পায়খানার রাস্তায় জ্বালাপোড়া ঔষধ

মালদার বা পায়ুপথ হল পায়খানার রাস্তা। এই মলদ্বার বা বায়ুপথ অত্যন্ত সেনসিটি ভ বা অতি সূক্ষ্মকোষ দ্বারা গঠিত। মালদারের অগ্রভাগে থাকে পাইলস এটি একেবারে স্নায়ু করছে ভর্তি এবং অসংখ্য রক্ত প্রবাহিত নালি এখানে রয়েছে। এই মলদ্বারের অগ্রভাগকে পাইল চলে এবং এটি অবশ্যই নরম মাংসপিণ্ড এই ফাইলসের কারণে একজন সুস্থ মানুষ পায়খানার বেগ ধরে রাখতে পারে এবং শরীরের মধ্যে বাতাস বা গ্যাস উৎপন্ন হয় তা নিয়ন্ত্রণ করার বা ধরে রাখার এই অগ্রভাগ দিয়ে। এই জায়গা বা এই পায়ুপথ অনেকটাই নরম মাংসপিণ্ড রয়েছে তাই যদি কোষ্ঠকাঠিন্য হয় তাহলে এই রাস্তা আছে পায়খানার রাস্তা বিভিন্ন সাবেক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

যদি পায়খানার রাস্তায় কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে অবশ্যই সেখানে জ্বালাপোড়া করতে পারে। এছাড়াও যখন তাইফতকে যৌনকর্মে ব্যবহার করা হয় তাহলেও পায়ুপথ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং জ্বালাপোড়া করতে পারে। তাই আমাদের আগে দেখতে হবে যে টাই আছে জ্বালাপোড়া হওয়ার কারণ কি। তাই সাথে জ্বালাপোড়া হওয়ার কারণ নিশ্চিত হওয়ার পর আমাদেরকে তার ঔষধ সম্পর্কে দেখতে হবে কি করা যায় সে বিষয়টি। কারণ পায়ুপথে যেসব কারণে আপনারা জানলেন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং সেসব কারণে জন্যই জ্বালাপোড়া হতে পারে এছাড়া অন্যান্য কারণ রয়েছে সেগুলো হল অন্য যেকোনো কারণে সেটি ক্ষতিগ্রস্ত বা হতে পারে ঘা হতে পারে অন্য যে কোন কারণে তখন অবশ্যই জ্বালাপোড়া করতে পারে।

পায়খানার রাস্তায় জ্বালাপোড়া ঔষধ

পায়খানার রাস্তায় যদি জ্বালাপোড়া হয় তাহলে পায়খানা করার সময় যেমন যন্ত্রণাদায়ক অবস্থা সৃষ্টি হয় তেমনি অন্য সময় অর্থাৎ পায়খানা করে আসার পরও সেই যন্ত্রণা দীর্ঘ সময় ধরে চলতে থাকে। দীর্ঘ সময় ধরে যদি চলতে থাকে তখন আমাদের সারাটা দিন অস্বস্তিতে কাটাতে হয় এবং পায়খানা যাওয়ার কথা মনে হলেই ভয়ে ভীত হতে হয়। তাই আপনারা যেহেতু আজকে আমাদের এখান থেকে দেখতে এসেছেন যে পায়খানার রাস্তায় জ্বালাপোড়া হওয়ার জন্য কোন ঔষধ গুলি আমরা ব্যবহার করতে পারি বা ব্যবহার করব। কারণ পায়খানার রাস্তায় যদি জ্বালাপোড়া হয় তাহলে অবশ্যই অসুস্থতা কাটাতে হয় এবং সেই অস্বস্তি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদের ঔষধ খেতে হবে বা যেকোন পথ আমাদের বেছে নিতে হবে কিভাবে

ভালো করা যায়। তাই আপনারা যারা বিষয়টি দেখতে এসেছেন আজকে একটি উপায় আপনারা এখান থেকে নিয়ে যাবেন যা করলে আপনারা অবশ্যই রাস্তা জ্বালাপোড়া হওয়া থেকে মুক্তি পাবেন বলে আশা করি। তাহলে চলুন আমরা দেখি যে কিভাবে চলাফেরা করলে বা কোন খাদ্যের কারণে আমরা এই বায়ুপোসের রাস্তায় ক্ষতিগ্রস্ত হতে না দিয়ে এবং দীর্ঘ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েও থাকে তাহলে সেখান থেকে বের হয়ে আসতে পারি কিভাবে।মলত্যাগের সময় খুব জোরে চাপ দিলে বা পায়খানা শক্ত হলে মলদ্বারের মুখের চারপাশের চামড়া অনেকসময় ফেটে বা চিড়ে যায়৷ মলদ্বারের এই ক্ষতকে এনাল ফিসার বা গেজ রোগ বলে। গেজ রোগ হলে মলত্যাগের সময় এই ফাটা বা চিড়ে যাওয়া অংশে প্রচণ্ড জ্বালাপোড়া বা তীক্ষ্ণ ব্যথা অনুভব হয়।

সেই সাথে পায়ুপথের মাংসপেশি টানটান হয়ে যায়। এ সকল কারণে যদি পায়খানার রাস্তায় জ্বালাপোড়া হয় তাহলে আপনাকে অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের মলম ক্রিম এবং স্প্রে রয়েছে। এই ক্রিম স্প্রে বাবা নামে যদি কাজ না হয় তাহলে আপনাকে অবশ্যই বর্তমানে আধুনিক লেজার মেশিন রয়েছে সেগুলো দিয়ে কি কারণে বিষয়টি ঘটছে তা দেখে অবশ্যই ২৪ ঘন্টার মধ্যে অপারেশন করে তারা ছেড়ে দেবে এবং আপনি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে আসতে পারবেন। তখন অবশ্যই মলদ্বারের সেই ব্যথা বা জ্বালাপোড়া আর থাকবে না এবং শুধু ব্যথা না শোক ঔষধ খেয়ে জীবন কাটাতে হবে না এবং শরীরের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুলো নষ্ট করা প্রয়োজন হবে না। তাই আপনারা এ ধরনের যে কোনো তথ্য যদি জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে আসবেন এবং বিষয়গুলি দেখে ব্যবস্থা নিতে পারবেন।

Leave a Comment