টিউমার শরীরের জন্য একটি বিশেষ ক্ষতিকর বিষয় বলেই মনে করা হয়। কারণ হলো সাধারণভাবে টিউমারকে ক্যান্সারের স্থল বলেই মনে করা হয়। কিন্তু সকল টিউমার অবশ্যই ক্যান্সার বহন করে না। কিন্তু সকল ক্যান্সার গুলোই টিউমার থেকে হয়ে থাকে। এখন আমাদের দেখতে হবে যে যদি কারো কখনো টিউমার হয়ে থাকে তাহলে সেটি কিভাবে ভালো করা যায়। কারণ টিউমার অবশ্যই ভয়ের উদ্বেগ করে।
মানুষের ভয় হওয়াটাও স্বাভাবিক কারণ টিউমার থেকে যেহেতু ক্যান্সারের বিস্তার লাভ হয়ে থাকে। মানুষের শরীরের ভিতর অশ্বাভাবিকভাবে কোষের বৃদ্ধিকেই টিউমার বলা হয়ে থাকে। তাই যখনই সাধারণ সেল ডিসিশন অর্থাৎ কোষের যে বৃদ্ধি সেগুলো ঠিকভাবে না হয়ে অস্বাভাবিকভাবে যদি বাড়তে থাকে তাহলেই ক্যান্সারে আশঙ্কা থাকে বা টিউমারের আশঙ্কা থাকে। কোষ বৃদ্ধিকে যদি থামিয়ে দেওয়া যায় তাহলে অবশ্যই টিউমার থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।
তাই আমরা দেখব যে কোন খাবারগুলি খেলে টিউমার ভালো হতে পারে। কারণ টিউমার ভালো করা প্রত্যেকটি মানুষের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলেই মনে করা হয়। কারণ শরীরের কোন জায়গায় যদি টিউমার দেখা দেয় তাহলে সেটি দেখে সেই মানুষ সব সময় ভয়ে ভয়ে থাকতে পারে। কারণ যদি সে জানে টিউমার থেকে ক্যান্সার হয় তাহলে অবশ্যই তার ভয় লাগবে। আমরা এখন সেই বিষয়টি দেখব যে কোন খাবারগুলো খেলে আমাদের টিউমার হবে না বা টিউমার ভালো হবে। কারণ খাবার মাধ্যমে ই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং খাবারের দ্বারাই শরীরকে সুস্থ রাখা যায়। খাবার যেহেতু
জীবন ধারণের জন্য খেতে হবেই তাই খাবারের বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন ঘটিয়ে যেগুলি শরীরের বিভিন্ন অংশের জন্য উপকারী সেই খাবারগুলো খাওয়াই আমাদের শ্রেয় বলে মনে করা হয়। কারণ অন্য উপায়ে শরীরকে ভালো রাখতে হলে আমাদের ঔষধ সেবন করতে হবে। কিন্তু আপনারা জানেন যে প্রত্যেকটি ঔষধারী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। অর্থাৎ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকলে হয়তো এক রোগ ভালো করার জন্য ওষুধ খেলে আরেক রোগ বাসা বাঁধতে পারে শরীরে।
তাই যদি আমরা খাবারের মাধ্যমে নিজের শরীরকে সুস্থ রাখতে চাই তাহলে সেটি বেশি ভালো হয় বলেই মনে করা হয়। তাই আমরা দেখব যে কোন কোন খাবার খেলে আমাদের শরীর ভালো হয় ভালো থাকে সেই সকল খাবার গুলো খাব। বিশেষ করে আজকে দেখব যে কোন খাবারগুলো খেলে টিউমার ভালো হতে পারে সেই খাবারগুলো খেয়ে টিউমার যদি থাকে তাহলে সেটি নির্মূল করার চেষ্টা করব। সাধারণত টিউমারের সেই কোষ বৃদ্ধি থামিয়ে দিতে পারলেই টিউমার কে ভালো করা সম্ভব।
তাই আপনি ঘন পাতাযুক্ত শাকসবজি খেতে হবে বা টিমার ভালো করার জন্য খেতে পারেন। টক দই টিউমার ভালো করার জন্য বেশ উপকারী। তেল যুক্ত মাছ টিউমার ভালো করার জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। এছাড়াও আপনি যদি মদ্যপান করে থাকেন তাহলেও মদ্যপানের কোন উপাদান টিউমারকে বা টিউমারের বৃদ্ধিকে রোধ করতে পারে। এছাড়াও টিউমারকে রোধ করার জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি এবং শাকসবজি খেতে হবে। তাহলে আপনারা মোটামুটি ভাবে বুঝে নিতে পারলেন যে সুস্থ থাকা প্রত্যেকের জন্যই জরুরি একটি বিষয়।
সুস্থ থাকতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই কিছু কিছু নিয়ম বিশেষ করে বাড়তি নিয়ম গুলো পালন করতে হয়। জীবনে স্বেচ্ছাচারিতা করবেন না অর্থাৎ স্বাধীনতার নামে যা খুশি তাই করলে অনেক সময় এতে হিতে বিপরীত হয়। তাই এ ধরনের বিভিন্ন তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে এসে আমাদের দেওয়া বিভিন্ন ধরনের তথ্য গুলি দেখে নিতে পারেন। তাই আমাদের এই তথ্য যেহেতু সবসময় সঠিকভাবেই আমরা উপস্থাপন করার চেষ্টা করি তাই আপনাদেরকে অবশ্যই সঠিক তথ্যগুলো সহায়তা করবে। তাই মনে করা হয় বারবার আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার মাধ্যমে আপনারা আমাদের পাশে থাকতে পারেন।