কবিতা ক্যাপশন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের

সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছবি আপলোড করার সময় আপনারা যদি বিভিন্ন ধরনের ক্যাপশন দিতে পছন্দ করেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে এই পোস্টের মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিভিন্ন ধরনের কবিতার উল্লেখযোগ্য লাইন পেয়ে যাবেন। এই সকল লাইনগুলো আপনারা বিভিন্ন ছবির ক্যাপশনে ব্যবহার করতে পারবেন। তাই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা ক্যাপশন যদি পেতে চান তাহলে আমরা আপনাদের উদ্দেশ্যে যে সকল উল্লেখযোগ্য লাইন ক্যাপশন হিসেবে প্রদান করেছি সেগুলো বিভিন্ন ছবির সঙ্গে প্রদান করতে পারলে আশা করি সেই ছবি অনেক রিচ হবে।

আমরা সকলেই জানি যে আমাদের বিশ্ব কবি হলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। এটা জানি না যে তাকে আসলে কেন বিশ্বকবি বলা হয়ে থাকে। প্রকৃতপক্ষে একজন মানুষকে বিশ্ব কবি তখনই বলা হবে যখন সেই ব্যক্তি বিশ্বের মানুষের চাওয়া, পাওয়া, চাহিদা, দুঃখ, কষ্ট, সুখ, আনন্দের বিষয়গুলো সমানভাবে তার লেখনীর মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলবেন। অর্থাৎ যোগাযোগে মানুষের মনের চাওয়া পাওয়া এবং অন্যান্য বিষয়গুলো যেভাবে একইভাবে বেজে উঠেছে সেই বিষয়গুলো একজন বিশ্ব কবি খুব সুন্দর ভাবে সমান গুরুত্ব দিয়ে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেন।

আর সেই জায়গা থেকে বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একেবারে প্রত্যেকটা বিষয় নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। তাছাড়া রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা এবং অনেক লেখা বিদেশী ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে যাতে করে বিশ্বের মানুষ এই লেখাগুলো পড়ে সমসাময়িক বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পারে। আমাদের আশেপাশে যেসকল লেখক রয়েছেন তারা বর্তমান সময়ে খুবই সংকীর্ণ হয়ে নির্দিষ্ট একটা এলাকার ভিতরে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঠিক একইভাবে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করে থাকলেও তার ভেতরে যে সকল বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে অথবা একটা লেখার ভেতরে যে সকল বোধ থাকা উচিত যে সকল বিষয়গুলো তিনি সারা বিশ্বের মানুষের সঙ্গে মিল রেখে লিখেছেন।

তবে যাই হোক বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতাগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এই কবিতাগুলো যদি আপনারা পড়েন তাহলে বুঝতে পারবেন এখানে যেমন রোমান্টিক কবিতা রয়েছে তেমনি ভাবে সাধারণ মানুষের জীবন নিয়েও লেখা হয়েছে। তবে দুঃখ এবং নিপীড়িত মানুষের পক্ষে লিখেছেন আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম।তবে যাই হোক আপনারা যেহেতু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা পড়তে পছন্দ না করলেও ক্যাপশন পেতে পছন্দ করেন সেহেতু যখন এই ক্যাপশন পড়বেন তখন একটু মানে করার চেষ্টা করবেন।

কারণ আপনি যখন এই সকল লাইনগুলো মনে করার চেষ্টা করবেন তখন দেখবেন যে আপনার ভিতরে এক ধরনের উপলব্ধির বিষয়গুলো জাগ্রত হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবে আপনি যে ছবির জন্য ক্যাপশন হিসেবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা প্রদান করতে চাচ্ছেন সেই কবিতা যদি আপনি নিজে পড়ে না বুঝতে পারেন তাহলে আপনার ফ্রেন্ড লিস্টে থাকা বন্ধু-বান্ধব অথবা ফলোয়ার্স কিভাবে বুঝতে পারবে? তাই যেকোনো কবিতার ক্যাপশন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে শুধু কঠিন ভাষাই ব্যবহার করলে যে আপনার পাণ্ডিত্য প্রকাশ পেল বিষয়টা এমন নয়।

তাছাড়া অনেকে আছেন যারা কবিতার ক্যাপশন প্রদান করার পরেও সেখানে কে লিখেছেন এ বিষয়গুলো উল্লেখ করেন না। তবে এটা খুবই গর্হিত একটা অপরাধ। আপনি নিজের ক্যাপশন নিজে লিখলে সেক্ষেত্রে কে লিখেছে এটা প্রদান করার কোন দরকার নেই। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অথবা লেখকদের থেকে যখন আপনারা ক্যাপশন সংগ্রহ করবেন তখন অবশ্যই সেই লেখকের নাম উল্লেখ করতে হবে। তাই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে আপনারা এখন থেকে যেকোনো ধরনের ছবি আপলোড করার ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং অন্যান্য লেখকদের সুন্দর সুন্দর কবিতার লাইন গুলো সংগ্রহ করে প্রদান করতে পারবেন।

রোমান্টিক ছবির সঙ্গে যেমন রোমান্টিক ক্যাপশন যায় তেমনি ভাবে বিভিন্ন ছবির উপরে নির্ভর করে সেই ছবির ক্যাপশন এর প্রয়োজন হয়। তাই আপনাদের চাহিদার উপর নির্ভর করে আমরা বিভিন্ন ধরনের ক্যাপশন প্রদান করছি যেগুলো আপনাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রোফাইল পিকচার থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ছবি আপলোড এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। তাই এখানকার আলোচনার ভিত্তিতে আশা করি আপনাদের অনেক কিছুই বুঝতে সুবিধা হলো এবং ক্যাপশনগুলো সংগ্রহ করে নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।

Leave a Comment