৎ এদেশীয় কিছু মানুষের সাহায্য নিয়ে। বিভিন্ন এলাকায় বিভক্ত করে বিভিন্ন জমি জমা এ সকল জমিদারদের পত্তন দিয়েছেন। সেখান থেকে খাজনা নিয়ে নিজেরা রাজত্ব চালিয়েছেন। আর এই ছোট ছোট জমিদারদের দ্বারা তারা শাসন কাজ চালিয়ে নিয়েছেন। আর তাই বলা যায় যে জমিদার বাড়ি বা জমিদাররা হল অনেক জমি জমার মালিক তারা অন্যান্য সাধারণ মানুষের চাইতে অনেক ধনী পরিবারের এবং তারা সাধারণ প্রজাদের থেকে বিভিন্ন ধরনের কর নিয়ে ফুলে থেকে অনেক টাকা পয়সার মানুষ হয়েছেন।
জমিদার বাড়ির ছবি
জমিদার বাড়িগুলো সাধারণত অনেক বড় আকারের বাড়িতে থাকে। এই জমিদার বাড়ির সাথে থাকে একাডেমিক ভবন অর্থাৎ জমিদার কার্য পরিচালনা করার সাথে সেই কার্যালয়। আর এই জন্য এই বাড়িগুলো অবশ্যই অনেকটা বড় আকারের হয়ে থাকে। এই বড় আকারের বাড়ি গুলো বিশেষ করে দ্বিতল বা ত্রিতল হয়ে থাকে। আগেকার যুগের এই বাড়িগুলো অন্যান্য বাড়ি চাইতে আলাদা এবং অনেক বড় বাড়ি হয়ে থাকে এবং এলাকা আশেপাশের বসতি থেকে অনেক দূরে আলাদা একটা নগরীর মত গড়ে ওঠে। এ ধরনের জমিদার বাড়ি আমাদের বাংলাদেশের আনাচে কানাচে বা অত্যন্ত অঞ্চলে পর্যন্ত আছে। আর এই জমিদার বাড়ি অনেক কারো কার্যকচিত হয়ে থাকে।
এই কারণে অন্যান্য বাড়ির তুলনায় এই বাড়িগুলো অনেক দর্শনধারী হয়ে থাকে। এবং এখন পর্যন্ত সেসব বাড়িগুলো তাদের যৌন অনেক ক্ষেত্রেই ধরে রেখেছে। তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এখান থেকে জমিদার বাড়ি ছবিগুলো দেখার জন্য এসেছেন আপনারা অবশ্যই এই জমিদার বাড়ির ছবিগুলো দেখে নিতে পারবেন। কারণ এই জমিদারদের অনেকেই এখন হয়তো দেশে নেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হিন্দু জমিদার করুন এই দেশভাগের পর অর্থাৎ ১৯৪৭ সাল যখন ধর্মের ভিত্তিতে দুটি দেশ ভাগ হয়ে যায় তখন তারা সকলেই ভারতের পাড়ি জমান।
তাই দেখা যায় যে আমাদের বাংলাদেশের বেশিরভাগ জমিদার বাড়ির মানুষেরা অথবা রাজ রাজার বংশধরেরা সকলেই প্রায় কলকাতাতে অবস্থান করছে বা ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে পর্যন্ত চলে গিয়েছে। তাই এই জমিদার বাড়িগুলো এখন পর্যন্ত অবহেলা অনাধরে পড়ে আছে এবং কিছু কিছু বাড়ি সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ নিয়েছে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বাড়িগুলো ভেঙ্গে চুরে যাচ্ছে এবং এগুলো মেরামত করার ক্ষেত্রে সরকারের তেমন কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।
আপনারা এখন আমাদের এই পোস্ট থেকেই জমিদার বাড়ির ছবিগুলো দেখে থাকেন। এই জমিদার বাড়ির ছবিগুলো দেখতে দেখতে আপনাদের যদি পছন্দ হয়ে যায় তাহলে ছবিগুলো আপনারা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। কারণ আপনারা জানেন আমাদের এখান থেকে যেকোনো ছবি বা তথ্য আপনারা অনায়াসেই ডাউনলোড করে নিতে পারেন। আর আমাদের এখান থেকে যেকোনো তথ্য ছবি যদি ডাউনলোড করতে চান তাহলে আলাদা কোন চার্জ আপনাদের দিতে হয় না।
এ ধরনের যেকোনো তথ্য নিতে হলে আপনারা অবশ্যই বারবার আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন। তাতে আপনারা অবশ্যই সুন্দর সুন্দর তথ্যগুলি সঠিক তথ্য গুলি সবার আগে আমাদের এখান থেকে পেয়ে যেতে পারবেন। আর এতে করে আপনারা এবং আমরা উভয়েই উপকৃত হতে পারি। আমরা আরো উৎসাহী হয়ে আপনাদের অবশ্যই সঠিক তথ্যগুলো উপস্থাপন করে আপনাদেরকে সহযোগিতা করতে পারি।