খাটো মানুষদের লম্বা হওয়ার বেশ শখ থাকে। অর্থাৎ লম্বা না হলে অনেকগুলো চাকরি থেকে বঞ্চিত হতে হয়। খেলাধুলা চাকরি ছাড়াও গ্ল্যামার জগতে বেশ কিছু বিষয় রয়েছে যেখানে লম্বা হতে হবে। তাই লম্বা হওয়ার স্বপ্ন অনেকের মধ্যেই থেকে থাকে। স্বপ্নে জাগরণে সব জায়গাতেই তারা কিভাবে লম্বা হওয়া যাবে সেই স্বপ্নে বিভোর। এজন্য আজকে যারা এসেছেন যে কিভাবে ঘুমালে লম্বা হওয়া যায় এই বিষয়টি জানার জন্য তারা অবশ্যই ঠিক কাজটি করেছেন। কারণ হলো লম্বা হতেই হবে এবং এই লম্বা হতে হলে
আমরা বিভিন্ন ধরনের শরীরচর্চা ছাড়াও হাঁটাচলা সাঁতার কাটা এবং সর্বোপরি কিভাবে ঘুমাবো যাতে করে আমরা লম্বা হতে পারি। মানুষ জন্মের পর থেকে একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তাদের সেল ডিভিশনের মাধ্যমে বৃদ্ধি পেতে থাকে। এবং এই বৃদ্ধি পাওয়া বা লম্বা হওয়া অবশ্যই জিনগত ব্যাপার। বাবা-মা যদি লম্বা হয়ে থাকে বেশিরভাগ সন্তান লম্বা হয়ে যায় কিন্তু এর ব্যতিক্রমও অবশ্য লক্ষ্য করা যায়। তবে বেশির ভাগ মানুষকে দেখা যায় যে তাদের বাবা-মা ভাই-বোন যদি লম্বা হয়ে থাকে তাহলে তারাও লম্বা হয়।
আবার মা বাবা যদি খাটো হয় তাহলে তাদের সন্তানেরাও খাটো হয়। তাই আমরা যখন খেয়াল করি যে বা বুঝতে পারি যে খাটো বাবা-মায়ের সন্তানেরা খাটোই হবে তখন সেই সকল সন্তানদের চিন্তাটা অনেকটাই বাড়িয়ে যায়। সেসব সন্তানেরা অবশ্যই লম্বা হতে চায় এবং এজন্য তারা বিভিন্ন ধরনের এক্সারসাইজ বা শারীরিক ব্যায়াম করে থাকে। বিভিন্ন ধরনের শারীরিক এক্সারসাইজ বা ব্যায়াম করার মাধ্যমে মানুষের ভেতরের যে গিটের জোড়া জোড়া রয়েছে সেই জোর গুলা
অনেকটাই ছাড়া ছাড়া হয় এবং হারগুলো লম্বা হতে পারে। আর যদি হাড়গুলো লম্বা হয় তাহলে ওই সন্তানও লম্বা হতে পারে। তাই আমরা লম্বা হওয়ার জন্য যদি এ সকল এক্সারসাইজ গুলো নিয়মিতভাবে করে থাকে তাহলে কিছু হলেও লম্বা হওয়া সম্ভব। তবে এক্সারসাইজ করার পর যখন আমরা রেস্ট নিব বা রাত্রিতে যেহেতু ঘুমিয়ে থাকি এই রাত্রির সময়টাও কিভাবে ঘুম আসলে অথবা বিছানায় যে শুয়ে থাকি কিভাবে শুয়ে থাকলে লম্বা হওয়া যায় সেই বিষয়টি আমরা এখন জানব।
কারন আমরা 24 ঘন্টার মধ্যে প্রায় 8 থেকে 9 ঘন্টা অবধি ঘুমিয়ে থাকে। তাহলে এই আট নয় ঘন্টা ঘুমের সময় যেহেতু বৃদ্ধি হয় শরীরের তাহলে সেই সময়টায় আমরা কিসবে শুনে লম্বা হতে পারব সে বিষয়টাও অবশ্যই জেনে নিতে হবে। আমরা অবশ্যই এখন সে বিষয়টা দেখবো যখন জীবনের বা 24 ঘন্টা তিন ভাগের এক ভাগ সময় যখন ঘুমিয়ে কাটায় সেই ঘুমের সময় আমরা কেমন করে ঘুমাবো বা কেমন করে ঘুমালে শরীরের বৃদ্ধি ভালো হতে পারে সে বিষয়টা অবশ্যই দেখবো।
সাধারণত আমরা জানি যে সব সময় কোষের বৃদ্ধি ঘটে আর যেহেতু সবসময় কোষের বৃদ্ধি ঘটে তাই রাত্রিবেলাতেও অবশ্যই কোষের বৃদ্ধি করবে। তাই এই কোষের বৃদ্ধি ঘটানোর জন্য কিভাবে ঘুমানোর সময় বিছানায় শুয়ে থাকলে পৃথিবী বেশি বেশি হবে সে বিষয়টাই এখন আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। আপনারা যেহেতু জানেন যে লম্বাখাটো বা শরীরের যে বৃদ্ধি হয় সেটির জন্য অবশ্যই হরমোন দায়ী। এখন যে হরমোন গুলোর জন্য বৃদ্ধি পায় সে হরমোনটি বিশেষ করে রাত্রিতেও কাজ করে থাকে।
তাই এ বিষয়টি আজকে আমাদের দেখতেই হচ্ছে। সাধারণত ২০ বছরের কম বয়সের ৮ থেকে ৯ ঘন্টা ঘুমান। পরিমান মত ঘুমালে আপনার শরীরে হরমোন তৈরি এবং লম্বা হতে সময় পায়। তাই নিয়মিত এক টাইমে ঘুমানো অভ্যাস করুন। গভীর ভাবে ঘুমালে পিটুইটারী গ্লান্ড থেকে গ্রোথ হরমোন বের হতে সাহায্য করে। এ ধরনের তথ্যগুলি যদি আপনারা পেতে চান তাহলে অবশ্যই বারবার আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকুন।