একটি সার্থক বাক্যের কয়টি গুণ থাকে

আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের বাক্য গঠন করে থাকি। আমাদের চলার পথে সব সময় বিভিন্ন বাক্য নিয়ে কথা বলতে হয়। অর্থাৎ আমরা যখন বাক্য প্রয়োগ করি তাহলে অবশ্যই সেটি কোন অর্থ প্রকাশ করে থাকে। এবং আমাদের চলার পথে সবসময় বিভিন্ন ধরনের বাক্য বিনিময় করতে হয়। এটি মানুষ হিসেবে প্রত্যেকটি ব্যক্তির বাক্য বিনিময় করতে হয় সব সময়। এখন দেখা যাক যে সকল বাক্যই সার্থক বাক্য কিনা। বাংলা ব্যাকরণের অনেকগুলি নিয়ম রয়েছে সেই ও নিয়ম

অনুযায়ী সকল বাক্যই সার্থক বাক্য নয়। কারণ বাংলা ব্যাকরণের নিয়মমাফিক যে বাক্যগুলি তৈরি হয় সেগুলোকে শুধুমাত্র সার্থক বাক্য হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। কিন্তু আমরা আমাদের জীবন চলার পথে বিভিন্ন ধরনের বাক্য বিভিন্ন সময় বিনিময় করতে হয় আর এই সফল বাক্যই যে সার্থক বাক্য নয় সেটি আমরাও বুঝে থাকি। শুধুমাত্র অপরকে বোঝানোর জন্য যে বাক্যগুলি ব্যবহার করে থাকি এমন নয় নিজে বোঝার জন্য অনেক সময় অনেক বাক্য নিজেদেরকে আওড়াতে হয়।

তবে বাংলা ব্যাকরণ যদি আমরা ঠিকমতো শিখি জানি তাহলে অবশ্যই বাংলা ভাষাকে শুদ্ধ রূপে লিখতে পড়তে এবং বলতে পারব। তাই বাংলা ভাষাকে শুদ্ধ রূপে লিখতে পড়তে এবং বলতে পারার বিকল্প নেই বাংলা ব্যাকরণ শেখা ছাড়া। এজন্য ভাষাকে যথেষ্ট সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই বাংলা ব্যাকরণ ভালোভাবে আত্মস্থ করতে হবে। একটি বাক্য কিভাবে তৈরি করলে সে বাক্যটি সার্থক বাক্য হবে এবং সেই বাক্যের মধ্যে কতগুলো গুণ থাকতে হবে তাহলে

সার্থক বাক্য হবে এই বিষয়গুলি আমাদের অবশ্যই জানা প্রয়োজন রয়েছে। তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এখানে এসেছেন একটি সার্থক বাক্কর কয়টি গুণ থাকা প্রয়োজন এই বিষয়টি জানার জন্য। একটি সার্থক বাক্যের কয়টি গুণ রয়েছে সে বিষয়গুলি জানা জন্য যেহেতু আপনারা আমাদের এখানে এসেছেন অবশ্যই আজকে আপনারা এই বিষয় সম্পর্কে জেনে যাবেন।

কারন আমরা অবশ্যই আপনাদেরকে সার্থক বাক্য সম্পর্কিত সকল বিষয় এখানে উল্লেখ করব। কারণ সব সময় অর্থাৎ জীবনে চলার পথে সব সময় আমাদের একে অন্যের সহিত বাক্য বিনিময় করতে হয়। আবার অফিশিয়াল ভাবেও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বাক্য লিখতে হয়। অফিসিয়াল ভাবে যখন কোন বাক্য অর্থাৎ চিঠিপত্র লিখতে হয় তখন অবশ্যই সেই বাক্যগুলি সঠিক হওয়া প্রয়োজন। কারণ বাংলা ভাষাকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা এবং বাংলা ভাষাকে বিশ্বের দরবারে

তুলে ধরার জন্য বাঙালি রাই করতে পারে। তাই এই ভাষাকে যথেষ্ট মর্যাদাপূর্ণ একটি ভাষায় পরিণত করতে হলে অবশ্যই আমাদের এই সকল ভাষা গুলি ব্যবহার করার জন্য বাক্যগুলি গঠন করার সময় সার্থক বাক্য তৈরি করতে হবে। একটি বাক্য তৈরি করতে হলে যে গুণগুলি থাকতে হয় সেই গুণগুলি থাকলেই আমরা বুঝে নিতে পারব যে এটি অবশ্যই সার্থক বাক্য হয়েছে। এখন আমাদের দেখে নিতে হবে যে সার্থক বাক্যের গুণগুলো আসলে কি কি।

বা একটি সার্থক বাক্য গঠন করতে হলে আমাদের কোন বিষয়গুলিতে নজর দিতে হবে। তাহলে চলুন দেখি আগে সার্থক বাক্য কাকে বলে সেই বিষয়টি। একটি বাক্যে সম্পূর্ণরূপে মনের ভাব প্রকাশ করতে হলে যে বিষয়গুলি থাকতে হয় সেগুলি হল সার্থক বাক্য। তাই সার্থক বাক্য গঠন করলে বা এই বাক্যের মধ্যে আসলে কোন কোন গুণ আবশ্যক সে বিষয়ে আমরা এখন দেখব। সাধারণত আমরা জানি একটি সার্থক বাক্যে তিনটি গুণ থাকা আবশ্যক। এই তিনটি গুণ হলো-
১। আকাঙ্ক্ষা, ২। আসত্তি এবং ৩। যোগ্যতা

একটি বাক্যের মধ্যে যদি এই তিনটি গুণ না থাকে তাহলে অবশ্যই তাকে সার্থক বাক্য বলা যাবে না। তাহলে আপনারা দেখে নিতে পারলেন যে একটি বাক্যে বা একটি সার্থক বাক্যে গুণগুলি কোনগুলো। এ ধরনের তথ্যগুলি পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন বলে মনে করি।

Leave a Comment