nid নাম্বার দিয়ে পরিচয়। Nid নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করা

আপনি কি সম্প্রীতি জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য নিবন্ধন করেছেন কিন্তু এখনো বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত জাতীয় পরিচয় পত্র টি পাইনি?বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত জাতীয় পরিচয় পত্র টি হাতে পেতে কিছু সময় লাগে কারণ অফিসিয়াল অনেক কার্যক্রম এবং নিয়ম-নীতি দ্বারা আবদ্ধ। কিন্তু আপনি যদি জাতীয় পরিচয় পত্রের জন্য সফলভাবে নিবন্ধন করে থাকেন তাহলে সেখান থেকে প্রাপ্ত nid নাম্বার দিয়ে খুব সহজে একটি নকল এনআইডি কার্ড তৈরি করে নিতে পারবেন। আজকে আমরা আলোচনা করব কিভাবে এনআইডি নাম্বার দিয়ে এন আই ডি অথবা জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করা হয়।

nid জাতীয় পরিচয় পত্র। এখানে একজন ব্যক্তির সম্পূর্ণ বায়োডাটা প্রদান করা হয়। এনআইডিতে একটা নাম্বার থাকে। এই নাম্বার দ্বারাই সনাক্ত করা যায় উক্ত ব্যক্তিকে। জাতীয় পরিচয় পত্রের যেই নাম্বারটি দেওয়া হয় সেটা কারো সাথে কারো মিল নেই। একটা এক নাম্বার। কারণ এই নাম্বার দ্বারাই কারো জাতীয় পরিচয় পত্র নির্ধারিত হয়। জাতীয় পরিচয় পত্রের জন্য ১৮ বছরের নিচে শিশুদের নিবন্ধন করা হয়। তাদের সমস্ত তথ্যাবলী সংগ্রহ করে বিভিন্ন প্রসেসের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয় পত্রের জন্য নিবন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।

দেশব্যাপী জাতীয় পরিচয় পত্র কর্মসূচি গৃহীত হয়। নিবন্ধনের পর মোবাইলে একটি মেসেজ আসে এবং সেই মেসেজেই nid নাম্বার দেওয়া থাকে। জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বারটি পাওয়ার সাথে সাথে, আপনি একটি আইডি কার্ড পেয়ে যেতে পারেন। খুব সহজে কম্পিউটারের দোকানে আপনি জাতীয় পরিচয় পত্র বের করে নিতে পারবেন, শুধুমাত্র যদি আপনার কাছে, nid নাম্বার থাকে। কম্পিউটার দোকানে আপনার ফেস স্ক্যান করার মাধ্যমে একটি এনআইডি তৈরি করা হয়।

কারণ জাতীয় পরিচয় পত্রের জন্য যখন নিমর্ধন করা হয় তখন বায়ো ইনফরমেশন গুলো এড করা হয়। যেমন ,আই সক্যান করা হয়, চোখের রেটিনা নেওয়া হয়, ফিঙ্গার প্রিন্ট নেওয়া হয়, মুখমণ্ডলের ইলেকট্রনিক প্রতিচ্ছবি ইত্যাদি এই ইনফরমেশন গুলো নেওয়া হয়। এই ইনফরমেশন নেওয়ার ফলে আপনার বায়োডাটা সংরক্ষিত থাকে। এতে নকল হওয়ার ঝুঁকি কম।

এজন্য যখন আপনি কম্পিউটারের দোকানে এনআইডি বের করতে যাবেন তখন আপনার মুখমন্ডল ফোন অথবা স্ক্যানার দিয়ে স্ক্যান করা হয়। তারপর খুব সহজে ই এনআইডি নাম্বার দিয়ে একটা আইডি কার্ড পাওয়া সম্ভব।
এন আই ডি নাম্বার দিয়ে একজন ব্যক্তির যাবতীয় বায়োগ্রাফি বের করা সম্ভব। nid হল জাতীয় পরিচয় পত্র। একজন নাগরিক হিসেবে আমাদের যাবতীয় তথ্য এন আইডিতে সংরক্ষণ করা হয়। বাংলাদেশের ১৮ বছর বয়সে সবাইকে প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে গণনা করা হয় এবং এনআইডি অর্থাৎ জাতীয় পরিচয় পত্র দেওয়া হয়।

নতুন ভোটার বা পুরাতন ভোটার যে কেউই NID নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করতে পারবেন। দেখুন অনলাইনে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম। যারা এবার নতুন ভোটার হয়েছেন এবং যারা আগের ভোটার কিন্তু আইডি পাননি বা হারিয়ে ফেলেছেন, তারা এনআইডি নাম্বার দিয়ে অনলাইনে আইডি কার্ড বের করতে পারবেন। এখানে দেখাবো, ভোটার নাম্বার বা NID নাম্বার দিয়ে অনলাইনে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম।

NID আইডি নাম্বার দিয়ে খুব সহজে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করে নেয়া যায়। আমরা সবাই কম্পিউটারের দোকান থেকে এনআইডি কার্ড বের করে নিয়ে থাকি। কিন্তু আপনার কাছে যদি ল্যাপটপ এবং একটি প্রিন্টার মেশিন থাকে, তাহলে আপনিও খুব সহজেই নিজেই নিজের নিজের এনআইডি কার্ড তৈরি করে নিতে পারবেন। অনেকে জানেনা এটি কিভাবে করতে হয়।

আজকে আমরা সেটাই আপনাদের সাথে আলোচনা করব। আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে শুধু জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার দিয়ে একটি জাতীয় পরিচয় পত্র পাওয়া যায়।
অনেকেই আছে নতুন ভোটার হয়েছেন কিন্তু অপেক্ষো করছেন কখন নির্বাচন অফিস থেকে NID Card দেয়া হবে।

আবার অনেকেই অনেক আগে ভোটার হয়েছেন কিন্তু কার্ড হাতে পাননি বা পেয়ে হারিয়ে ফেলেছেন।
আপনি যদি এমন কেউ হয়ে থাকেন, আপনার জন্য সুখবর। আপনি এই পোস্টটি দেখার পর শুধুমাত্র NID Number, জন্ম তারিখ দিয়ে অনলাইনে আপনার আইডি কার্ড বের করতে পারবেন।

Leave a Comment