সিম কার নামে রেজিস্ট্রেশন করা কিভাবে জানবো

আপনারা অনেকে জানতে চান একটি সিম কার নামে রেজিস্ট্রেশন করা রয়েছে। আমাদের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে জানার প্রয়োজন হয় সিম কার নামে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে। আমরা আমাদের আজকের মাধ্যমে আপনারা জানাবো কিভাবে আপনি জানতে পারেন সিম একটি মানুষের নামে রেজিস্টেশন করা রয়েছে।

সিম কার নামে রেজিস্ট্রেশন হয়েছে এই বিষয়ে আমাদের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে জানার প্রয়োজন হয়। তবে আমার চাইলেও সবার সিমের রেজিস্ট্রেশন কার নামে রয়েছে জানতে পারি না এটা একটা গোপনীয় ব্যাপার। বিভিন্ন কারণে আমাদের বিভিন্ন সময় রেজিস্ট্রেশন কার নামে রয়েছে তা জানতে হয়। তবে আপনি চাইলে আপনার পরিবারের যে কারো সিমের রেজিস্ট্রেশন নাম্বার জেনে নিতে পারেন।

আপনার এনআইডি কার্ডের মাধ্যমে আপনি জেনে নিতে পারেন আপনার নামে সিম রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে। আজকের পুরো আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি জেনে নিতে পারবেন আপনার নামে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক বিস্তারিত।

গ্রামীণফোন, রবি, এয়ারটেল, টেলিটক আপনি যে সিম ব্যবহার করেন না কেন আপনি একটি মাধ্যম দিয়ে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন আপনার এনআইডি কার্ডের মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন আপনার এন আই ডি কার্ড দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন করা রয়েছে।

আপনার ব্যবহৃত যে কোন সিম থেকে প্রথমে আপনার মোবাইলের ডায়াল কলে আপনাকে টাইপ করতে হবে *১৬০০১# ডায়াল করার মাধ্যমে আপনি জেনে নিতে পারবেন আপনার এনআইডি কার্ড দিয়ে কতটি সিম রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে। ওপরের এই কোডটি টাইপ করার পর আপনার এনআইডি কার্ডের চারটি সংখ্যা চাইবে সে জাতি সংখ্যা দেবার পর পরবর্তী ফিফটি মেসেজের মাধ্যমে আপনাকে জানানো হবে। আপনার নামে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন রয়েছে। আপনি সিমের নাম্বারের লিস্ট পেয়ে যাবেন কিন্তু আপনি পুরো নাম্বার দেখতে পারবেন না।

নিজের সিম ছাড়া আমরা কখনোই অন্য কারো সিমের মালিকানা সহজে জানতে পারি না তবে বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে যে নিয়মগুলোর মাধ্যমে আমরা জানতে পারি সিমটি কার নামে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে বা তার নাম কি। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের অনেক মানুষ আছে যারা ট্রু কলার নামে একটি অ্যাপস ব্যবহার করে থাকে এই অ্যাপসটির মাধ্যমে খুব সহজে জানা যায় এই সিমটি যে ব্যক্তি ব্যবহার করছে তার নাম কি।

টু কলার অ্যাপটি আমাদের প্রথমে ডাউনলোড করতে হবে তারপরে এই অ্যাপের সাইনিং করে আমাদের একটি একাউন্ট খুলতে হবে এরপরে আমাদের ফোন নাম্বারে যে ফোন দেবে আমরা খুব সহজে তার নাম ও তার ঠিকানা জেনে নিতে পারব। আমরা যখন টু কলার এই অ্যাপটি আমাদের ফোনে ইন্সটল করি তখন আমাদের সকল ধরনের পারমিশন দিতে হয় এই পারমিশন দেওয়ার মাধ্যমে তারা আমাদের সকল তথ্য তাদের সার্ভারে যোগ করে ফেলে।

সার্ভারে সকল তথ্য যোগ করে ফেলার মাধ্যমে তারা আমাদের সকল কিছু তথ্য এবং অন্য মানুষের যে সকল তথ্য রয়েছে সেগুলো আমাদের দেখায় এভাবে আমরা খুব সহজে জেনে নিতে পারি একটি মানুষের ঠিকানা বা নাম। এছাড়াও আরো বেশ কিছু নিয়মে আপনি জেনে নিতে পারেন আপনার কাঙ্খিত নাম্বারটি কোন নাম্বার দিয়ে বা কার নামে খোলা রয়েছে।

আপনি সে নাম্বারটি আপনার ফোনে সেভ করবেন সেভ করার পর আপনি whatsapp ইমো বা টেলিগ্রাম অ্যাপস এর মাধ্যমে জানতে পারেন সেই একাউন্টটিতে কোন প্রোফাইল পিকচার বা নাম দেওয়া আছে কিনা এটার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে জানতে পারেন। এই সিমটি কার নামে রয়েছে, বর্তমান সময়ে আমাদের বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মানুষই বিকাশ বা নগদ ব্যবহার করে থাকে যে নাম্বারে বিকাশ খোলা থাকবে সে নাম্বারটি কার নামে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে বা বিকাশ করা আছে সেটা আমরা খুব সহজে জানতে পারি।

ধরুন আপনাকে একটি অপরিচিত নাম্বার থেকে বিরক্ত করছে বা আপনাকে হুমকি ধামকি দিয়েছে আপনি সেই নাম্বারটি প্রথমে আপনার ব্যাংকের যে কোন অ্যাপস এ যদি প্রবেশ করেন তাহলে আপনি তার নাম খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন। এভাবে আমরা চাইলে একটি মানুষের নাম্বারে ফোন ঠিকানা বা তথ্য দিতে পারি।

 

 

 

Leave a Comment