পা ফোলা কমানোর ঔষধ | পা ফোলার ঔষধ।

পা মানুষের জন্য শুধু নয় সমস্ত প্রাণীর গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এই অঙ্গের দ্বারা প্রাণীরা চলাফেরা করে থাকে। তাই পায়ের যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে সেই প্রাণীর বেঁচে থাকতে অনেক কষ্ট হয়ে পড়ে। মানুষ সারাদিন এই পায়ের উপর চলাফেরা করে এবং বিভিন্ন ধরনের কাজকর্ম করে বেড়ায়। তাই মানুষকে বা ঠিক রাখতে হলে অবশ্যই পায়ের যত্ন নিতে হয়। পায়ের বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে। পায়ের বিভিন্ন রোগের মধ্যে একটি হল পা ফোলা। যেকোনো কারণে পা ফুলে যেতে পারে। তবে অবশ্যই পা ফোলার জন্য কিছু কারণ থাকতে হবে। শরীরের অন্যান্য অঙ্গ আক্রান্ত হলেও পা ফুলে যেতে পারে।

যেমন ধরুন কিডনির তাদের সমস্যা রয়েছে তাদের কিডনির সমস্যার কারণে পা ফুলে যায়। তবে সব ধরনের পাপ হল এই যে কিডনির জন্য হয় এটি ঠিক নয়। বৃদ্ধ মানুষেরা অনেকক্ষণ পর্যন্ত দাঁড়িয়ে বা বসে থাকলে বা পায়ের উপর ভর দিয়ে কাজ করলে অবশ্যই তার পা ফুলে যেতে পারে। তাতে কখনোই এটি প্রমাণিত হয় না যে শুধুমাত্র কিডনির কারণেই বা কিডনির সমস্যার কারণেই পা ফুলে যায়। তাই আমাদের আগে দেখে নিতে হবে যে পা কেন ফুলছে এবং কোন বিষয়টির কারণে এই ঘটনাটি ঘটছে তা অবশ্যই দেখে নিতে হবে। এছাড়া পায়ের আঘাত জনিত কারণেও পা ফুলে যেতে পারে। অন্য কোন কারণে যদি পায়ে আঘাত লাগে বা খতর সৃষ্টি হয় তাহলেও পা ফুলে যেতে পারে। তাই পারফনার কারণ আগে জেনে নিতে হবে।

পা ফোলা কমানোর ঔষধ

পাপলা কমানোর জন্য আমাদের যে ঔষধ গুলি ব্যবহার করতে হবে তা অবশ্যই আগে নির্ণয় করতে হবে বা কোন সমস্যার কারণে ফুলছে সেটি। কারণ ঔষধ যদি দিতে হয় তাহলে যে কারণে পা ফেলছে সে কারণটা চিহ্নিত করতে হবে। কারণটা যদি চিহ্নিত করা না যায় তাহলে শুধু শুধু পা ফেলার ঔষধ খাওয়ানো সম্ভব নয়। যদি অন্য কোন কারণ না থাকে তখন শুধু পায়ের চিকিৎসা করাতে হবে। পায়ের বিভিন্নভাবে যত্ন নেওয়া যায়। তাকে সুস্থ হলে বিভিন্ন ধরনের পায়ের ব্যায়াম রয়েছে সে ব্যায়ামগুলো যদি আমরা করতে পারি তাহলে দেখবেন যে পায়ের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পাবে এবং পা ফোলা থেকে মুক্তি পাবেন।

যেকোনো কারণে পায়ের রক্ত চলাচল যদি কম হয় বা বাধাগ্রস্ত হয় তখনও পা ফুলে যেতে পারে। তাই আপনাকে পায়ের যে ব্যাংকগুলো রয়েছে সেই ব্যায়ামগুলো আগে করে দেখতে হবে যে পা ফোলার কোন ভাবে কমানো যায় কিনা। তবে এই বিষয়গুলো দেখার জন্য আপনি নিজে নিজে কোন ঔষধ সেবন না করে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ নেগে চিকিৎসক বিষয়টি বুঝে পা ফলার ঔষধ আমাদের দিতে পারবে। তাই আমাদের কারণ নির্ণয় করে ঔষধ সেবন করতে হবে বলেই মনে করি। প্রসূতি মহিলাদের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে বিভিন্ন কারণে তাদের পা ফুলে যায়। সন্তান জন্ম দেওয়ার পর আস্তে আস্তে এই রোগটি আপনা আপনি সেরে যায়। আবার অনেক সময় দেখা যায় যে দীর্ঘদিন যাবৎ জন্মনিরোধ হোক পিল খাওয়ার কারণেও মহিলাদের পা ফুলে যায়।

তাই মহিলাদের যদি জন্মনিরোধক ফেল বাদ যায় এবং অন্য পদ্ধতি গ্রহণ করে তাহলে তখন সে পাপলা থেকে মুক্তি পেতে পারে। তাই পা ফোলা কমানোর জন্য হঠাৎ করে কোন ঔষধ সেবন করা কখনোই উচিত নয়। আবার যারা দীর্ঘদিন যাবৎ রক্তশূন্যতায় বা রক্তস্বল্পতা ভুগে তারা এই রোগটিতে ঢুকতে পারে। তাই আমাদের উচিত হবে যে তখন পা ফোলা কমানোর চাইতে রক্তস্বল্পতা কিভাবে দূর করা যায় সেই বিষয়টি গ্রহণ করতে হবে। তাহলেই পা ফোলা কমে যাবে। এই ধরনের বিষয়গুলি পাওয়ার জন্য জানার জন্য অবশ্যই আপনারা বারবার আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের সাথে থাকবেন। তাতে করে আপনারা জীবন যাপনে অবশ্যই সুস্থতা পাবেন এবং অন্যান্য বিষয়গুলো দেখে নিতে পারবেন।

Leave a Comment