থাইরয়েড হলো আমাদের শরীরের একটি অংশ। অর্থাৎ থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে উৎপন্ন হওয়া এক ধরনের রাসায়নিক উপাদান। তবে থাইরয়েড কে রোগ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। থাইরয়েড রোগ হলে একটি চিকিৎসা অবস্থার জন্য সাধারণ শব্দ যা থাইরয়েড গ্রন্থিকে সঠিক পরিমাণে হরমোন তৈরি করা থেকে বিরত রাখে। আমাদের শরীরের থাইরয়েড সাধারণত শরীরকে স্বাভাবিক রাখার জন্য সঠিক পরিমাণে হরমোন তৈরি করে। তাই যখন হরমোন রোগ হবে তখন আমাদের শরীরে সঠিক হরমোন তৈরি করতে বাধা প্রদান করবে অর্থাৎ সঠিক
পরিমাণে যখন হরমোন তৈরি করা থেকে অন্তক্ষরা গ্রন্থী বিরত থাকে তখনই হরমোন রোগ বলে। তবে থাইরয়েড রোগের সমস্যা গুলি পেছনে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ব্যাধি যার ফলেই থাইরয়েড গ্রন্থিটি খুব কম থাইরয়েড হরমোন উৎপন্ন করে বা খুব বেশি থাইরয়েড হরমোন উৎপাদন করে। তাই থাইরয়েড রোগ হৃদস্পন্দন, মেজাজ, শক্তি স্তর, বিপাক ক্রিয়া, হাড়ের অবস্থা অর্থাৎ ভালো-মন্দ, মহিলাদের গর্ভাবস্থায় এবং অন্যান্য অনেক শারীরিক কার্যাবলী কে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
থাইরয়েড কিভাবে কাজ করে
থাইরয়েড axis photo প্রজাপতি আকৃতির গ্রন্থি যা সাধারণত গলার মাঝখানে অর্থাৎ কন্ঠ বাক্সের নিচে এবং শ্বাসনালীর চারপাশে আবৃত থাকে। থাইরয়ে ড একটি অন্তক্ষরা গ্রন্থি। থাইরয়েড গ্রন্থি সাধারণত হরমোন তৈরির মাধ্যমে আমাদের দেহের প্রায় সকল বিভাগীয় প্রক্রিয়ায় বা বিপাকীয় প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে থাকে। অর্থাৎ যে সকল গ্রন্থিগুলো বিভাগীয় প্রক্রিয়ায় অংশ নেয় সেই প্রক্রিয়াগুলি থাইরয়েড হরমোন দ্বারা প্রভাবিত হয়। আর থাইরয়েড গ্রন্থি দ্বারা বা হরমোন দ্বারা প্রভাবিত হওয়া হরমোন গুলি হল- মৌল বিপাকিয় হার, হৃদ -স্পন্দনের হার, শরীরের ওজন, কোলেস্টেরল এর মাত্রা, পেশীর বল, শারীরিক তাপমাত্রা এবং অন্যান্য বিষয়।
থাইরয়েড কমানোর ঘরোয়া উপায়
তাই আমাদেরকে অবশ্যই এই থাইরয়েড রোগ হলে কিভাবে সেটি দূর করব বা কমাবো সেটির জন্য অবশ্যই আমাদের ঘরোয়া উপায় বের করতে হবে। কারণ আপনারা জানেন যে থাইরয়ে ড রোগ যদি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই এই সমস্যাগুলি আমাদের হতে পারে। সেই সমস্যা গুলি সমাধান করার জন্য আমাদের অবশ্যই উপায় খুঁজে বের করতে হবে । কারণ বর্তমান সময়ে থাইরয়েড রোগটি অনেকের হয়ে থাকে। আর এই থাইরয়েড রোগটি যে বিভিন্ন রকম রোগের জন্যই দায়ী বা কারণ সে বিষয়টি অবশ্যই আমাদের এই থাইরয়েডের জন্যই হয়। তাই থাইরয়েড সম্পর্কে আমাদের অবশ্যই জেনে নিতে হবে বুঝে নিতে হবে। থাইরয়েড কি সে বিষয় সম্পর্কে আমাদের অবশ্যই বুঝে নিতে হবে।
আমরা এখন অবশ্যই দেখবো যে থাইরয়েড কি এবং এই থাইরয়ে ড কিভাবে আমরা কমিয়ে রাখতে পারি। থাইরয়েড কমাতে হলে কোন খাবারগুলো আমাদের খেতে হবে এই সকল নানান বিষয় সম্পর্কে আমাদের দেখতে হবে। আমরা এখন অবশ্যই সেই বিষয় থেকেই আলোকপাত করবো। তাহলে চলুন দেখি যে কিভাবে আমরা থাইরয়েড কমিয়ে রাখতে পারি। কারণ আপনারা জানেন যে ঘরোয়া অনেক উপায় রয়েছে যে উপায়গুলোর মাধ্যমে আমরা অবশ্যই থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি। থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে অবশ্যই আমাদের শরীর সুস্থ স্বাভাবিক থাকবে।
শরীরকে সুস্থ স্বাভাবিক রাখতে হলে আমাদের যে যে পন্থা অবলম্বন করতে হবে সব পন্থাগুলোই অবলম্বন করা উচিত বলে মনে করি। তাই আপনারা যে কোন বিষয় জানার জন্য অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করবেন তাহলে অবশ্যই পাবেন বলে আশা করি। তাহলে চলুন দেখি থাইরয়ে ড কমিয়ে রাখার জন্য ঘরোয়া কোন কোন খাবারগুলো আমরা খেয়ে অথবা অন্য কোন কাজগুলো করে সেই থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি বা কমিয়ে রাখতে পারি সে বিষয়টি এখন দেখে নিই।ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার, যেমন দুগ্ধজাত দ্রব্য, তিলের বীজ, কমলালেবুর রস এবং ডিমের কুসুম খেলে থাইরয়েডের সমস্যা কমে। 7/11আদা: এটি পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় খনিজে সমৃদ্ধ। তাই আদা বিভিন্ন প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। আদা চা খেলে থাইরয়েডের সমস্যাও নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাহলে আপনারা অবশ্যই এ সকল যাবতীয় বিষয় জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট বারবার ভিজিট করে সাথে থাকবেন।