অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন অনলাইনে এসে, আপনারা যদি সিপিলিস রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আপনি আমাদের থেকে সিফিলিস রোগ সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন। কোন ব্যক্তি যদি পৃথিবীর লোক হয়ে থাকে তাহলে সেই রোগ অবশ্যই ভালো হয়। আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলে সিফিলিস রোগ সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত জানাবো।
সিফিলিস রোগের প্রধান লক্ষণ হল যৌন রোগ এই যৌন রোগ থেকে নিজেকে বাঁচাতে অবশ্যই আপনাকে নিজেকে আলাদা রাখতে হবে এই যৌন রোগ আমাদের শরীরের যেকোন মানুষের হতে পারে। এই রোগ হলে আমাদের অনেক বেশি কষ্ট পেতে হয় শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। প্রতিবছর ১২ মিলিয়ন মানুষের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে পুরো পৃথিবীতে। দীর্ঘদিন ধরে এই রোগের প্রকোপ বেশি হচ্ছে সেই সাথে এরকম চিকিৎসাও বের হয়েছে বর্তমান সময়ে।
এ রোগে যদি কেউ আক্রান্ত হয়ে থাকে তাহলে সঠিক সময় চিকিৎসা করতে হবে সঠিক সময়ে চিকিৎসা না করলে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত করতে পারে তাই আমাদের দেশে এই রোগের ও খুব বর্তমান সময়ে অনেক বেশি হয়েছে অবশ্যই চেষ্টা করতে হবে।
সংক্রমণের উৎস কী : এই রোগে যে আক্রান্ত হয় সেই ব্যক্তির ত্বকে বিভিন্ন রকম ফুসলি বা ক্ষত দেখা দেয়, এগুলো ক্ষত মিশ্রিত হয়ে রস বা লালাবে বিভিন্ন কারণে যোনিতে নানা ধরণের
কিভাবে সংক্রমিত হয় : আক্রান্ত ব্যক্তির দেহে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ও ক্ষত দেখা যেতে পারে এই খতর মাধ্যমে অন্য শরীরের স্পর্শে গেলে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে কখনোই কোনো কারণে যৌন মিলন করা যাবে না কেউ যদি যৌন মিলন করে তাহলে তার পায়ে পৌঁছে সাথে যৌন সমস্যার কারণে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। কখনোই আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে রক্ত নেয়া যাবে না কারণ রক্তের মাধ্যমে এই রোগ বেশি ছড়িয়ে থাকে।
রক্তে যদি ইনজেকশনের মাধ্যমেও এর ওপর আক্রান্ত মা সন্তান জন্মদানের আগে শিশুর দেহে বিস্তার ঘটতে পারে। অনেকে মনে করে রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির খাবার দাবার কাপড়চোপড় গামছা এ জাতীয় জিনিস থেকে এই রোগ ছড়ায় আসলে এটা খুবই ভুল ধারণা। এ রোগটি রক্তের মাধ্যমে ছড়িয়ে থাকে।
এই সংক্রমণের কারণে একটি রোগের শরীরে বিভিন্ন ধরনের ,ফুসকুড়ি দেখা দেয় যা আমাদের শরীরে লালচে ধরনের। দাগ হিসেবে আমাদের পায়ের তালুতে দেখা যায়। এ কারণে আমাদের গলা ব্যথা মাথা ব্যথা বিভিন্ন স্থানে চুল ঝরে যাওয়াসহ নানা ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে।
এ রোগ হলে শরীরের ওজন কমে যায়, শরীরের বেশি ব্যথা হয়, মুখ ও শরীরে বিভিন্ন জায়গায় ত্বকের আনা ধরনের সমস্যা ও রুখতে পারে।
এ রোগ অনেকেরই আবার দেখা যায় ১০ থেকে ১২ বছর পর সম্পূর্ণরূপে তার শরীরে
বিলম্বিত পর্যায় : জীবাণুুতে প্রথম সংক্রমিত হওয়ার প্রায় ১০-২০ বছর পর সিফিলিস পূর্ণাঙ্গরূপে আবির্র্ভূত হয়। রোগের বিলম্বিত পর্যায়ে রোগীর স্নায়ু, চোখ, হৃৎপিণ্ড, রক্তকণিকা, যকৃত, গ্রন্থি ও সন্ধির ক্ষতি সাধন করে। ফলে পেশি সঞ্চালনে বিঘœ ঘটে, দেখা দেয় পঙ্গুত্ব, হতবুদ্ধি ও অস্থিরবিত্ত। এ অবস্থায় রোগীর মৃত্যুও হতে পারে।
চিকিৎসা : সিফিলিসের লক্ষণ জানা থাকলে প্রাথমিক পর্যায়ে সহজেই চিকিৎসা করানো সম্ভব হয়। এ রোগ হলে স্বামী-স্ত্রী উভয়েরই চিকিৎসা নেয়া উচিত, অন্যথায় এ সংক্রমণ সঙ্গীর কাছ হতে আবার হতে পারে। সম্পূর্ণ নিরাময় না হওয়া পর্যন্ত যৌন মিলন থেকে নিজেকে বা অন্যকে বিরত রাখতে হবে। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি উপসর্গভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি। তাই সঠিক সময়ে অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের কাছ থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করলে সম্পূর্ণ নিরাময় সম্ভব।