অতিরিক্ত ঘুম থেকে মুক্তির উপায়

যারা অতিরিক্ত ঘুমের জন্য নিজের দৈনন্দিন কাজগুলো ঠিক মতো করতে পারেন না তাদের জন্য ঘুম অনেকটাই সমস্যার কারণ। তবে অনেকের কাছে ঘুম একটা সাধনা। ঘুম এতটা সহজ কিছু নয় যেটা আমরা সহজ মনে করি যারা অতিরিক্ত ঘুমের জন্য সঠিকভাবে নিজেদের কাজ করতে পারে না তারা এই সমস্যাটি ফেস করেন। তবে আপনাদের আজকে জানাতে চাই যে,

আপনারা যদি আমাদের আজকের এই প্রবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে এই প্রবন্ধের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের অতিরিক্ত ঘুমের এই সমস্যা থেকে সহজ একটা সমাধান খুঁজে পাবেন। এই সহজ সমাধানটি যদি আপনারা পেতে চান তাহলে আমাদের আজকের এই প্রবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। যারা আমাদের আজকের এই প্রবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন না তারা কোন সঠিক সমাধান খুঁজে পাবেন না।ঘুম সমস্যাটি অনেক বড় ধরনের একটি সমস্যা এবং এটি অনেকটাই কষ্টদায়ক।

কেননা আপনি যখন ঘুমাতে পারছেন না তখন আপনি অনেক সমস্যায় ভুগবেন। আপনি যদি সঠিকভাবে সারাটা দিন আপনার কাজটা সম্পন্ন করেন তাহলে রাত্রে আসলে আপনার জীবনও আসবে অর্থাৎ রাত্রে আপনাকে ঘুমাতে হবে। আপনি যদি রাতে সঠিকভাবে না ঘুমান তাহলে পরের দিন আপনি ঠিকমতো কাজ করতে পারবেন না। তবে আপনি যদি একটা দিন অতিরিক্ত বেশি কাজ করেন তাহলে সেদিন আপনার অতিরিক্ত বেশি ক্লান্তি চলে আসবে। আর আপনি যদি না ঘুমান তাহলে পরের দিনও আপনি ঠিক মত কাজ করতে পারবেন না।

অতিরিক্ত ঘুম থেকে বাঁচতে করণীয়

অতিরিক্ত ঘুম থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে যা কিছু করতে হবে সকল কিছু আমাদের এই প্রবন্ধের মাধ্যমে উল্লেখ করা হচ্ছে। আপনারা মনোযোগ সহকারে আমাদের এ প্রবন্ধটি পড়ুন তাহলে অতিরিক্ত ঘুম থেকে বাঁচতে হলে যা কিছু করণীয় সকল কিছু সহজে জেনে নিতে পারবেন। অতিরিক্ত ঘুম থেকে বাঁচতে যে সকল কাজগুলো করতে হবে সেগুলো একটি পয়েন্টস আকারে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হচ্ছে। আপনার এই পয়েন্টগুলো চাইলে সংরক্ষণও করতে পারবেন আপনারা সংরক্ষণ করে আপনাদের কাছে রেখে দিতে পারেন যে কোন সময় চাইলে আপনারা এগুলো পড়তে পারেন এবং এই নির্দেশনা গুলো মেনে আপনাদের জীবন পরিচালনা করতে পারেন তাহলে আপনি অতিরিক্ত ঘুমের এই সমস্যা থেকে সহজে একটি সমাধান খুঁজে পাবেন।

● আপনার দৈনন্দিন খাবারের মধ্য থেকে ভাতের পরিমাণটা কমিয়ে দিন কেননা ভাতে অনেক পরিমাণে অ্যালকোহল থাকে যেগুলো আমাদের ঘুমে অনেক বেশি সহায়তা করে এবং আপনি যদি একটু বেশি কাজ করেন তাহলে আপনি ক্লান্ত হয়ে পড়বেন আর তাই ভাতের পরিমাণটা কমিয়ে দিতে পারেন।
● দৈনন্দিন সময় আপনি ঠিক যেই সময় টাই ঘুমান শেষ একই সময় ঘুমানোর চেষ্টা করবেন অর্থাৎ আপনি এটি নির্দিষ্ট সময় বেছে নিবেন যেই সময়টাতে আপনি ঘুমাবেন এবং একটি নির্দিষ্ট সময় বেছে নিবেন যেই সময়টাতে আপনি ঘুম থেকে জাগ্রত হবেন।
● প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে অবশ্যই শারীরিক ব্যায়াম করবেন অর্থাৎ শরীর চর্চা করবেন আপনি যদি শরীরচর্চাটাও ঠিক মতো করতে পারেন তাহলে এটা আপনার দৈনন্দিন জীবনকে অনেক বেশি সুন্দর এবং সাবলীল করে গড়ে তুলতে সহজ হবে।

অতিরিক্ত ঘুম থেকে নিজেকে দূরে রাখুন

নিজেকে দূরে রাখতে হলে আপনাকে যা কিছু করতে হবে তা আমরা আমাদের আজকের প্রবন্ধের উপরের অংশে আপনাদেরকে দেখিয়ে দিয়েছি। আপনারা এগুলো যদি মনোযোগ সহকারে উপলব্ধি করতে পারেন তাহলে অতিরিক্ত ঘুম থেকে আপনারা অতি সহজেই নিজেকে দূরে রাখতে পারবেন আর এগুলো প্রত্যেকেরই মেনে চলা উচিত। আমাদের প্রত্যেক সাধারণ

মানুষের এ সকল বিষয়গুলো মেনে চলা উচিত তবে আমাদের শরীর এবং মন সবকিছুই স্বাভাবিক ভাবে চলবে আমরা যদি এগুলো মেনে না চলে তাহলে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ভালোমতো কাটবে না। আপনাদের সকলের উদ্দেশ্যে আরও বলতে চাই যে, আপনারা যদি এছাড়াও অন্য কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদেরকে জানাতে পারেন আমরা চেষ্টা করব আপনাদের প্রশ্নের সকল সঠিক উত্তর গুলো প্রদান করতে।

Leave a Comment