কিভাবে বাচ্চা নিতে হয়

বিবাহিত দম্পতিদের অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের চিন্তাভাবনা করে মানসিকভাবে প্রস্তুতি হওয়ার পর বাচ্চা নেওয়ার কথা তারা ভাবতে পারে। আর যখন বাচ্চা নেওয়ার কথা ভাবে তখন তার প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে। আচ্ছা মোটামুটি বাবা এবং মা উভয়ে ভেবে থাকেন তাদের জন্য বাচ্চার প্রয়োজন রয়েছে তখন সেই প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে বলে মনে করা হয়। কারণ তাদের বাঁচা পালনের ক্ষমতা রয়েছে কিনা এবং একজন মাত্র পৃথিবীতে আসলে কোন কোন ধরনের খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে এবং তাদেরকে কোন

ধরনের সময় ব্যয় করতে হতে পারে এত বিচার বিশ্লেষণ করে তারা অবশ্যই সম্মতি জ্ঞাপন করতে পারেন বাচ্চা পৃথিবীতে আনার জন্য। আর যদি তারা ভেবে নিয়ে থাকেন যে পৃথিবীতে বাচ্চা আনবেন অর্থাৎ তাদের একটি বাচ্চা প্রয়োজন রয়েছে তাহলে প্রথমে যা করতে হবে তা এখন আমরা বিস্তারিত ভাবে বলবো। ধূমপতিদের ক্ষেত্রে স্ত্রীর যখন শুরু হবে সেদিন থেকে দশ দিন পর্যন্ত কোন ধরনের সঙ্গমে লিপ্ত হবেন না। এগারো দিনের দিন আপনারা সঙ্গম করবেন। কারণ এই সময়ের ডিম্বানু গুলো বেশ সুস্থ সবল থাকে।

আর বেশ কিছুদিন যদি আপনার অর্থাৎ পুরুষের সঙ্গম না করা হয়ে থাকে তাহলে যে শুক্রাণু বের হবে সেটা সুস্থ সফল হবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। তাহলে আপনারা যদি উভয়ে রজঃচক্র শুরু হওয়ার ১০ দিনের পর অর্থাৎ 11 দিনের দিন যদি সঙ্গম করে থাকেন এবং সেখান থেকে ডিম্বাণু এবং শুক্রাণু মিলিত হয়ে জাইগোট বা মানব ভ্রম তৈরি করে তাহলে অবশ্যই সেই বাচ্চাটি সুস্থ সবল এবং পরিবেশ হবে বলে মনে করা হয়। এরপর থেকে আপনাকে দেখতে হবে যে পুনরায় রজঃচক্রের সময় রাজাচক্র পুনরায় হচ্ছে কিনা।

যদি না হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে মোটামুটি সবাই বুঝতে হবে যে আপনাদের গর্ভের সন্তান আসতে চলেছে। এবং মোটামুটি ভাবে প্রথম রথযাত্রা শুরু 35 দিন থেকে ৪০ দিনের মাথায় আপনারা একটি প্রেগনেন্সি টেস্ট করে নিতে পারেন। প্রেগনেন্সি টেস্টে যদি পজিটিভ হয় তাহলে অবশ্যই একটি সুখ বলে জানবেন। এরপর থেকে মোটামুটি তিন মাস পর আপনারা আলট্রাসনো করতে পারেন। আল্ট্রাসনোগ্রাফি করার মাধ্যমে গাইনি স্পেশালিস্ট অবশ্যই নিতে পারবেন যে আপনাদের সন্তান তৈরি হয়েছে সুস্থ কিনা।

যদি সুস্থ হয় তাহলে আপনাকে চিকিৎসক যে ধরনের পরামর্শ গুলো দেবে সেই ধরনের পরামর্শ অবশ্যই মেনে চলতে হবে। তখন আপনাকে সন্তানের মাকে অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার গুলো খেতে হবে প্রচুর পরিমাণে জল পান করতে হবে। তারপর আপনার পেটের সন্তান ভাগের সন্তান ঠিকমতো রয়েছে কিনা। আপনাকে বিভিন্ন ধরনের ভারী কাজ এড়িয়ে চলতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম অর্থাৎ হাটা চলাফেরা করতে হবে এবং ক্ষেত্রে যে পরামর্শ গুলো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দিয়ে থাকেন সেই পরামর্শ গুলো আপনাকে অবশ্যই মেনে চলতে হবে। যে খবরগুলোতে সন্তানের যোগাযোগ আপনাকে।

এছাড়াও এই সময়টা আপনাকে মানসিকভাবে ভালো থাকতে হবে। সময়ের মাঝে কোন ধরনের মানসিক কোনো আঘাত যেন না আসে সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। এবং মাঝে মাঝে অফিসে গাইনি চিকিৎসকের কাছে গিয়ে আপনার পেটের সন্তান আকাশের সন্তান কি অবস্থায় রয়েছে সে বিষয়টি নিশ্চিত। সন্তানের মত হচ্ছে কিনা সে বিষয়টিও আপনাদেরকে ভেবে নিতে হবে বা ডাক্তারের কাছে জেনে নিতে হবে আলট্রাসনোগ্রাফি করার মাধ্যমে।

এবং এ সময় বেশিরভাগ সময় মাকে অবশ্যই চিন্তাভাবনা এবং বিশেষ করে ধর্মীয় গ্রন্থ সমূহ সম্পর্কে আলোচনা এবং প্রয়োজনে আপনি সেগুলো পড়তে পারেন। তাতে করে একজন সন্তান আপনি জন্মদিবেন বলে মনে করা হয়। তারপর অবশ্যই চিকিৎসক একটি ডেট আপনাদেরকে দিয়ে দিবে যে ডেটের মধ্যে আপনার সন্তান ভূমিষ্ঠ হতে পারে। প্রয়োজনে আপনারা অবশ্যই চিকিৎসকের সাহায্য নিতে পারেন সন্তান জন্মের জন্য। একটি সন্তান আপনারা পৃথিবীতে আনতে পারেন বা যাকে বলা হয় জন্ম দিতে পারেন। বিষয়টি আপনারা অবশ্যই বুঝে নিতে পারলেন বলে মনে করা হয়। এ ধরনের যেকোন তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে আসতে পারেন।

Leave a Comment