একুশে বইমেলা অনুচ্ছেদ

একুশে ফেব্রুয়ারির ভাষা আন্দোলনের সেই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা রাখতে প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি মাসটাকে বাংলা একাডেমি বইমেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। অর্থাৎ ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারি যে সকল ব্যক্তিগণ ভাষার জন্য শহীদ হয়েছিলেন তাদের আত্মার শান্তি কামনার বা তাদের আত্ম গানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা রেখে বাংলা ভাষাকে আরো উন্নয়নের

প্রেক্ষিতে উন্নয়নের লক্ষ্যে ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে বইমেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে। এবং এই বইমেলা প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি মাসে ১ তারিখে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করে থাকেন। এবং ফেব্রুয়ারির শেষ দিন অর্থাৎ ২৮ ফেব্রুয়ারি অথবা ২৯ ফেব্রুয়ারি এই মেলা শেষ হয়। একুশের বইমেলা কে কেন্দ্র করে বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন ধরনের বই অর্থাৎ নতুন নতুন লেখক কবি উপন্যাসিকদের নতুন নতুন বই প্রকাশ পেয়ে থাকে।

বইপ্রেমীরা বাংলাদেশের একুশে বইমেলা কে স্মরণ করে থাকেন। অর্থাৎ ভয় পাওয়ার জন্য তারা লুকিয়ে থাকেন এই মাসটির বই মেলাতে। তাই একুশের বইমেলা আসলে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের সাথে জড়িত বা যোগসূত্র রয়েছে বলেই মনে করা হয়। বাংলাদেশের বাঙ্গালীদের সহ সমস্ত পৃথিবীর বাঙ্গালীদের গর্বের বিষয় হল এই 1952 সালের ভাষা আন্দোলন। এবং ভাষা আন্দোলনকে কেন্দ্র

করে ভাষা আন্দোলনের স্মৃতি মনে রাখার জন্য যেহেতু বাংলাদেশ সরকার বাংলা একাডেমির মাধ্যমে প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে বইমেলার আয়োজন করে থাকে তাই এই মেলার প্রতি সকলেই গভীর শ্রদ্ধাশীল। প্রগতিশীল বিভিন্ন লেখক সহ অন্যান্য লেখকরা এই বইমেলার দিকে তাকিয়ে থাকেন। আর যে সব পাঠক রয়েছেন তারাও একুশের বইমেলার প্রতি তারাও তাকিয়ে থাকেন অধীর আগ্রহে কারণ নতুন নতুন বই পাওয়ার জন্য।

একুশে বইমেলা কবে থেকে শুরু হয়েছিল এ কথা জানতে গিয়ে দেখা যায় যে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরবর্তী বছর থেকেই একুশে বইমেলার গোড়াপত্তন হয় বলে মনে করা হয়। অর্থাৎ ইতিহাস ঘাটাঘাটি করে দেখা যায় যে 1972 সালের 8 ফেব্রুয়ারি তারিখে চিত্তরঞ্জন সাহা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন বর্ধমান হাউস প্রাঙ্গনে এক টুকরো চটের উপর কলকাতা থেকে আনা ৩২ টি বই সাজিয়ে এই মেলার সূচনা করেন। এবং তার পরবর্তী থেকেই একটু একটু করে বড় হতে হতে আজকের একুশের বইমেলা বলে মনে করা হয়। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে বাংলাদেশের ইতিহাসের সাথে অর্থাৎ

বাংলাদেশের জন্ম থেকে খুব একটি বেশি সময় পরে এই মেলা জন্ম হয়নি। একুশে বইমেলা সম্পর্কে বর্তমানে জানতে হলে অনেক ইতিহাস বা চড়াই উৎরায় পেরিয়ে গেছে। পেরিয়ে গেছে বিভিন্ন ধরনের অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাও। তাই যদি কেউ একুশের বই মেলা সম্পর্কে যদি কোন অনুচ্ছেদ লিখতে চায় তাহলে তাকে অবশ্যই একুশে ফেব্রুয়ারির কথা কিছু লেখার পর তারপরে এই বইমেলার কেন সৃষ্টি হল এ সকল কথাগুলি ভালো করে বুঝিয়ে লিখে দিতে হবে। এবং এই মেলার জন্ম লগ্ন থেকে যে ইতিহাসগুলি রয়েছে সেই ইতিহাস সম্পর্কে সামান্য করে হলেও তথ্যগুলি দিতে হবে।

এবং বিস্তারিত ইতিহাস এই অনুচ্ছেদে বইমেলায় কি ধরনের বই-পুস্তক প্রকাশ করা হয় বিক্রয় করা হয় এবং বর্তমান সময়ে এই মেলা কত দিন চলে এবং এই মেলায় কি ধরনের বই বিক্রয় হয় এ সকল তথ্যগুলি যদি ভালোভাবে উপস্থাপন করা যায় তাহলে অবশ্যই বইমেলা অনুচ্ছেদটি সম্পন্ন হল বলে মনে করা হয়। তারপরেও যদি এই সংক্রান্ত বিষয়গুলি না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমাদের নিচে দেওয়া সেই একুশে বইমেলা

অনুচ্ছেদটি দেখে নিতে পারেন। একুশে বইমেলা অনুচ্ছেদটি দেখে নিতে পারেন। একুশে বই মানে অনেক চুক্তি দেখে অবশ্যই আপনি একটি ভালো অনুচ্ছেদ রচনা করতে পারবেন বলে মনে করা হয়। তাহলে আপনারা আপনার দৈনন্দিন জীবনে যে কোন ধরনের তথ্য যদি প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করে সেই তথ্যগুলি দেখে নিতে পারবেন। এ ধরনের তথ্যগুলি পাওয়ার জন্য জানার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন।

Leave a Comment