বর্তমানে সবাই স্মার্টফোন ব্যবহার করে। কিন্তু এখনো অনেক লোক রয়েছে যারা বাটন ফোন ব্যবহার করে। বিশেষ করে একটু বয়স্ক মানুষের জন্য বাটন মোবাইল বেশি ভালো। বাটন মোবাইল ব্যবহার করার জন্য সুবিধা এজন্য আপনি যদি কোন বয়স্ক কোনো আত্মীয়কে মোবাইল গিফট করতে চান তাহলে বাটান মোবাইল গিফট করতে পারেন। বাংলাদেশের প্রচলিত মোবাইল কোম্পানি গুলোর মধ্যেiTel কোম্পানির বাটন মোবাইল ফোন গুলো জনপ্রিয়। এই ফোনটি দেখতেও সুন্দর এবং এর দাম খুবই কম।
আপনি কি একটা বাটান মোবাইল কিনতে চান? আপনি যদি কোন বয়স্ক মানুষকে বাটান মোবাইল গিফট করতে চান তাহলে,iTel বাটান মোবাইলটাই ভালো হবে।বাটন ফিচার ফোন গুলোর মধ্যে কম দামে ভালো সার্ভিস এবং ফিচার এর জন্য আইটেল বিশেষভাবে পরিচিত। আইটেল বাটন ফোন গুলোতে যেমন ভালো ফিচার থাকে তেমনি ব্যাটারি ব্যাকআপ অনেক ভালো।ভালো সার্ভিসের কারণে আইটেল বাটন ফোন গুলো সকলের কাছেই গ্রহণযোগ্য। বাটন ফিচার ফোন ব্যবহার করেছে অথচ আইটেল ফোন চিনে না এমন লোক খুজে পাওয়া মুশকিল।
বাটন মোবাইল গুলোতে খুব সুন্দর কথা বলা যায়। এখন বাটন মোবাইলেও ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়। একটা মোবাইলে ফেসবুক এর অপশন থাকে। শুধু স্মার্ট ফোন নয় বাটন মোবাইল ফোন দিয়েও ফেসবুক চালানো যায়। এসএমএস করার জন্য বাটন মোবাইল অনেক বেশি সুবিধা যেন। বাটন মোবাইল আকারে ছোট এবং বেশি টেকসই যোগ্য বলে বাচ্চারা এবং বয়স্ক মানুষদের পক্ষে বাটন মোবাইল ব্যবহার করাই ভালো। অনেক লোক রয়েছে যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেনা। তাদের জন্য বাটন মোবাইল ফোন নিরাপদ।বাংলাদেশে বাটন মোবাইল তৈরি করা বা রিলিজ করা কোম্পানি গুলো হচ্ছে সিম্ফনি, ওয়ালটন, নোকিয়া ও আইটেল। তবে এর মধ্যে আইটেল বাটন ফোন জগতে খুবই জনপ্রিয় একটি কোম্পানি।
এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আইটেল বাটন মোবাইল দাম এবং তার সাথে itel বাটন মোবাইলের দাম ও ছবি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। iTel মোবাইল ফোনটি স্মার্টফোন হিসেবে যতটি না জনপ্রিয়,iTel মোবাইল ফোন কোম্পানিতে বাটন ফোন হিসেবে বেশি পরিচিত। বাংলাদেশে খুব অল্প মূল্যে পাওয়া যায় iTel বাটন মোবাইল ফোন। ১২০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে একটি মোবাইল পাওয়া সম্ভব। আগের দিনে মোবাইল সবার কাছে ছিল না। বাটন মোবাইল ছিল তখন স্মার্ট ফোন ছিলনা। তখন এই বাটন ফোনের এই অনেক জনপ্রিয়তা ছিল। অনেক ব্যয় বহন ছিল একটি বাটন মোবাইল ফোন। কিন্তু এখন বাটান মোবাইল ফোন একদম কম দামে বাজারে আবিষ্কৃত হয়েছে। সর্বস্তরের সর্ব শ্রেণীর মানুষ এখন মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারে।
আইটেল বাটন ফোন গুলো ভালো ব্যাটারি ব্যবহার করা হয় তাই আইটেল বাটন ফোনে চার্জ ব্যাক আপ ভালো পাওয়া যায়। iTel বাটন ফোনে আপনি পেয়ে যাবেন অনেক ফাংশন। তাহলে চলুন এই ফোনটি সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য জেনে নিন।
iTel বাটন মোবাইল মনে থাকছে সুন্দর একটি ক্যামেরা। এই ক্যামেরা দিয়ে সেলফি তোলা যায় না কিন্তু সকল ধরনের ছবি এবং ভিডিও রেকর্ড করা যায়। এসএমএস করা যায়। বাটন মোবাইলে থাকে ইন্টারনেট অপশন। যেখানে facebook অ্যাপটি ইন্সটল করা থাকে। দেশে ফেসবুকে জনপ্রিয়তা বেশি।
তারপরে এইচডি কার্ড তোলা যায়। SD কার্ডের একটা অপশন থাকে যেখানে অনেক গান এবং সিনেমা তুলে দেখতে পারা যায়। বাটন মোবাইল দিয়ে বিনোদনের পথকে বেছে নেওয়া যায়। তারপর এই মোবাইলটিতে নেটওয়ার্কের কোন সমস্যা নেই এজন্য ফোনে একে অপরের সাথে খুব সুন্দর কথা বলা যায়। ১০০০ টাকায় পেয়ে যাবেন সুন্দর একটি বাটন iTel মোবাইল ফোন । এ মোবাইল ফোনে রয়েছে অনেক মডেল এবং কালার। এবার চলুন দেখে নিন কিছু iTel বাটন মোবাইল ফোনের পিকচার। এই পিকচারগুলো থেকে আপনি যে কোন একটি মডেল পছন্দ করে খুব সহজে একটি বাটন মোবাইল ফোন কিনে ফেলতে পারবেন।
iTel বাটন মোবাইল ফোন সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আপনারা পেয়ে গেছেন। যেকোনো ফোন সম্পর্কে জানতে চাইলে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন google অ্যাপ এর মাধ্যমে।