Filmet 400mg কিসের ঔষধ

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ।Filmet 400mg এই ট্যাবলেটটি কিসের ট্যাবলেট এবং কি কাজে ব্যবহৃত হয় এই সকল প্রশ্নের উত্তর নিয়ে হাজির হয়েছি আমাদের নতুন এক উপস্থাপনায়। যে কোন ঔষধ সেবনের পূর্বে আমাদের মনে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের উদয় হয়। যেমন ডায়াবেটিস রোগীরা কি এই ঔষধ সেবন করতে পারবে?
গর্ভবতী অবস্থায় মেয়েরা কি এই ঔষধ সেবন করতে পারবে?

এই ঔষধ সেবনের সময় কি বিশেষ কোন নিয়ম মেনে সেবন করতে হয়? এই ওষুধটি কি খাবার আগে কিংবা ভরা পেটে খেতে হয়? বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কি এই ওষুধটি ব্যবহার করা যেতে পারে?এই ওষুধটির কি কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে?
ইত্যাদি এরকম অনেক প্রশ্নের উত্তর নিয়েই আজকে আমরা হাজির হয়েছি। Filmet 400mg ট্যাবলেট সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আপনারা জানতে পারবেন আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে। চলুন আপনাদের সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যাক। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ার অনুরোধ রইলো।

Filmet 400mg এই ওষুধটি এমিবিয়াসিস ট্রাই কোমোনিয়াসিস, জিয়ারডিয়াসিস ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত যৌনির প্রদান তীব্র মারের আনসার এানোরোবিক সংক্রমণ যেমন সেফটি সেমিয়া ব্যাকটেরিয়া পেরিটোনাইসিস, মস্তিষ্কের খত নিউমোনিয়া সেভ সিস ইত্যাদি পায়ের আলসার এবং প্রেসার সুর দাঁতের তীব্র সংক্রমণ সার্জারির পর প্রতিরোধক হিসাবে এবং লক্ষণ যুক্ত তীব্র পেপটিক আনসার ওএমবিক ডিসট্রিতে তে ব্যবহার করা হয়।

প্রত্যেকটি ওষুধ খাবার রয়েছে আলাদা আলাদা নিয়ম। তবে এই নিয়মটি সঠিকভাবে ঠিক করে দিতে পারবে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার। মেট্রোনিডাজল গ্রুপের FILMET 400 mg কেন একজন মানুষ খাবে এবং এই ওষুধটি খাবার কি প্রয়োজনীয়তা রয়েছে সেটা আমরা আজকে আলোচনা করব। সাধারণত বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যালস এই ওষুধটি বর্তমানে বাংলাদেশের বাজারে বাজারজাতকরণ করছে।

শুধুমাত্র যে 400 মিলিগ্রামের ট্যাবলেট বাজারে বর্তমানে পাওয়া যাচ্ছে এমন নয় এর পাশাপাশি আপনি ২০০ মিলিগ্রাম এবং 500 মিলিগ্রাম ও ৮০০ মিলিগ্রামের ট্যাবলেট ও পেয়ে যাবেন। আজকে আমরা এই ওষুধটির সেবন বিধি এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও বর্তমান বাজারে এর মূল্য কত সে সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব।এই ওষুধটি মূলত ট্রাইকোমোনিয়াসিস অসুখের বিপক্ষে লড়াইয়ের জন্য দেওয়া হয়ে থাকে।

প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে অর্থাৎ ১০ বছরের ঊর্ধ্বে যদি হয় থাকে তাহলে ২০০ মিলিগ্রাম করে দিনে ৩বার অথবা ৪০০ মিলিগ্রাম করে দিনে ২বার দেওয়া হয়ে থাকে। অবশ্যই এটা ৭ দিনের বেশি নয়। এছাড়াও ৮০০ মিলিগ্রাম করে প্রতিদিন সকালে ও রাতে দেওয়া যাবে তবে এটা ২ দিনের বেশি নয়।অনেকের প্রশ্ন থাকে বাচ্চারা কি এই ঔষধ সেবন করতে পারবে?
এরকম সকল প্রশ্নের উত্তর আমরা আপনাদের সামনে শেয়ার করব এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে।

বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ১ থেকে ৩ বছর বয়সী বাচ্চাদের ক্ষেত্রে 50 মিলিগ্রাম করে ৩বার দেওয়া যেতে পারে। যাদের বয়স ৩ থেকে ৭ বছরের নিচে তাদের ১০০ মিলিগ্রাম করে ২বার দেওয়া যেতে পারে। যাদের বয়স ৭ বছর থেকে ১০ বছরের নিচে তাদের জন্য ১০০ মিলিগ্রাম করে ৩বার এই ওষুধ দেওয়া যেতে পারে। আশা করছি আপনারা এই ওষুধের সেবন বিধি সম্পর্কে ধারণা পেলেন তবে এরপরে কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হলে অবশ্যই ডাক্তার আপনাকে সাহায্য করবে এবং ডাক্তার ছাড়া আপনি কোনভাবেই কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারবেন না।

সাধারণত এই ঔষধ অতিরিক্ত সেবনের মাধ্যমে আপনার বমি বমি ভাব দেখা দিতে পারে। তাই সময়ের অধিক সময় ধরে এই ওষুধ খাওয়া যাবেনা। অনেক সময় রোগীদের বিভিন্ন ধরনের খিচুনি হতে পারে এবং ঝিমঝিম লাগা ভাব হতে পারে। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের স্নায়ু রোগ অথবা বিশেষ করে রক্ত কণিকার সংখ্যা নিয়মিত পরীক্ষা করে দেখতে হবে তার কারণ হলো এটার ফলে এই জিনিসটা কমে যাওয়া সম্ভবনা আছে।

যকৃতের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার জন্য এই ঔষধ খাওয়া হয়ে থাকে। মূলত এই ঔষধের ফলে প্রধানত যকৃতে জারণ দ্বারা হয়ে থাকে এবং যকৃতের গুরুতর সমস্যার ক্ষেত্রে এই ওষুধটি আপনাকে অনেক বেশি সাহায্য করতে পারে। তাই বিভিন্ন ধরনের ডায়রিয়া ডিসেন্ট্রি এবং বিভিন্ন ধরনের পেটের সমস্যার জন্য এই ওষুধ আপনাকে সাহায্য করবে।

Leave a Comment