আমার ছেলেবেলা রচনা

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করার সুবাদে যখন আমাদেরকে কোন টপিকে রচনা লিখতে বলা হয় তখন সর্বপ্রথমে আমরা ব্যাকরণ বই থেকে সেই রচনা খুঁজে বের করার চেষ্টা করি। কিন্তু কোন কারণে সেই টপিকে যদি রচনা খুঁজে না পাওয়া যায় অথবা পাঠ্য বইয়ের রচনা যদি আমাদের কাছে কঠিন বলে মনে হয় তাহলে এখানে প্রদান করা আমার ছেলেবেলা রচনাটি আপনারা সংগ্রহ করতে পারেন। নিচে আপনাদের জন্য আমার ছেলেবেলা টপিকে রচনা প্রদান করা হলো যেটা আপনারা এতদিন ধরে খুঁজে পেতে চাইছিলেন। এখানকার এই রচনাটি সংগ্রহ করে নেওয়ার পর আয়ত্ত করতে পারলে এবং সঠিকভাবে পরীক্ষার খাতায় উপস্থাপন করতে পারলে অবশ্যই ভালো নম্বর অর্জন করতে পারবেন।

আমরা অনেক সময় পাঠ্যবই ছেড়ে দূরে কোথাও অবস্থান করলে এবং সেখানে কয়েকদিন থাকা লাগলে পড়াশোনা থেকে দূরে সরে যাই। কিন্তু বর্তমান সময়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগে যেকোনো ধরনের তথ্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে সংগ্রহ করা যায় বলে এটা আমাদের অনেক সুবিধা প্রদান করেছে। অর্থাৎ কোন একটা বিষয় জানিনা অথবা কোন একটা বিষয় টপিক সম্পর্কে আমাদের ভেতরে কনফিউশন রয়েছে এমন ক্ষেত্রে আমরা কাউকে জিজ্ঞাসা না করেই ঘরে থেকে গুগল ক্রোম ব্রাউজারের মাধ্যমে সঠিকভাবে সার্চ করে বের করতে পারি।

ঠিক একই ভাবে আপনারা যখন পাঠ্য বইয়ের কোন পাঠ্যসূচি সম্পর্কে জানতে চাইবেন অথবা পাঠ্য বইয়ের কোন টপিক সম্পর্কে জানতে চাইবেন তখন অবশ্যই আমরা আপনাদেরকে সেটা জানিয়ে দেব। বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা সংক্রান্ত কোন টপিক যদি বুঝতে অসুবিধা হয় অথবা শিক্ষা সংক্রান্ত কোনো বিষয় যদি তারা সংগ্রহ করতে চায় তাহলে ছবি আকারে অথবা লিখিত আকারে আমরা সেগুলো প্রদান করে থাকি।

আর এই ক্ষেত্রে আপনাদের উদ্দেশ্যে আমার ছেলেবেলা রচনাটি এখানে প্রদান করা হলো। বাইরে অবস্থান করার কারণে হোক অথবা পাঠ্য বইয়ের খুঁজে না পাওয়ার কারণে হোক আপনারা যখন এটা সংগ্রহ করতে চাইবেন তখন অবশ্যই আমরা আপনাদেরকে তা প্রদান করব। তাই আমার ছেলেবেলা রচনাটি যখন আপনারা পড়বেন তখন বুঝতে পারবেন যে ছেলেবেলা আপনার কেমন ভাবে কেটেছে অথবা কত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পারলে ভালো নাম্বার অর্জন করা যায়।

সাধারণত আমাদের ছেলেবেলা সম্পর্কে খুব বেশি স্মৃতি মনে নেই। যেহেতু বেশি স্মৃতি মনে নেই সেহেতু আমরা ভালোমতো লিখতে পারবো না অথবা নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে সেটা যদি লিখতে যাই তাহলে ধারাবাহিকভাবে লেখার প্রয়োজন রয়েছে। তাই আপনাদের এখানকার যে রচনা দেওয়া হল তা যদি পড়েন তাহলে ছেলেবেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া থেকে শুরু করে বন্ধু মহল তৈরি অথবা শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকদের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার বিষয়গুলো উল্লেখ করা যেতে পারে।

সেই সাথে আপনার ছেলে বেলা কেমন ভাবে কেটেছে অথবা পরিবারের মাধ্যমে আপনি কি কি শিক্ষা অর্জন করতে পেরেছেন এগুলো উল্লেখ করতে হবে। যেহেতু একজন শিশুর ছেলেবেলা তার পারিবারিক সম্পর্কের মধ্য দিয়ে কাটি অথবা পারিবারিক শিক্ষার মধ্য দিয়ে একজন শিশু অনেক কিছুই শিখতে পারে সেহেতু একজন মানুষ হিসেবে আমরা পরিবারের যে গুরুত্ব বা ভূমিকা রয়েছে সেগুলো উল্লেখ করবো। এছাড়াও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একজন শিশুর ছেলেবেলার সম্পর্ক গুলো তুলে ধরতে পারলে সবচাইতে ভালো হবে।

একটা শিশুর ছেলেবেলা সুন্দরভাবে গড়ে তোলার জন্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান অথবা বিভিন্ন ধরনের সামাজিক প্রতিষ্ঠানের গুরুত্ব রয়েছে। তাই আমরা এখানে এটা বুঝতে পারছি যে একটা ছেলে যখন বড় হবে তখন তার বড় হওয়ার পেছনে বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান অথবা বন্ধু মহল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।তাই আমার ছেলেবেলা রচনা যখন লিখবেন তখন ছেলেবেলা সুন্দরভাবে বিকশিত হওয়ার জন্য যে সকল প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আপনার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে সেগুলো উল্লেখ করার পাশাপাশি বন্ধুবান্ধবদের ভূমিকা উল্লেখ করলে সবচেয়ে ভালো হয়। তবে এখানে আপনাদের উদ্দেশ্যে আমার ছেলেবেলা রচনা প্রদান করা হবে বলে সেগুলো আপনারা পড়ে নিন অথবা যদি ভালো লাগে তাহলে সংগ্রহ করে শেয়ার করতে পারেন।

Leave a Comment